অ্যাকশন-অ্যাডভেঞ্চার হরর ফিল্ম ‘রেসিডেন্ট ইভিল : দ্য ফাইনাল চ্যাপ্টার’ পরিচালনা করেছেন পল ডবিøউ. এস. অ্যান্ডারসন। ‘পম্পাই’ (২০১৪),‘রেসিডেন্ট ইভিল : রেট্রিবিউশন’ (২০১২), ‘দ্য থ্রি মাস্কেটিয়ার্স’ (২০১১), ‘রেসিডেন্ট ইভিল : আফটারলাইফ’ (২০১০), ‘ডেথ রেইস’ (২০০৮), ‘এলিয়েন ভার্সেস প্রেডেটর’ (২০০৪), ‘রেসিডেন্ট ইভিল’ (২০০২) এবং ‘সোলজার’ (১৯৯৮) অ্যান্ডারসন পরিচালিত চলচ্চিত্র। এটি ‘রেসিডেন্ট ইভিল’ সিরিজের ষষ্ঠ চলচ্চিত্র। সিরিজের দ্বিতীয় চলচ্চিত্র ‘রেসিডেন্ট ইভিল : অ্যাপোক্যালিপ্স’ (২০০৪) এবং তৃতীয় ‘রেসিডেন্ট ইভিল : এক্সটিঙ্কশন’-এর (২০০৭) কাহিনীকার অ্যান্ডারসন।
‘রেসিডেন্ট ইভিল : রেট্রিবিউশন’-এর পর সারা দুনিয়ায় আমব্রেলা কর্পোরেশনের টি-ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে। এখন পুরোটা গ্রহের প্রতিটি কোনায় জম্বি আর দানবের পদচারণা। মানবজাতির অস্তিত্ব এখন হুমকির মুখে। ওয়াশিংটন ডিসিতে ওয়েস্কারের (শন রবার্টস) বিশ্বাসঘাতকতার কারণে বন্ধুদের সঙ্গে অ্যালিসের (মিলা জোভোভিচ) যোগাযোগ নষ্ট হয়ে গেছে। একসময় আমব্রেলা কর্পোরেশনের কর্মী অ্যালিস তার বন্ধুদের খোঁজ করছে। তাদের নিয়ে সে রেকুন সিটির গভীর পাতালে অশুভ প্রতিষ্ঠানটির সদর দপ্তরে হামলা করার পরিকল্পনা করে সে। মানবতাকে রক্ষা করার এই শেষ সুযোগ তার হাতে। কিন্তু আমব্রেলার নিষ্ঠুর আর চৌকস আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট সুপারকম্পিউটার রেড কুইন (এভার অ্যান্ডারসন) জানে অ্যালিস আসছে। তার প্রতিটি পদক্ষেপ আগে থেকেই যেন জেনে যায় রেড কুইন। অ্যালিসের প্রতিপক্ষ আগে যেমন আমব্রেলা কর্পোরেশনের দুর্ধর্ষ যোদ্ধারা ছিল তেমন এখনও আছে, আর রেড কুইন আগের চেয়েও চৌকস হয়েছে। অ্যালিস কি শেষ পর্যন্ত পারবে রেকুন সিটির গভীরে চ‚ড়ান্ত আক্রমণ চালাতে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন