শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

নিবন্ধ

চিঠিপত্র : রেলমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ

প্রকাশের সময় : ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬, ১২:০০ এএম

কুমিল্লার নাঙ্গলকোট রেল-স্টেশনে আন্তঃনগর পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনটির বিরতি থাকলেও সিলেট যাওয়া যাত্রীদের চাহিদা পূরণ হচ্ছে না। নাঙ্গলকোট থেকে পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনটি সকাল ১১টার আগে বা পরে ছেড়ে গিয়ে সিলেট পৌঁছতে সন্ধ্যা ৬টা বা ৭টা বেজে যায়। রাতের বেলায় প্রয়োজনীয় কাজকর্ম সেরে নেয়া সম্ভব হয় না বলে অনেককে হোটেলে ও প্লাটফর্মে পড়ে থাকতে হয়। ফলে যাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। তাই চট্টগ্রাম-সিলেট উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনটি নাঙ্গলকোটে দু’মিনিট থামালে যাত্রীদের হয়রানি অনেকটাই কমে যাবে। পাশাপাশি ওলিকুল শিরমণি হজরত শাহ জালাল ইয়ামেনি (রহ.)-এর মাজার জেয়ারত শেষে ফিরে আসা সহজ হবে। যাত্রীদের সুবিধার্থে ও রেল কর্তৃপক্ষের আয় বর্ধনে উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনটি আপ-ডাউনে নাঙ্গলকোটে দু’মিনিট স্টপেজ দেয়ার আবেদন জানাচ্ছি।
দ্বীন মোহাম্মদ
তিলিপ দরবার শরীফ
লাঙ্গলকোর্ট, কুমিল্লা।

তামাকজাত দ্রব্য
তামাকজাত দ্রব্য সেবন করা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। অথচ আমাদের দেশে এই ক্ষতিকর দ্রব্যটি সেবন করছেন হাজারো মানুষ। যা মোটেও সুখকর বিষয় নয়। কেননা মানুষ তামাকজাত দ্রব্য সেবন করলে স্ট্রোক ও ফুসফুসে ক্যান্সারসহ নানা রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তাই মানুষ যাতে তামাকজাত দ্রব্য সেবন না করে; সেজন্য সামাজিক সচেতনতা প্রয়োজন। আর এই সচেতনতার প্রধান হাতিয়ার হতে পারে তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবাণী তুলে ধরা। এজন্য সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। কেননা এ বিষয়ে আইন প্রণয়ন দরকার। শুধু আইন করলে যে চলবে তা নয়; বরং এর যথাযথ বাস্তবায়নও প্রয়োজন। বিষয়টি ভেবে দেখার জন্য ঊর্ধ্বতন মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
মো. মানিক উল্লাহ,
গ্রাম- মাজগ্রাম, ডাকঘর- বেতিল হাটখোলা,
থানা- এনায়েতপুর, জেলা- সিরাজগঞ্জ।

অসহনীয় শব্দ উৎপাত
চিকিৎসাবিজ্ঞান বলে মানুষের শ্রবণ ক্ষমতার একটা সীমা নির্ধারিত আছে। যখন কোনো মানুষ নির্ধারিত সীমার চেয়ে অতিরিক্ত শব্দ শ্রবণ করে, তখনই সেই মানুষের শ্রবণ ক্ষমতা নষ্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নানা রকমের শারীরক ও মানসিক বৈকল্যও দেখা দিতে পারে। কোনো ব্যক্তি একাধারে কিংবা প্রতিদিন বিশেষত নির্দিষ্ট বিশ্রামের সময়ে উচ্চামাত্রার শব্দ শ্রবণ করতে থাকলে স্থায়ীভাবে শোনার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে পাগল হয়ে যেতে পারে। এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। আমাদের দেশের হাটে বাজারে, মাঠে-ঘাটে, পাড়ায় এলাকায় সর্বত্রই লাউড স্পিকারে এর উচ্চমাত্রার শব্দের উৎপাত নির্বিকারভাবে সহ্য করে যাচ্ছে। জানামতে উচ্চ শব্দে হর্ণ বাজানো এবং লাউড স্পিকার ব্যবহারের বিষয়ে নির্দিষ্ট আইন আছে। কিন্তু সেই আইনের যথাযথ প্রয়োগ কেন করা হয় না সেটা বোধগম্য নয়। পরিশেষে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে বিনীত অনুরোধ এই যে, লাউড স্পিকার বা মাইন ব্যবহারের যে আইন আছে সেটা কঠোরভাবে প্রয়োগ করা হোক।
মো. হাবিবুল ইসলাম, হালিশহর, চট্টগ্রাম।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন