শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

নিবন্ধ

চিঠিপত্র : পাসপোর্ট প্রত্যাশীদের ভোগান্তির দিন শেষ

প্রকাশের সময় : ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

বিদেশে যেতে প্রয়োজন হয় পাসপোর্ট। সেই পাসপোর্ট পেতে কত না হয়রানি! পুলিশি প্রতিবেদন পাসপোর্ট প্রত্যাশীদের ভোগান্তির এক অন্যতম কারণ। পাসপোর্ট ইস্যু, নবায়ন, সংশোধন, ডেলিভারি, বিদেশি নাগরিকদের ভিসার মেয়াদ বৃদ্ধি, শরণার্থীদের আইডি কার্ড ইস্যু, এরাইভাল ভিসা ইস্যু ইত্যাদি ক্ষেত্রে হয়রানির সীমা নেই। দেশব্যাপী দুর্নীতি প্রতিরোধ অভিযানের অংশ হিসেবে দুদক গণশুনানি কার্যক্রমে পরিচালনা করছে। তারই অংশ হিসেবে গত ৩০ আগস্ট পাসপোর্ট অধিদপ্তরে গণশুনানিতে এইসব অভিযোগ ওঠার পর মহাপরিচালক পাসপোর্ট প্রত্যাশীদের ভোগান্তি কমাতে পুলিশ ভেরিফিকেশন পদ্ধতি তুলে দেবার এবং সেই সঙ্গে পাসপোর্টের মেয়াদ আরো পাঁচ বছর বাড়িয়ে দশ বছর করার ঘোষণা দিয়েছেন। পাশাপাশি সাত দিনের মধ্যে পাসপোর্ট ডেলিভারি দেবার ঘোষণা কাজের গতিকে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়েছেন। আশা করছি, জনগণ এখন থেকে আর হয়রানির শিকার না হয়ে পাসপোর্ট অফিসে সঠিক সেবা পাবে।
আশীষ শীল শ্রাবণ
চারিয়া, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম।

বিদ্যুৎ ভোগান্তি আর কত?
টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার হাদিরা ইউনিয়নে গত একমাস ধরে চরম বিদ্যুৎ বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। ছাত্রছাত্রী, শ্রমজীবী, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী সবাই অতিষ্ঠ। গরমে নাজেহাল হাদিরাবাসী। উপজেলায় ৩-৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হলেও গ্রামে ২ ঘণ্টা বা তার চেয়ে কম সময়ই স্বল্প ভোল্টেজের বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে। অতীতে এমনটি দেখা যায়নি। অথচ লোডশেডিং এড়ানোর জন্য গত বছর এখানে বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এই উপকেন্দ্র স্থাপনের পর লোডশেডিংয়ের মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে। গরমে-ঘামে অস্থির গোপালপুর তথা হাদিরার মানুষ বিদ্যুতের অনবরত লোডশেডিং থেকে রেহাই পাবেন কবে তা একমাত্র কর্তৃপক্ষই বলতে পারেন।
আল আমীন
গোপালপুর, টাঙ্গাইল।

প্রতিটি ইউনিয়নে পাঠাগার স্থাপন করুন
বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থার কারণে অধিকাংশ শিক্ষার্থী অ্যাকাডেমিক পড়াশোনায় আনন্দ খুঁজে পায় না। উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েরা মনস্তাত্ত্বিক সমস্যার শিকার হয় এবং জীবন সম্বন্ধে উপলদ্ধির ক্ষমতাও তেমন থাকে না। ফলে সহজেই তারা অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে বিভিন্ন অনৈতিক ও সমাজবিরোধী কর্মকা-ে জড়িয়ে পড়ছে। তরুণ সমাজকে এই নৈতিক অবক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করতে হলে তাদের জ্ঞানের আলোর সংস্পর্শে আনতে হবে। শেকড় থেকে শুরু করতে হবে পরিবর্তনের ধারা। ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, মেম্বার ও শিক্ষিত এবং সচেতন ব্যক্তিদের সমন্বিত উদ্যোগ সরকারি কিংবা বেসরকারিভাবে পাঠাগার স্থাপনের উদ্যোগ নিতে হবে। প্রতিটি পাঠাগারে পর্যাপ্ত ও বয়সোপযোগী মানসম্মত বই সরবরাহ করতে হবে। মাঝে মাঝে বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করে এবং পুরস্কার দেবার মাধ্যমে বই পড়ায় সবাইকে উৎসাহিত করতে হবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
মাসুমা রুমা
শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন