সোমবার, ০১ জুলাই ২০২৪, ১৭ আষাঢ় ১৪৩১, ২৪ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

নিবন্ধ

চিঠিপত্র

| প্রকাশের সময় : ২৯ নভেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

গণগ্রন্থাগার চাই
রংপুর জেলার অন্তর্গত ঐতিহ্যবাহী গুরুত্বপূর্ণ একটি উপজেলা পীরগঞ্জ। বাংলাদেশের অনেক বিখ্যাত ব্যক্তি এ উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেছেন। কবি হায়াত মামুদ, বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী এম ওয়াজেদ মিয়াসহ অনেক শিক্ষানুরাগী ব্যক্তির জন্মস্থান পীরগঞ্জ উপজেলা। এ উপজেলায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে এখানে সরকারি গণগ্রন্থাগার নেই। তাই এ উপজেলায় একটি গণগ্রন্থাগার এখন সময়ের দাবি। এতে করে এ অঞ্চলের মানুষ জ্ঞানচর্চার সুযোগ পাবে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে যদি গ্রন্থাগার থাকে তাহলে মানুষের বিপথগামী হওয়ার আশঙ্কা কমে যাবে। এই মুহূর্তে এটা অনেক জরুরি। সরকারের উচিত হবে বিষয়টি গভীরভাবে ভেবে দেখা।
আবু তাহের মিয়া, পীরগঞ্জ, রংপুর।

রুটি-বিস্কুটের দাম
প্রথম আলোর প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, কনফেকশনারি আইটেম রুটি-বিস্কুটের দাম, বাড়ানো হবে। গত বাজেটের পর একবার রুটি-বিস্কুটের দাম বাড়ানো হয়েছে। তাই আমাদের প্রশ্ন, এখন আবার কী কারণে এই মূল্যবৃদ্ধি।
রুটি-বিস্কুট তৈরির প্রধান উপাদান আটা-ময়দা তেলের দাম অনেক দিন ধরে স্থিতিশীল রয়েছে। আটা ময়দার দামতো বাড়েনি। তবে চিনি ও লবণের দাম গত রোজার পর বেড়েছে। চিনির কেজি যখন ৩৮ টাকা ছিল, তখন কিন্তু রুটির দাম কমানো হয়নি। তাহলে এখন কি কারণে দাম বাড়ানো হলো? তাই উৎপাদন ব্যয়ের সঙ্গে সংগতি রেখে রুটি-বিস্কুটের দাম নির্ধারণ করা হোক।
মো. আলী হায়দার
ঢাকা।

নেটওয়ার্কের সমস্যা
সিরাজগঞ্জ জেলার তাড়াশ উপজেলাধীন তালম ইউনিয়নের গ্রাম-গোন্তা, পাড়িল, লাউতা, দেওঘর, পাড়িল বড়াইচড়া, তারাটিয়া, হারিসোনা। এ এলাকাটি অত্যন্ত বর্ধিষ্ণু। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটসহ বিভিন্ন শহরে অনেকে চাকরি করছেন, তাদের পরিবার এই গ্রামগুলোতে বসবাস করে। তাছাড়া এলাকাটি কৃষি প্রধান হওয়ায় প্রতিদিন অনেক শস্যপণ্য দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রির জন্য যায়। যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো থাকায় বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও শিল্পকারখানা গড়ে উঠছে। ফলে এলাকাটি দিনে দিনে জনবহুল হচ্ছে। এখানে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা অনেক এবং তাদের বেশিরভাগই পেশাগত প্রয়োজনে মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন। কিন্তু তারা নেটওয়ার্কের সমস্যায় বর্তমানে অত্যন্ত সংকটের মধ্যে আছেন। বিশেষ করে যাদের মাটির বাড়ি। তাদের তো বাড়ির বাইরে এসে কথা বলতে হয়, তাও আবার মাঝে মাঝে কলড্রপ হয়। পুরো ইউনিয়নে মাত্র একটি মোবাইল টাওয়ার রয়েছে। এলাকাটি প্রায়ই নেটওয়ার্কশূন্য হয়ে পড়ে। ফলে মোবাইলের মাধ্যমে যোগাযোগে ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়। এ কারণে এখানকার লোকজন ব্যবসা-বাণিজ্যে অনেকটাই পিছিয়ে পড়ছেন। তাই মোবাইল সেরা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি অনুরোধ- অবিলম্বে প্রত্যেক কোম্পানীর একটি করে টাওয়ার গোন্তাবাজারে স্থাপন করা হোক।
হাদিউল হৃদয়
তাড়াশ, সিরাজগঞ্জ।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন