শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

নিবন্ধ

চিঠিপত্র

| প্রকাশের সময় : ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ১২:০০ এএম


দ্রব্য মূল্য হ্রাস
মানুষের মৌলিক অধিকার মোট পাঁচটি, খাদ্য তার মধ্যে প্রথম। আমাদের প্রধান খাবার ভাত ও মাছ। আমাদের দেশে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কারণে দ্রব্যমূল্য অনেক বেড়ে যায়। কয়েক দিন আগে পেঁয়াজের দাম ছিল প্রতি কেজি মাত্র ২৫–৩০ টাকা। কিন্তু এখন তা বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকায়। রসুনের দামের কথা না বললেই নয়, তার দামও কম নয়। এ ছাড়া আরও অনেক পণ্যের দামই অত্যধিক, যা ভোক্তাদের বাজেটের চেয়েও অনেক বেশি।
ভোক্তারা কী করবেন, বাঁচতে হলে তো খেতে হবে। তাই তাঁরা অধিক দাম দিয়ে এসব কিনে থাকেন। গণতান্ত্রিক দেশে এসব হতে পারে না। প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে দাম বাড়তে পারে, কিন্তু বাজারের অদৃশ্য হাতও যখন দাম বাড়ার পেছনে কাজ করে, তখন ব্যাপারটা অমানবিক হয়ে যায়। এখানেই সরকারের ভূমিকা, সরকার যখন বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হয়, তখন আমজনতা সবচেয়ে বেশি অসহায় বোধ করে। তাদের মনে হয়, এই সরকার তাদের জন্য নয়।
মকবুল হামিদ,
চাঁদপুর সরকারি কলেজ।

 


যানজট নিরসন
আমাদের জনসংখ্যা দেশের আয়তনের তুলনায় অনেক বেশি। দিন দিন জনসংখ্যা বেড়েই চলছে। দেশের জনসংখ্যা পুরুষ ৮ কোটি ১০ লাখ এবং নারী ৮ কোটি ৭ লাখ (বিবিএস, ১ জানুয়ারি ২০১৭)। জনসংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানজটও বেড়ে চলেছে। রাস্তাঘাটে যানজট লেগেই থাকে। সিএনজিচালিত অটোরিকশা, বাস, ট্রাক, কার ইত্যাদি যানবাহন অধিক মাত্রায় বেড়ে এ সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। রাস্তায় হাঁটা যায় না।
যেখানেই তাকাই না কেন, শুধু মানুষ আর মানুষ। তাদের কারণে যানবাহন চলতে পারে না। শিক্ষার্থীরা সঠিক সময়ে স্কুল-কলেজে যেতে পারে না। মানুষ অফিসে যেতে পারে না। রোগীর গাড়িও যানজটের কারণে আটকে থাকে। ট্রাফিক পুলিশের অসচেতনতার কারণেও যানজট হয়ে থাকে। তারা ঠিকমতো যদি দায়িত্ব পালন করত, তাহলে এমন হতো না। কথা হলো, এমনিতেই মানুষ ও যানবাহন বেশি, তার ওপর যদি আমরা সচেতন না হই, তাহলে বিপদ আমাদেরই। তাই পুলিশের পাশাপাশি আমাদেরও ভূমিকা পালন করতে হবে।
মাসুম আহমেদ,
টঙ্গী।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন