স্টেসি টাইটল পরিচালিত হরর ফিল্ম ‘দ্য বাই বাই ম্যান’। ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো এভার’ (২০০৭, টিভি), ‘হুড হরর’ (২০০৬), ‘লেট দ্য ডেভিল অয়্যার বø্যাক’ (১৯৯৯), ‘দ্য লাস্ট সাপার’ (১৯৯৫) এবং ‘ডাউন দ্য ওয়াটারফ্রন্ট’ (১৯৯৩, স্বল্পদৈর্ঘ্য) টাইটল পরিচালিত চলচ্চিত্র। ‘দ্য বাই বাই ম্যান’ চলচ্চিত্রটি রবার্ট ড্যামন শ্নেকের লেখা ‘দ্য ব্রিজ টু বডি আইল্যান্ড’ ছোট গল্প অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে।
তিন কলেজ ছাত্র এলিয়ট (ডগলাস স্মিথ), জন (লুসিয়েন লেভিসকাউন্ট) আর সাশা (ক্রেসিডা বোনাস) ক্যাম্পাসের পাশেই একটি পুরনো বাড়িতে এসে ওঠে। সেখানে তারা একটি উইজা বোর্ড পেয়ে কৌত‚হলের বশে তা দিয়ে আত্মা আনার চেষ্টা করে। সাড়াও পায় তারা। সাড়া দানকারী নিজেকে ‘দ্য স্পিরিট অফ দ্য বোর্ড’ নামে পরিচয় দেয়। আর এই আত্মা দাবি করে সে কখনও জীবিত ছিল না এবং অন্যান্য আত্মা আর ছাত্রদের মাঝে কথা বলার মাধ্যম হিসেবেই সে কাজ করে। ছাত্ররা সেই বিশেষ সত্তাকে বলে এমন কোনও আত্মার সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিতে যে একসময় জীবিত ছিল এবং যার পরিচয় প্রমাণ করা সম্ভব। সত্তা তাদের সতর্ক করে দেয় এবং জানায় তা বিপজ্জনক হতে পারে। কিন্তু তিন ছাত্র তাদের দাবিতে অটল। কথা মত এমন এক সত্তাকে আনা হয় যে শুধু অশুভই নয় বরং জীবিতও। বোর্ডের সত্তা তাদের জানায় নতুন এই আত্মার নাম বাই বাই ম্যান, এবং সে তাদের সঙ্গে দেখা করার জন্য আসছে। বাই বাই ম্যানের আগমনের পর তিন বন্ধু পরস্পরকে বাঁচাবার জন্য চেষ্টা করতে থাকে এবং অন্যরা যাতে তার সম্পর্কে না জানতে পারে সে জন্য তার পরিচয় সবার কাছে গোপন রাখে কারণ তার নাম বললে বা ভাবলেও সে তার ওপর ভর করবে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন