শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

জুন ক্লোজিং, তাই সীমিত পরিসরে কিছু অফিস খোলা থাকছে

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৬ জুন, ২০২১, ১২:১৯ পিএম

কঠোর লকডাউনে জরুরিসেবা ছাড়া বন্ধ থাকবে সবকিছু। তবে অর্থবছর শেষ হওয়ায় আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও হিসাব সংক্রান্ত কিছু অফিস সীমিত পরিসরে খোলা রাখা হবে।

করোনা সংক্রমণ রোধে আগামী সোমবার (২৮ জুন) থেকে কঠোর লকডাউন ঘোষণা দিয়ে তা বাস্তবায়নেও কঠোরতা দেখাবে সরকার।

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, সংক্রমণ রোধে এক সপ্তাহের জন্য কঠোর লকডাউন দেওয়া হয়েছে। কঠোর লকডাউনে সব সরকারি-বেসরকারি অফিস ও গণপরিবহন বন্ধ থাকবে।

তবে অর্থবছর শেষ হওয়ায় কিছু অফিস খোলা থাকবে জানিয়ে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের অর্থবছর শেষ হচ্ছে। অ্যাকাউন্ট সেকশন, এনবিআর রিলেটেড অফিসগুলো সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে।

পাশাপাশি জরুরিসেবায় কিছু মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কিছু শাখায় কার্যক্রম চলবে বলে জানা গেছে।

করোনার সংক্রমণ রোধকল্পে আগামী সোমবার থেকে সাত দিন সারাদেশে কঠোর লকডাউন পালন করা হবে। এ সময় জরুরি পরিষেবা ছাড়া সব সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। জরুরি পণ্যবাহী ব্যতীত সব প্রকার যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। অ্যাম্বুলেন্স ও চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে যানবাহন শুধু চলাচল করতে পারবে। জরুরি কারণ ছাড়া বাড়ির বাইরে কেউ বের হতে পারবেন না। গণমাধ্যম এর আওতা বহির্ভূত থাকবে।

এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত আদেশ আজ শনিবার (২৬ জুন) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা হবে।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (8)
MD Leton ২৬ জুন, ২০২১, ১:৩১ পিএম says : 0
যে অফিসই খোলা থাক না কেনো,,এনজিও গুলার কিস্তি বন্ধ রাখতে হবে
Total Reply(0)
M H Rahman ২৬ জুন, ২০২১, ১:৩২ পিএম says : 0
ঘরের সবগুলো জানালা বন্ধ করে দিয়ে দরজা খোলা রাখার মতো অবস্থা হাঁইস্যকর হাঁইস্যকর হাঁইস্যকর।
Total Reply(0)
Morshed Kamal ২৬ জুন, ২০২১, ১:৩৩ পিএম says : 0
জুন ক্লোজিং এর পর কঠোর লকডাউন দেওয়া হউক।
Total Reply(0)
Abu Hanif Raju ২৬ জুন, ২০২১, ১:৩৫ পিএম says : 0
July ar 3 tarikh theke dilei hoto
Total Reply(0)
Mizanur Rahman Shohag ২৬ জুন, ২০২১, ১:৩৯ পিএম says : 0
শাটডাউন শুরু হওয়ার আগেই নাটক শুরু হয়ে গেছে । আগে আগে দেখো, হোতাহে কেয়া
Total Reply(0)
নাম নাই ২৬ জুন, ২০২১, ১:৩৯ পিএম says : 1
বাংলাদেশের লকডাউন হচ্ছে এমন। ল্যাংটা, মথায় ঘোমটার মত। সব বন্ধ কিন্তু গার্মেন্টস খোলা। ????????????????
Total Reply(0)
Regan Islam ২৬ জুন, ২০২১, ১:৪০ পিএম says : 0
ধারাবাহিক নাটক আবার শুরু হইলো
Total Reply(0)
ইউসুফ ২৬ জুন, ২০২১, ৪:০৫ পিএম says : 0
আমি অনেক যায়গায় খবর নিছি। বাংলাদেশের মানুষ ভালো নাই। অনেকেই খাওয়ার কষ্টে আছে। অনেকে চিকিৎসার ওষুধ কিনতে পারতেছে না। অনেক শিক্ষার্থী বইপত্র ফেলে কাজে লাগছে। অনেকে বাসা ভাড়া দিতে পারতেছে না। অনেকেই ঋণ করে চলতেছে। অনেকে ঋণ চেয়েও পাচ্ছে না। অনেকে কষ্টে চলতেছে কিন্তু মুখ ফুটে কাউকে বলতে পারতেছে না। অনেকে জানে না, লকডাউনে বাইরে না যেতে পারলে আজকে সন্তানের মুখে খাবার কিভাবে আসবে। অনেক বেকার ছেলে চাকুরীর জন্য হণ্যে হয়ে ঘুড়ছে। কেউ দুই বেলা খাওয়ার চুক্তিতে কাজে লাগছে। অনেকে পাওনাদারের টাকা দিতে পারছে না। অনেকে গ্রামের বাড়িতে চলে যাচ্ছে। গ্রামে থাকার যায়গা আছে, কিন্তু কাজের সুযোগ নাই। সবাই নানা উপায়ে বেচে থাকার চেষ্টা করতেছে। কিন্তু কতদিন এভাবে চেষ্টা করতে পারবে, তা কেউ জানে না। আমি দীর্ঘ দেড় বছর ধরে বলছি, আবারও বলবো- করোনা এসেছে একটি বিশেষ গোষ্ঠীর স্বার্থের জন্য। যাকে বলছে ফোর্থ ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভুলেশন। ব্যবসা এক শ্রেণীর হাত থেকে আরেক শ্রেনীর হাতে যাবে। পুরো চেঞ্জটা হতে যত সময় লাগবে, ততদিন আপনাকে তারা কষ্টের মধ্যে রাখবে। সেটা দুই বছর, তিন বছর কিংবা চার বছর। এর মধ্যে আপনি না খেতে পেয়ে মারা গেলেন, না বেচে থাকলেন, সেটা তাদের দেখার বিষয় না। আপনি কষ্টে আছেন, ফেসবুকে এসে কান্নাকাটি করে তা বলতে পারেন। কিন্তু কোন লাভ হবে না। যারা এ পরিস্থিতিগুলো তৈরী করছে, তাদের কাছে আপনার চোখের পানির কোন মূল্য নেই। তাদের সামানে আছে ট্রিলিয়ন ডলারের হাতছানি। সেখানে আমার আপনার মত কয়েক লক্ষ মানুষ মারা গেলে তাদের কিচ্ছু আসে যায় না। এ অবস্থায় আপনার বেচে থাকার উপায় আপনাকেই বের করে নিতে হবে। আপনি চুপ করে বেচে থাকতে চাইবেন, আর সে আপনাকে বেচে থাকবে দিবে, এত সহজ না। তাই নিজেকেই নিজের বেচে থাকার উপায় বের করতে হবে। প্রত্যেকে এলাকায় এলাকায় লোক সংগঠিত করুন। প্রায় ৯৯% লোক লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্ত। তাদেরকে একত্র করুন। একত্র করে রাস্তায় মিছিল বের করুন। লকডাউন বিরোধী শ্লোগান দিন, লকডাউনের গোমর ফাস করুন। প্রথমে মিছিল ছোট ছোট হোক সমস্যা নাই। কিন্তু সব এলাকায় যেন বের হয়। সবার কাছে যান, বলেন- আপনিও তো ক্ষতিগ্রস্ত, আসুন আমাদের মিছিলে। তাকে বুঝান। এভাবে ধিরে ধিরে মিছিল বড় হবে। একদিনেই হবে না। এরপর সেগুলো ফেসবুকে ছেড়ে দিনে। বলুন- আমার এলাকায় প্রতিবাদ হচ্ছে, আপনার এলাকাও শুরু করুন। প্রতি এলাকায় দৈনিক প্রতিবাদ মিছিল বের করুন। শত শত এলাকায় যখন মিছিল হবে, তখন ফেসবুকের মাধ্যমে সবগুলোকে একত্রিত করুণ। বড় মিছিল হয়ে যাবে। লক্ষ লক্ষ জনগণকে একত্রিত হয়ে মাঠে নামতে হবে লকডাউন-শাটডাউনের বিরুদ্ধে। তখন রাষ্ট্র বুঝবে, আসলেই জনগণ লকডাউন-শাটডাউনের বিরুদ্ধে। তখন হয়ত সরকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে দিবে। পুরো কাজটা করতে দুই-তিন মাস সময় লাগতে পারে। কিন্তু আপনি দুই তিন মাস পরিশ্রম না করলে, আগামী দুই-তিন বছরেও পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে না। মনে রাখবেন, কষ্টে আছে সবাই। শুধু সবাইকে একত্র করতে হবে। তখন লোকের অভাব হবে না। তাই এখনই এলাকায় মহল্লায় লোক একত্রিত করুন
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন