শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাতীয় সংবাদ

সরকার উৎখাতে ষড়যন্ত্র চলছে

কৃষক লীগের ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা উজ্জ্বল হয়েছে, আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছি, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছি, জনগণ

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২১ এপ্রিল, ২০২২, ১২:০২ এএম

আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র চলছে এমন আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত জোট ও বামদের মদদপুষ্ট কয়েকটি রাজনৈতিক দল দেশের মানুষকে আবারো অন্ধকার ও দুর্দশার যুগে নিয়ে যাওয়ার জন্য আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতা থেকে উৎখাতের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তারা যে আওয়ামী লীগ সরকার উৎখাত করতে চায় তাদের উদ্দেশ্যটা আসলে কী? কী কারণে তারা সরকারকে উচ্ছেদ করতে চায়। আসলে তারা জনগণকে এই সরকার যেসব সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছেÑ তা থেকে বঞ্চিত করতে চায়। এটাই কি তাদের আসল উদ্দেশ্য? গতকাল বুধবার গণভবন থেকে বাংলাদেশ কৃষক লীগের ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আয়োজিত সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এ আশঙ্কার কথা বলেন। তিনি বলেন, সারা বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ যখন উন্নয়নের রোল মডেল তখন আমাদের কিছু কিছু মানুষ বিদেশের কাছে নানাভাবে অপপ্রচার চালিয়ে বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা ক্ষুণ্ন করতে ব্যস্ত, সরকার উৎখাতে ব্যস্ত। খুব ভালো কথা! তাদের কর্মসূচি জনগণের কাছে তুলে ধরুক তারা দেশের মানুষের জন্য কী করবে।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের কতিপয় রাজনৈতিক নেতা দেশের কোন সঙ্কটপূর্ণ মুহূর্তে কখনোই জনগণের পাশে থাকেন না। জনগণের পাশে দাঁড়ানোর পরিবর্তে তারা অনেক বেশি ব্যস্ত থাকেন সরকার পতনের আন্দোলন গড়ে তুলতে। মি. মান্না, ড. কামাল হোসেন, কমিউনিস্ট পার্টি ও বাম দলগুলো আওয়ামী লীগ সরকারকে উচ্ছেদ করার আন্দোলন গড়ে তুলতে এখন বিএনপি-জামায়াত জোটের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছেন।

শেখ হাসিনা প্রশ্ন রাখেন, তারা সরকারকে উচ্ছেদ করতে চায়। আমার প্রশ্ন, অপরাধটা কী আওয়ামী লীগের? আমরা যে সরকারে এসেছি ২০০৮-এর নির্বাচনে, যে নির্বাচনী ইশতেহার দিয়েছিলাম, সেই নির্বাচনী ইশতেহারে আমরা রূপকল্প-২১ ঘোষণা দিয়েছিলাম। আমাদের লক্ষ্য আমরা স্থির করেছিলাম ২০২১ সাল পর্যন্ত। আমি কৃতজ্ঞতা জানাই বাংলাদেশের জনগণের প্রতি যে তারা বারবার আমাদের ভোট দিয়েছে, ভোটে নির্বাচিত হয়ে আমরা সরকারে এসেছি। আমরা আমাদের নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে আমাদের লক্ষ্য আমরা অর্জন করেছি। তিনি আরো বলেন, ২০২০ সালে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন, ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করেছি আমরা। সেই সময়ে আমরা কী অর্জন করেছি? বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উন্নীত হয়েছি। আমার প্রশ্ন, এটা কি তাদের ভালো লাগেনি? সেই জন্য কি তারা বাংলাদেশকে মানে এই সরকারকে হটাতে চায়?

আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা আরো বলেন, আমার প্রশ্ন হলোÑ তারা কি দেশের এই ক্রম-উন্নয়ন পছন্দ করছে না? মনে হচ্ছে, সে জন্যই তারা এই সরকারের উচ্ছেদ ঘটাতে চায়। সরকার দেশের জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এবং তৃণমূল পর্যায়ের ও গ্রামীণ এলাকার মানুষ তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের লক্ষ্যে গৃহীত সরকারের পদক্ষেপের সুফল পাচ্ছে। এ জন্যই তাদের শেখ হাসিনা সরকারকে উৎখাত করা প্রয়োজন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার কৃষি ইস্যুতে গবেষণার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেÑ যাতে করে দেশ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট ইস্যুর পাশাপাশি খাদ্য উৎপাদনে অধিকতর ইতিবাচক ফলাফল পেতে পারে। আমরা মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি করেছি। মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছি। আজকে সারা বাংলাদেশে আমরা শতভাগ বিদ্যুৎ পৌঁছাতে পেরেছি। ভূমিহীনদের মাঝে যে কর্মসূচি জাতির পিতা শুরু করেছিলেন, আমরা আশ্রায়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে সেই ভূমিহীনদের বিনামূল্যে ঘর দিচ্ছি, জমি দিচ্ছি। প্রথমবার সরকারের এসে আমাদের আর্থিক সীমাবদ্ধতা ছিল। আমরা ব্যারাক হাউস নির্মাণ করে দিয়েছিলাম। দ্বিতীয়বার আসার পর থেকে আমরা এখন তাদের আলাদা সেমিপাকা ঘর তৈরি করে দিচ্ছি।

সরকারবিরোধীদের কঠোর সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, এই যে একটা মানুষ একটা ঘর পাওয়ার পর তার জীবন-জীবিকার পথ সে খুঁজে পাচ্ছে, নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারছে, এটা কি আওয়ামী লীগের অপরাধ? এ জন্যই কি এই সরকারকে হটাতে হবে? ১০ টাকায় কৃষকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগ করে দিয়েছি। বেসরকারি ব্যাংক আমরা উন্মুক্ত করে দিয়েছি এবং তাদের ওপর শর্ত আছে যে, প্রতিটি উপজেলা পর্যন্ত তাদের শাখা থাকতে হবে। তাছাড়া সরকারি ব্যাংক আছেই। এখন ১০ টাকায় কৃষক ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে তার ভর্তুকির টাকা সরাসরি সে ব্যাংকের মাধ্যমে পাচ্ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছি। সারের দাম আমরা কমিয়েছি ৪ দফা। আমরা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে সক্ষম হয়েছি। যেটা নিয়ে একটা বড় চ্যালেঞ্জ আমাদের ছিল। আমাদের এই একটা সিদ্ধান্তই সারা বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা পরিবর্তন করে দিয়েছে। পদ্মা সেতু নিয়ে যখন মিথ্যা অপবাদ দেওয়ার চেষ্টা করেছিল, আমরা ঘোষণা দিয়েছিলাম কারো টাকা লাগবে না, নিজের টাকায় পদ্মা সেতু বানাব। আল্লাহর রহমতে সেটা তৈরি করে ফেলেছি। আজকের বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ। প্রতিটি ইউনিয়নে ব্রডব্যান্ড কানেকশন দিয়েছি আমরা। ডিজিটাল সেন্টার করেছি। আজকের বাংলাদেশে এ ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহার করে অনেক মানুষ নিজের ঘরে বসে বিদেশে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে। আর্থিক সচ্ছলতা পাচ্ছে, তাদের আমরা ট্রেনিং করাচ্ছি। লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ট্রেনিং।

দেশের মেগা প্রকল্পগুলোর খরচ নিয়ে যারা বিতর্ক করেন, তাদের কঠোর সমালোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী। পায়রায় বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে টাকার সাশ্রয় হয়েছেÑ জানিয়ে তিনি বলেন, অনেকেই প্রশ্ন করে এত বড় বড় প্রকল্পের প্রয়োজন কী? শতভাগ বিদ্যুৎ দিতে গেলে বিদ্যুৎ তো আমাদের তৈরি করতেই হবে। আমরা সেখানে যে প্রায় ৯শ’ কোটি টাকার মতো বাঁচাতে পারলাম এই কথাটা তো কেউ বলেন না। এটা বলতে বোধ হয় তাদের একটু কষ্টই হয়। যে একটা প্রজেক্টে টাকা আরো বেশি লাগবে, সেখানে টাকা আরও সাশ্রয় হয়, সময় বাঁচাবে এটা বোধ হয় আমাদের সমালোচকদের পছন্দ নয়, তারা সেটাই চাচ্ছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ দেশের কৃষক-শ্রমিক, সাধারণ মানুষ প্রত্যেকটা মানুষের ভাগ্য যাতে পরিবর্তন হয়, তার ব্যবস্থা আমরা করেছি। আজকে দারিদ্র্যের হার হ্রাস পেয়েছে। করোনার সময়েও আমাদের দেশে দারিদ্র্যের হার হ্রাস পেয়েছে। আরো বহু কাজ আমরা করে যাচ্ছি। তা আমার প্রশ্নটা হচ্ছে এই যে কাজগুলো আমরা করে যাচ্ছি, এতে সাধারণ মানুষ উপকৃত হচ্ছে, তৃণমূলের মানুষ, গ্রামের মানুষ উপকার পাচ্ছে, তারা যে সরকার উৎখাত করতে চায় তাদের উদ্দেশ্যেটা কী? এসব মানুষকে এ ধরনের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে দেওয়া? এটাই কি তাদের লক্ষ্য? এটাই তাদের উদ্দেশ্যে? সেই জন্যই তাদের শেখ হাসিনার সরকারকে উৎখাত করতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমার একটাই প্রশ্ন তাদের কাছে, কী অপরাধটা করেছি এখানে? তারা লুটপাট করে খেয়েছে, মানুষ খুন করেছে। তাদের হাতে আমাদের হাজার হাজার নেতাকর্মী নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে। আগুন দিয়ে পুড়িয়ে জীবন্ত মানুষগুলোকে হত্যা করেছে। সেই ২০১৩ সালের কথা সকলের মনে আছে। ২০১৫ সালে কীভাবে মানুষ হত্যা করেছে। ২০০১ সালের নির্বাচনের পর থেকে যে অত্যাচার সারা বাংলাদেশে করেছিল এই বিএনপি-জামায়াত জোট সেই পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যেভাবে অত্যাচার করেছিল ঠিক একইভাবে। তিনি বলেন, আমরা দেশের মানুষের কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ কীভাবে গড়ে উঠবে, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা প্রণয়ন করে তারই ভিত্তিতে অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা আমরা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি।

কৃষক লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নতুন নতুন দাবি করা লাগবে না। এই দেশের কৃষকের জন্য কোনটা মঙ্গলের সেটা আওয়ামী লীগ সরকার ভালোভাবেই জানে। এ সময় এবারও ধান কাটার সময় কৃষক লীগকে কৃষকের পাশে থাকার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা

কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দ্রের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন. সাধারণ সম্পাদক উম্মে কুলসুম স্মৃতি। অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন কৃষক লীগের সাবেক সভাপতি ড. এম এ জলিল, মোতাহার হোসেন মোল্লা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মানু ও হারুন অর রশীদ।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ কৃষক লীগের ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে একটি অডিও-ভিজ্যুয়াল প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী কৃষক লীগের একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (9)
ম নাছিরউদ্দীন শাহ ২১ এপ্রিল, ২০২২, ১:৫৫ এএম says : 0
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনাকে রমজানের ফজিলতপূর্ণ সময়ে গভীর শ্রদ্ধা ও সালাম। আজকের শিরোনাম ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে। আপনি বিশ্বের প্রভাবশালী নেতাদের একজন আপনি দক্ষিণ এশিয়ার লৌহমানবী নেতৃত্বে। আবার মানবতার মহত্বের মাঝে বিশ্ব মানবতার মা। আপনি আন্তর্জাতিক ভাবে অনেক গুলোগুরুত্বপূর্ণ মর্যাদাবান পুরুস্কার ইতিমধ্যে পেয়েছেন। বিশ্বের মাঝে বাংলাদেশের মানুষ কে আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসাবে পরিচিত দিয়েছেন। আপনি বাংলাদেশের শক্তিশালী অর্থনীতির রুপকার।আপনার ভিশনারী লিডারশিপ বিশালাকার পরিকল্পনা মহাপরিকল্পনায় দিনরাত কঠোর পরিশ্রমে বাংলাদেশ ৪১সালের আগেই উন্নয়নশীল দেশের কাতারে পৌছাবে। কল্পনা নয় স্বপ্ন নয় বাংলাদেশ আলোকিত শতভাগ বিদুৎ। বিশ্বব‍্যাংক দাতাদের কঠিন চ‍্যালেঞ্জ গ্রহণকারী পদ্ধাসেতু আজবাংলার বুকে দৃশ্যমান শতভাগ গর্বিত বাংলাদেশের মানুষ পদ্ধাসেতু চালু জিডিপি 2% বৃদ্ধি পাবে।রুপপুর পারমানবিক প্রকল্প মেট্রোরেল মেগা প্রকল্প দেশের বিষ্ময়কর উন্নয়ন অগ্রগতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের ষড়যন্ত্র প্রকাশ‍্যে হচ্ছে ইউটিউবের প্রচারণায়। সভ‍্যতার ভদ্রতার সকল সিমানা অতিক্রম করে যাচ্ছে সমালোচকরা। কিছু সংখ্যক অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা দেশের শৃংখলা বিরোধী কর্মকাণ্ডে সাজাপ্রাপ্ত।কিছু জঘন্যতম বিপদগামী সাংবাদিক এরা কাল্পনিক মনগড়া কাহিনী সচিত্র প্রতিবেদন আপনার ছবি সহ সেনাবাহিনী পুলিশ বাহিনীর প্রধানের ছবি সহ প্রতিদিনই এরা দেশের গুরুত্বপূর্ণ মানুষের মান ইজ্জতে জঘন্যতম বর্বরতা চালিয়ে যাচ্ছে। এইগুলো পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। পৃথিবীর কোন দেশের মানুষ নিজ দেশের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার কল্পকাহিনী বানিয়ে প্রকাশ‍্যে প্রচারণা করার সাহস পায় কিনা জানিনা??? এইগুলো রাষ্ট্রদ্রোহিতার চায়তেও বড় কোন অপরাধ যদি থাকেন সেটি হবে। আমার মতামতের কলামে কমলের ক্ষুদ্র লিখনী রাষ্ট্রের স্বার্থে। বাংলাদেশের বিরাট সম্পদে পরিণত হয়ে ছেন বঙ্গবন্ধুর কন‍্যা আমাদের প্রধানমন্ত্রী ঐক্যবদ্ধ জাতি হয়ে তৃণমূল থেকে সমগ্রজাতির কাছে এই সত্য প্রকাশ করত হবে পৃথিবী ভয়ানক মহামারীতে আক্রান্ত ছিল।বাংলাদেশের ধমবন্দ পরিস্থিতি জীবন মৃত্যুর মাঝে ছিল মানুষ আমাদের প্রধানমন্ত্রী সমগ্রজাতির কান্ডারী হয়ে লক্ষকোটি টাকার প্রনোদনা দেশের কোটি কোটি মানুষের কাছে খাদ‍্য নগত অর্থ পৌছানোর মত গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ দাতা বিনা পয়সায় হাজারো কোটি টাকার টিকার ব‍্যবস্থা করে সমগ্রজাতিকে মহামারীর আক্রান্ত মৃত্যুর থেকে বাচানোর ব‍্যবস্থা করেছেন। এই রকম লিডারশিপ কি শতাব্দীর পর শতাব্দী চেষ্টা করে বাংলাদেশ আরেকটি তৈরী করতে পারবে???। আকাশ বিজয় সাগর বিজয় পার্বত্য চট্টগ্রামের শান্তি। অসহায় ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত দিশেহারা ১০দশ রোহিঙ্গা শিশু নারী পুরুষের আশ্রয়দাতা আন্তর্জাতিক ভাবেই প্রশংসনীয় মর্যাদাবান পুরুস্কার প্রাপ্ত বিশ্ব মানবতার মা। সত্যি কার অর্থে বিশালাকার মানবতার কাজ মানুষের জীবন বাচানোর কাজের একমাত্র পুরুস্কার ছিলো। বাংলাদেশের এই মহান নেতার। নোবেল প্রাইজ। বিশ্ব রাজনীতি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীদের কারণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শান্তি পুরুস্কার হতে বঞ্চিত হলো। প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বের মাঝেই বিজ্ঞানও প্রযুক্তির সময়ে বিশ্ব রাজনীতি কঠিন সময়ে দক্ষিণ এশিয়াই আমাদের প্রধানমন্ত্রী বিরাট সম্পদ নেতৃত্বে আদশ‍্যে বিশালাকার ব‍্যাক্তিত্বে। বঙ্গবন্ধুর কন‍্যার দার কাছে কেও আছেন। তৃণমূল থেকে দেশের সকল শ্রেণির কি অস্বীকার করতে পারবে???। বাংলাদেশের আটার কোটি মানুষের স্বার্থেই এগিয়ে যাও মা জননী রমজানের মাগফেরাত পবিত্র রাতে নিঃস্বার্থ আপনার জন্যে। দেশের লক্ষকোটি সাধারণ মানুষের দোয়া আন্তরিকতায় সকল ষড়যন্ত্রের ঝাল চিন্নবিন্ন করে বঙ্গবন্ধুর তেজুদিপ্ত রক্তের স্রোতধারাই আরো শক্তিশালী হয়ে বাংলাদেশ কে বিশ্বের মধ্যে একটি অর্থনৈতিক পরাশক্তি হিসাবে প্রতিষ্টিত করুন। দেশের নিরাপত্তা স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের অতদ্র প্রহরীর মত। বাংলাদেশ আপনার নেতৃত্ব শক্তিশালী নিরাপদ এই বাস্তব সত্যি মানুষের কাছে পৌছানোর দায়িত্ব রাজনৈতিক কর্মসূচি। আপনার পরিকল্পনা মহাপরিকপ্লনার আপনার ভীষণ লিডারশিপের সচিত্র প্রতিবেদন ইলেকট্রিক প্রিন্ট মিডিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকা তৃণমূল থেকে শহর বন্দরে গ্রামে গঞ্জে পৌছানোর মাধ্যম সার্থকতা হবেই। ইনশাআল্লাহ। আপনার শারীরিক সুস্বাস্থ্য দীর্ঘায়ু কামনা করছি মহান আল্লাহর পবিত্র দরবারে। আমিন।
Total Reply(0)
salman ২১ এপ্রিল, ২০২২, ৫:০৪ এএম says : 0
Oboidhi, Soro Jontro kore khomota dokhol kora Sorkar k hotano Boidho
Total Reply(0)
Md Kamrul Islam ২১ এপ্রিল, ২০২২, ৫:০৫ এএম says : 0
Let's try to build 'Soner Bangla' filled with love, harmony & respect for all where everyone will coexist peacefully. "It was the dream of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman."
Total Reply(0)
Faysal khan ২১ এপ্রিল, ২০২২, ৫:০৫ এএম says : 0
নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য আকাশচুম্বী বাড়িয়ে উন্নয়নের স্লোগান দিয়ে কী লাভ।
Total Reply(0)
Badrul Hoque ২১ এপ্রিল, ২০২২, ৫:০৫ এএম says : 0
I respect nations father bongobondo sheikh mujebor Raman joy bangla joy and honourable prime minister sheikh hasina mother of humanity
Total Reply(0)
D M. Rumi Islam ২১ এপ্রিল, ২০২২, ৫:০৬ এএম says : 0
কৃষক দের পন্য, সরাসরি বাজারে আনার ব্যবস্থা করুন। তাহলেই কৃষক নেজ্য মূল্য পাবেন। - ধন্যবাদ
Total Reply(0)
Tanvir Ahammad ২১ এপ্রিল, ২০২২, ৫:০৬ এএম says : 0
বাঁচবে কৃষক বাঁচবে দেশ শেখহাসিনার বাংলাদেশ জয়বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু জয় হোক জননেত্রী শেখ হাসিনা।
Total Reply(0)
Mahmud Simanto ২১ এপ্রিল, ২০২২, ৫:০৬ এএম says : 0
শিক্ষাদিক্ষায় উন্নত হোক বাংলাদেশ। বিশ্বমান সফল হোক। শুভকামনা।
Total Reply(0)
Lamia Afrin ২১ এপ্রিল, ২০২২, ৫:০৭ এএম says : 0
Prime Minister Sheikh Hasina is working hard for the development of Bangladesh The government should also be praised for these qualities Thank you to the current government.
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন