শনিবার, ০৬ জুলাই ২০২৪, ২২ আষাঢ় ১৪৩১, ২৯ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

নিবন্ধ

এত চিঠি

| প্রকাশের সময় : ২৫ মার্চ, ২০১৭, ১২:০০ এএম

পত্রঅসহিষ্ণুতা কেন?

অসহিষ্ণুতা থেকেই যাবতীয় অশান্তির তথ্য সংঘর্ষের উৎপত্তি। একে অপরকে সহ্য করেই বাংলাদেশের মতো দেশে নানা দলের মধ্যে সুসম্পর্কের মাধ্যমেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন ও এগিয়ে চলা নিশ্চিত করা সম্ভব। অন্যদিকে অসহিষ্ণুতা ও অনৈক্য শুধু দেশকেই দুর্বল করে না, দেশের অন্তরাত্মাকেও ভিতরে ভিতরে শেষ করে দেয়। বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যই বাংলাদেশের মতো দেশের অগ্রসর হওয়ার প্রধান ধ্রæবপদ। সেই ধ্রæবপদটিকেই সযত্বে আঁকড়ে ধরার কথা প্রতিটি মানুষকেই ভাবতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ অত্যন্ত স্বাধীনভাবে মতবিনময় করে এসেছে। কিন্তু অসহিষ্ণুতা এমন এক অসুখ যা স্বাধীন ও মুক্ত মতবিনিময়ের রাস্তাটিকেই বন্ধ করে দেয়। তাই যাবতীয় সামাজিক ও ধর্মীয় অসহিষ্ণুতাকে অবিলম্বে দূর করার কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। কেউ কেউ ইদানীং ইসি নিয়ে অযথা বিতর্ক সৃষ্টি করে যাচ্ছে। এটা একধরনের অসহিষ্ণুতা নয় কি? এটা বড় দুর্ভাগ্যজনক ও গণতন্ত্রের জন্য হতাশাজনক।
লিয়াকত হোসেন খোকন
রূপনগর
ঢাকা।
বেকারত্ব ঘোচাতে প্রয়োজন
কর্মমুখী শিক্ষা
বাংলাদেশের চাকরির ক্ষেত্রগুলোর উদ্বেগজনক পরিস্থিতিকে হতাশাব্যঞ্জক না বলা অনুচিত। যখন সরকারি-বেসরকারি একটি চাকরিতে হাজার-লক্ষাধিক আবেদনপত্র জমা পড়ে তখনই এউ দুঃখসহ চিত্র ভালোভাবে উপলব্ধি করা সম্ভব। সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশিত এক সংবাদে জানা যায়, আমাদের দেশের প্রায় ২৫ শতাংশ তরুণ কর্মহীন তথা বেকার এবং মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের কর্মহীনতার সংখ্যাই বেশি। তাই তরুণদের কর্মমুখী শিক্ষায় শিক্ষিত করার পাশাপাশি কর্মসংস্থানের নতুন সুযোগ সৃষ্টির পথ সম্প্রসারণ করা আবশ্যক। সেই সঙ্গে শুধু সরকারি-বেসরকারি চাকরির প্রত্যাশায় না থেকে নিজ উদ্যোগে আত্মকর্মসংস্থান ও আত্মনির্ভরশীল পেশা বেছে নেওয়া উচিত। কারণ আমাদের দেশে বেকার জনগোষ্ঠীর তুলনায় চাকরির সুযোগ খুবই কম। ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চলমান শিক্ষাব্যস্থার কর্মময় সঙ্গতিকরণ জরুরি। পাশাপাশি প্রয়োজন কারিগরি ও বিশেষায়িত শিক্ষার সহজীকরণ ও আধুনিক বাস্তবায়ন।
পবিত্র সমদ্দার
জগদীশপুর, শতদশকাঠী, ঝালকাঠী।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন