টাঙ্গাইলের সখিপুরে ঢাকা রোডে বৃহস্পতিবার দুপুরে মডার্ন ডক্টরস হাসপাতালে এক প্রসূতিকে সিজার করার সময় মৃত্যুবরণ করে। মৃত্যুর খবর পেয়ে মৃতের স্বজনরা হাসপাতাল ভাংচুর করে। খবর পেয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান জুলফিকার হায়দার কামাল লেবু,ইউএনও চিত্রা শিকারী,সখিপুর থানার ওসি মো.আমির হোসেন,উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার শাহীনুর রহমান ও উপজেলা আ.লীগের সাংগঠনিক অধ্যাপক নজরুল ইসলাম খানসহ আ.লীগ ও এর সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনেন। পরে উপজেলা চেয়ারম্যান জুলফিকার হায়দার কামাল লেবু,উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি শহিদুল ইসলাম, উপজেলা আ.লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক নজরুল ইসলাম খান, উপজেলা যুবলীগ আহবায়ক ক্লিনিক মালিক সমিতির সভাপতি এম এ সবুর,উপজেলা যুবলীগ সাবেক সাধারন সম্পাদক জাহাঙ্গীর তালুকদার,উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মির্জা শরিফুল ইসলাম,মৃতের স্বজনদের উপস্থিতিতে ওই হাসপাতালের মালিক ডা.আনোয়ার হোসেন এর সাথে সমঝোতা হয়েছে। সমঝোতা হওয়ায় থানায় কোন মামলা করেনি এবং মৃতের স্বজনরা মৃতদেহ ও কন্যা নবজাতককে নিয়ে বাড়ি চলে যায়। নবজাতকের পিতার নাম লিটন মিয়া বাড়ি বাসাইল উপজেলার ময়থা গ্রামে। মৃত রুনু আক্তার সখিপুরের হৃদয় পাশার ভাতিজি। সখিপুর থানার ওসি মো.আমির হোসেন বলেন,সিজার করার সময় মৃত্যুবরন করা রুনুর স্বজনরা প্রথমে উত্তেজিত হয়ে হাসপাতালে হট্টগোল করছিল,খবর পেয়ে পুলিশ ও উপজেলা প্রশাসন ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনেন। পরে স্বজনরা বুঝতে পারে ডাক্তারদের গাফিলতিতে মৃত্যু হয়নি। এ কারনে তারা থানায় কোন অভিযোগ করেনি। সদ্য ভুমিষ্ট নবজাতক সুস্থ্য আছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন