শুক্রবার ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১, ১২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

নিবন্ধ

চিঠিপত্র : এসএসসি পরীক্ষার বাড়তি ফি আদায় বন্ধে ব্যবস্থা নিন

প্রকাশের সময় : ১৫ নভেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

২০১৭ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফি আদায় শুরু হবে এর মধ্যেই। শিক্ষা বোর্ড পরীক্ষার ফি বাবদ তেরশ থেকে পনেরোশ টাকা ধার্য করে প্রতিটি বিদ্যালয়ে নির্দেশ পাঠিয়েছে। বোর্ড নির্ধারিত ফিয়ের সঙ্গে দুই-তিন মাসের বেতনসহ সর্বোচ্চ দুই হাজার টাকা পর্যন্ত বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আদায় করতে পারেন। বোর্ড নির্ধারিত ফিয়ের অতিরিক্ত অর্থ আদায় না করতে উচ্চ আদালতেরও নির্দেশ রয়েছে। তা সত্ত্বেও দেশের বেশিরভাগ বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সেশন ফি ও কোচিং ফিসহ মোটা অঙ্কের টাকা জমা দিতে পরীক্ষার্থীদের নির্দেশ দিয়েছেন। এখানে উল্লেখ্য যে, ২০১৭ সালে পরীক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষা পাস করে কলেজে ভর্তি হওয়ার সময় ঐ বছরের উন্নয়ন ফি বা সেশন ফি জমা দিয়েই ভর্তি হবে। আবার ঐ একই বছরের বিদ্যালয় উন্নয়ন ফিও তাদের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে।
অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থী একই বছরে দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ফি বা সেশন ফি জমা দিচ্ছে যা গ্রহণযোগ্য নয়। নির্বাচনী পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেওয়া হবে বা এসএসসি ব্যবহারিক পরীক্ষায় নম্বর কম দেওয়া হবে- এরকম ভয় দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের কোচিং ফি আদায় করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন মহলের হস্তক্ষেপ জরুরি।
বিপ্লব, ফরিদপুর।

স্কুল-কলেজ ড্রেসে ধূমপান নয়
নির্ধারিত পোশাক নির্ধারিত পরিচয় বহন করে। প্রায়শই দেখা যায় দেশের অন্যতম সেরা স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা রাস্তায় ধূমপান করছে! এটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের লজ্জা। এ ধরনের কিছু শিক্ষার্থীর জন্য নষ্ট হয় প্রতিষ্ঠানের সুনাম। সাধারণের মনে সৃষ্টি হয় প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ভুল ধারণা। স্কুল-কলেজ ড্রেস পরিহিত অবস্থায় ধূমপানে আসক্ত ঐ শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
রাহাত রব্বানী, এইচএসসি প্রথম বর্ষ

মাইলস্টোন কলেজ, উত্তরা, ঢাকা।
শেরপুর-ধুনট সড়ক মেরামতের আবেদন
বগুড়া জেলার শেলপুর-ধুনট ব্যস্ত সড়কটির দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার। এর মধ্যে শালফা থেকে মাঠপাড়া ভাঙা ব্রিজ ও চরপাড়া কাঠের ব্রিজ পর্যন্ত সড়কের পিচ, পাথর, খোয়া ও ইট উঠে গেছে। সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত। উঁচু-নিচু ও ভাঙাচোরা সড়কে যানবাহন চলে নৃত্যের তালে তালে। ২৫ মিনিটের পথ যেতে সময় লাগে প্রায় এক ঘণ্টা। কয়েক বছর আগে এই সড়ক সংস্কার করা হয়েছিল। এরপর মাঝে মধ্যে জোড়াতালি দেওয়া হলেও গতবারের বর্ষায় সড়কের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সড়কের বেহাল দশার কারণে দুই উপজেলার লোকজন প্রতিদিন দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। এ অবস্থায়, ভাঙাচোরা সড়কটি দ্রুত মেরামতের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
মো. সুজন মিয়া, ধুনট, বগুড়া।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন