আমার বাসার ঠিকানায় ডাক বিভাগের মাধ্যমে আসা চিঠি বিলি হয় না। ইউক্রেন থেকে প্রকাশিত আন্তর্জাতিক জার্নালে গবেষণামূলক প্রবন্ধ দু’বার পাঠানো হলেও গত ৬ মাসে আমার কাছে পৌঁছায়নি। আবার ভারতীয় একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি থিসিস পরীক্ষা করতে দেয়ার পরও তা পৌঁছায়নি আমার বাসার ঠিকানায়। এটি একটি দুর্ভাগ্যজনক ব্যাপার। আমি কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পোস্টমাস্টার জেনারেল বরাবর কমপ্লেইন করেও জবাব পাইনি। এ ধরনের অবহেলা মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। তদন্ত সাপেক্ষে বিশেষ পদক্ষেপ নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানাচ্ছি।
প্রফেসর ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী
বাসা ২৭, সড়ক ৪, ফ্ল্যাট ১০৪, ধানমন্ডি, ঢাকা ১২০৫
স্পিডব্রেকারগুলো রঙ দিয়ে চিহ্নিত করা প্রয়োজন
সড়ক দুর্ঘটনা রোধে গতিরোধক স্থাপন করা হয়। এ গতিরোধক অনেক জায়গায় বড় ধরনের দুর্ঘটনার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। যারা নিয়মিত গাড়ি চালান, গতিরোধক কোথায় কোথায় আছে তা তাদের জানা থাকে-ফলে সে স্থানগুলো তারা সাবধানে অতিক্রম করে। কিন্তু ঈদের সময় বা হঠাৎ করে কোনো চালক ঐ রুটে প্রবেশ করলে আগে থেকে গতিরোধকের অবস্থান জানা না থাকায় দুর্ঘটনা ঘটা বিচিত্র নয়। সড়ক কালো রঙের গতিরোধকও কালো রঙের-ফলে অনেক সময় দূর থেকে গতিরোধক দেখা যায় না। যথা সময়ে গতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় গতিরোধকে ঝাঁকুনিতে গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনায় পড়ে। গত ঈদে লাকসামের ছিলোনিয়া ব্রিজের কাছে দুর্ঘটনায় একইসঙ্গে দুই শিশুসহ মোট ৫ জনের মৃত্যুর অন্যতম কারণ এটি বলে আমার মনে হয়েছে। তাছাড়া গতিরোধকে ঝাঁকুনিতে সড়কে ট্রাক উল্টে যাওয়ার আমি প্রত্যক্ষ সাক্ষী। আমি নিজে মফস্বলের সড়কে মোটরসাইকেল চালাতে গিয়ে অনেক সময় এই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি। তাই প্রয়োজনে সড়কে গতিরোধক স্থাপন করা হলেও তা অত্যধিক উঁচু না করা, রং দিয়ে ভালোভাবে চিহ্নিত করে দেয়া একান্ত প্রয়োজন। এ বিষয়ে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়, সড়ক ও জনপথ বিভাগের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
মো. ইয়াছিন মুজমদার
অধ্যক্ষ, ফুলগাঁও ফাযিল (ডিগ্রী) মাদরাসা
লাকসাম, কুমিল্লা।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন