শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

নিবন্ধ

চিঠিপত্র

| প্রকাশের সময় : ১৯ নভেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

ওসমানী উদ্যানে নিমগাছ লাগান
ডিএসসিসির মেয়র নির্বাচন হওয়ার পর দুটি বৃক্ষরোপণ মৌসুম পার হয়ে গেছে। কিন্তু ওসমানী উদ্যানে একটিও বৃক্ষের চারা রোপণ করা হয়নি। পরিবেশের কথা ভাবলে এটি একটি হতাশাজনক ব্যাপার। যা হোক এখনো একটি সুযোগ রয়েছে। উদ্যানে নিমগাছের চারা রোপণ করা যেতে পারে। গ্রীষ্ম-বর্ষা ছাড়াও শীতকালে নিমগাছের চারা রোপণের জন্য আমাদের দেশের আবহাওয়া অনুকূলে থাকে। নিমগাছের পাতা ও ছাল তেতো থাকায় গরু, ছাগল ও অন্যান্য পশুপাখির উপদ্রব থাকে না। তাছাড়া নিমগাছের চারা সহজেই দ্রুত বেড়ে ওঠে। নিমের তেল ও রস মানুষ, পশুপাখি তথা প্রাণিকুলের দেড়শ ধরনের রোগ নিরাময়ে সহায়তা করে থাকে এবং শতাধিক রোগ দমিয়ে রাখে। এমন একটি উপকারী গাছ ওসমানী উদ্যানের বেশ কিছু ফাঁকা জায়গায় এবং কামান সংলগ্ন আইল্যান্ডটিতেও লাগানো যেতে পারে। তাছাড়া ইউক্যালিপটাস গাছগুলো পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। সেগুলো কেটে ফেলে সেখানে নিমগাছ রোপণ করা যায়। পরিশেষে, ওসমানী উদ্যানে নিমগাছ রোপণ এবং এর সার্বিক সৌন্দর্য বর্ধনে ডিএসসিসির মেয়রকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
হাজী মো. আলী বশির, ৮৮/৮৯, আগাসাদেক রোড, বংশাল, ঢাকা।


বিদ্যুৎ সংযোগ দিন
নাওগাঁ জেলার আত্রাই উপজেলাধীন ৩ নম্বর আহসানগঞ্জ ইউনিয়নের দাঁড়িয়াগাথী হাজী বছিরউদ্দিন চৌধুরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও আমরুল কসবা ডা. আশরাফ আলী চৌধুরী নি¤œ মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং আমরুল কসবা ডাকঘরে জরুরি ভিত্তিতে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রয়োজন। বিদ্যুতের অভাবে বিদ্যালয় দুটিতে তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক ব্যবহারিক ক্লাস নেয়া সম্ভব হচ্ছে না এবং গরমকালে ছাত্রছাত্রী-শিক্ষকদের গরমের কারণে ক্লাস করতে কষ্ট হয়। আমরুল কসবা ডাকঘরটির কম্পিউটার, মোবাইল ফোন সেবা এবং ফটোকপি মেশিন বিদ্যুৎ সংযোগের অভাবে চালু করা যাচ্ছে না। এ অবস্থায়, দুটি সরকারি প্রতিষ্ঠান ও একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে দ্রুত বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
মো. শওকত আলী চৌধুরী (রিজভী)
গ্রাম ও ডাকঘর: আমরুল কসবা, উপজেলা : আত্রাই, জেলা : নওগাঁ।

কমিউনিটি ক্লিনিকে সাপে কাটার ভ্যাকসিন চাই
দেশের গ্রামগুলোতে সাপে কাটা এখনো একটি মারাত্মক সমস্যা হিসেবে চিহিৃত হয়ে আসছে। প্রতি বছর সাপের কামড়ে অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে। অজ্ঞতা ও হাতের কাছে চিকিৎসা না থাকায় মৃত্যুর কারণ আরো বেশি বলে ধারণা করা হচ্ছে। সাপের কামড়ে মানুষ মারা যাওয়ার ঘটনা ইদানীং বৃদ্ধি পেয়েছে। সুতরাং এর ভ্যাকসিন আরো সহজলভ্য করতে হবে। ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রতিষ্ঠিত কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে সাপে কাটার ভ্যাকসিন সরবরাহ করতে হবে। তাহলে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু কমে আসবে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করছি।
মোঃ আবু তাহের মিয়া, শিক্ষার্থী,
কারমাইকেল কলেজ, রংপুর।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন