বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচন আওয়ামী লীগ বিএনপির প্রার্থী চূড়ান্ত

ফারুক হোসাইন | প্রকাশের সময় : ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৭, ১২:০০ এএম

এখনো ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেনি নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির আগে এই উপ-নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তফসিল ঘোষণা না হলেও এরই মধ্যে নির্বাচনের উত্তাপ শুরু হয়ে গেছে রাজধানীতে। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রার্থী হতে জোর লবিং ও তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার আগ পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন তারা। তবে ইতোমধ্যে প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি তাদের দলের প্রার্থী তালিকা অনেকটা চূড়ান্ত করে ফেলেছে বলে জানা গেছে। আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রাজধানীতে এই নির্বাচনকে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথেই নিচ্ছে দুই দলই। জয়ী হতে পারে এমন স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থীকেই মনোনয়ন দিতে চায় উভয় দল। বিশেষ করে সাবেক মেয়র আনিসুল হক ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ভিন্ন ধারার একটি ইমেজ তৈরি করেছিলেন। তার সেই কাজ ও ইমেজের কথা মাথায় রেখেই প্রার্থীর খোঁজ করছে প্রধান দুই প্রতিদ্ব›দ্বী দল।
ডিএনসিসির উপনির্বাচনে গতবার আনিসুল হককে প্রার্থী করে চমক দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। এবারও দলটি একজন ব্যবসায়ী নেতাকে মনোনয়ন দিচ্ছে বলে জানা গেছে। দলের নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে যারা আগ্রহী তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন বিজিএমইএ’র সাবেক সভাপতি আতিকুল ইসলাম। ইতোমধ্যে তিনি দলের পক্ষ থেকে সবুজ সংকেতও পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের একাধিক শীর্ষ নেতা। গত সপ্তাহে আতিকুল ইসলাম গণভবনে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সাক্ষাৎ করে নির্বাচনের বিষয়ে তার আগ্রহের কথা জানান। প্রধানমন্ত্রী তাকে নির্বাচনের বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন বলেও আওয়ামী লীগ নেতারা জানান। আর প্রধানমন্ত্রীর ইতিবাচক নির্দেশনা পাওয়ার পর থেকেই প্রচার-প্রচারণায় নেমে গেছেন দেশের অন্যতম শীর্ষ এই ব্যবসায়ী। তার ছবি সম্বলিত ব্যানার-পোস্টারও সাটানো হচ্ছে ঢাকা উত্তরের বিভিন্ন এলাকায়। ঢাকা উত্তরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে নির্বাচনের আগ্রহের কথা জানিয়ে আতিকুল ইসলাম জানান, অবশ্যই কাজ শুরু করে দিয়েছি। আমি কিছু নেতাদের সঙ্গে দেখা করেছি। আগামী কয়েকদিন আরও করব। আড়াই বছর আগে ঢাকা উত্তরের প্রথম নির্বাচনের আগেও একই প্রক্রিয়ায় অপ্রত্যাশিতভাবে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী হয়েছিলেন আনিসুল হক।
আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী সূত্র বলছে, গত শনিবার গণভবনে দলটির সভাপতিমন্ডলীর বৈঠকে ডিএনসিসি নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকের বিষয়ে সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ফারুক খান বলেন, তাঁর (প্রধানমন্ত্রী) সাথে আগ্রহী অনেকেই দেখা করেছেন, আগ্রহ দেখিয়েছেন। গণমাধ্যমেও অনেক নাম এসেছে। যেমন- বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি আতিকুল ইসলাম ও আরেক সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ, ব্যবসায়ী আবদুস সালাম মুর্শেদী, আওয়ামী লীগের ঢাকা উত্তরের সভাপতি এ কে এম রহমত উল্লাহ, চিত্রনায়িকা সারাহ বেগম কবরী, আওয়ামী লীগের ঢাকা উত্তরের সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান, এইচ বি এম ইকবাল এমপি। তখন দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা বলেন, প্রকৃত আগ্রহী কে সেটা আগে জানা দরকার। আর কাকে প্রার্থী করলে জয়ী হওয়া যাবে এটাও গুরুত্বপূর্ণ। এ বিষয়ে জরিপও চালানো হচ্ছে। তবে একটি সূত্র জানায়, এ সময় প্রধানমন্ত্রী নেতাদের প্রশ্ন করেন আতিকুল ইসলাম কেমন? তাঁকে নিয়ে এগোনো যায় কি না? এটাকেই দলীয় প্রধানের সবুজ সংকেত বলে মনে করছেন নেতারা।
ক্ষমতাসীন দলটির সভাপতিমন্ডলীর এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, হি (আতিকুল) গট দি মেসেজ ফ্রম দি অনারেবল প্রাইম মিনিস্টার- গো এহেড ফর দি ইলেকশন। ঢাকা উত্তরে দলের মেয়র প্রার্থী কে হচ্ছেন- জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব-উল আলম হানিফ বলেন, এখনও তো তফসিলই ঘোষণা হয় নাই। যখন তফসিল ঘোষণা হবে, তখনই প্রার্থিতা নিয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা আসবে।
আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, আতিকুল ইসলাম সম্পর্কে আওয়ামী লীগের উচ্চপর্যায়ের নেতাদের মূল্যায়ন হচ্ছে তাঁর বদনাম নেই, পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তি আছে। পারিবারিকভাবেও তাঁদের একটা অবস্থান আছে। তাঁর ভাই তাফাজ্জাল ইসলাম প্রধান বিচারপতি ছিলেন। তাঁর নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার আপিলের রায় দেন। তাঁর আরেক ভাই মইনুল ইসলাম সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রধান ছিলেন। বিডিআর বিদ্রোহের পর তাঁকে এই বাহিনীর প্রধান করা হয় এবং তাঁর আমলেই বিডিআরের নাম পরিবর্তন করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) করা হয়। গুলশান-বারিধারার মতো অভিজাত এলাকা নিয়ে গঠিত এই সিটি করপোরেশনের জন্য পারিবারিকভাবে পরিচিত ও ব্যবসায়ীকে বেছে নিলে সুফল মিলবে।
এদিকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের উপ-নির্বাচন সরকার দেবে কিনা তা নিয়ে এখনো সন্দিহান বিএনপিবিএনপি নেতারা মনে করেন ডিএনসিসির নির্বাচন সরকারের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছেন। কারণ গতবারের মতো এবার কারচুপির মাধ্যমে নির্বাচন করতে গেলে দেশে বিদেশে সরকার প্রশ্নবিদ্ধ হবে। আবার অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগের পরাজয়ের সম্ভাবনা বেশি। যার প্রভাব সারাদেশেই পড়বে। কারণ একই বছরেই একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আছে। তাই সরকার কৌশলে এই নির্বাচন এড়িয়ে যাবে বলে মনে করেন তারা। তবে সংশয় থাকার পরও প্রকাশ্যে না হলেও ভেতরে ভেতরে নির্বাচনী প্রস্তুতি নিয়ে রাখছে দলটি। ইতোমধ্যে দলের মেয়র প্রার্থীও চূড়ান্ত করে রেখেছে বিএনপি। দলটির দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, নির্বাচন কমিশন (ইসি) তফসিল ঘোষণা করলে এবং সরকারি দল আওয়ামী লীগের তৎপরতা দেখে বিএনপি তাদের নির্বাচনসংক্রান্ত তৎপরতা শুরু করবে। দলের প্রার্থীও মোটামুটি ঠিক। উত্তর সিটিতে আনিসুল হকের ইমেজ ও জনপ্রিয়তার কথা চিন্তা করেই ভোটারদের কাছে গ্রহণযোগ্য ও জনপ্রিয় প্রার্থীর নামই ঘোষণা করা হবে। তবে স্বাভাবিকভাবে আপাতত বিএনপি গতবার মেয়র পদে নির্বাচন করা ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টুর ছেলে ও নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়ালকেই পছন্দের শীর্ষে রাখছে। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ইতোমধ্যে নির্বাচনে আগ্রহী অন্যান্য প্রার্থীদেরকে তাবিথ আউয়ালের কথাও জানিয়ে দিয়েছেন।
গত সপ্তাহে দলের স্থায়ী কমিটির সভায় উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রার্থীর বিষয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে প্রার্থী চুড়ান্ত করার জন্য স্থায়ী কমিটির উপস্থিত সকল সদস্যই বিএনপি চেয়ারপারসনকেই দায়িত্ব দিয়েছেন। বৈঠকে উপস্থিত স্থায়ী কমিটির সদস্য ও দলের একাধিক শীর্ষ নেতা জানান, প্রাথমিকভাবে বিএনপি তাবিথ আউয়ালের কথাই চিন্তা করছে। দলে চেয়ারপারসন থেকে শুরু করে স্থায়ী কমিটির নেতাসহ শীর্ষ নেতাদের সবার পছন্দের তালিকায় রয়েছে তার নাম। সবকিছু ঠিক থাকলে তাকেই হয়তো আবারও ডিএনসিসিতে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে দেখা যেতে পারে। তবে এখনো চুড়ান্তভাবে তার নাম ঘোষণা করতে চাইছেনা দলটি। তারা আওয়ামী লীগের প্রার্থী ঘোষণা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে চান। বৈঠকের বিষয়ে স্থায়ী কমিটির একসদস্য বলেন, এই উপ-নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে গত নির্বাচনের প্রার্থী তাবিথ আউয়াল তো আছেন। গত নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপি ও ভোট জালিয়াতির অভিযোগ এনে মাঝপথে নির্বাচন বর্জন করেন বিএনপির প্রার্থী তাবিথ আউয়াল। অল্প সময়ের ব্যবধানে নির্বাচন বয়কট করলেও তিন লাখেরও বেশি ভোট পেয়েছিলেন তিনি। তাই এবারও বিএনপির পছন্দের প্রার্থীদের মধ্যে শীর্ষেই থাকছেন তাবিথ। এছাড়াও বিএনপির প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে আছেন সাবেক এমপি ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মেজর (অব:) কামরুল ইসলাম, দলের ভাইস চেয়ারম্যান, সাবেক যুগ্ম-মহাসচিব ও এমপি বরকত উল্লাহ বুলু, বিএনপির সহ-প্রকাশনা সম্পাদক শাকিল ওয়াহেদ। বিএনপির দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানায়, সম্প্রতি বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে তাঁর গুলশানের কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন আবদুল আউয়াল মিন্টু, মেজর (অব.) কামরুল ইসলাম ও আন্দালিব রহমান। তাঁদের একজন ঢাকা উত্তর সিটি নির্বাচনে প্রার্থিতা নিয়ে কথা তুললে খালেদা জিয়া আগের প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের কথা বলেন।
তবে কোনো কারণে তাবিথ আউয়াল নির্বাচন না করলে বা মনোনয়ন না পেলে দলের প্রার্থী হিসেবে অন্যরা বিবেচনায় আসতে পারেন। এছাড়া ২০ দলীয় জোটের শরিক দল থেকে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থও উত্তর সিটিতে মেয়র পদে প্রার্থী হতে চাইছেন। ২০ দলীয় জোটের বাইরে জাতীয় ঐক্যের চিন্তা করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার নামও চিন্তায় আছে বলে জানিয়েছে বিএনপির নেতারা। নতুন চমক হিসেবে নাগরিক সমাজের কোনো জনপ্রিয় প্রতিনিধিকেও চিন্তা করতে পারে বিএনপি হাইকমান্ড।
এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, নির্বাচনের এখনো অনেক সময় বাকী। আমরা সার্বিক পরিস্থিতি বুঝে প্রার্থী ঘোষণা করবো। তবে ডিএনসিসিতে যোগ্য প্রার্থীকেই ধানের শীর্ষ প্রতীক দেয়া হবে বলে তিনি জানান। জয়ের বিষয়ে কি ভাবছেন জানতে চাইলে বিএনপির সিনিয়র এই নেতা বলেন, জনগণ যদি নিজের ভোট নিজে দিতে পারে তাহলে বিএনপি জিতবে।
স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসররু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নির্বাচন দিলে বিএনপি অংশ নেবে। আমাদের গতবারের প্রার্থীও আছেন। আবার নতুন অনেকেও আগ্রহী। নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হলে এ নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহাজাহান বলেন, নির্বাচনে প্রার্থী নিয়ে আমাদের কোন সমস্যা নেই। তবে ভোট হবে কিনা তা আগে নিশ্চিত হতে হবে। আবার ভোট হলে কেমন হবে? ভোটাররা কি নিজের ভোট নিজে দিতে পারবে নাকি গতবারের মতো সরকারই সবার ভোট দিয়ে দিবে? প্রার্থীর বিষয়ে তিনি বলেন, তাবিথ যেহেতু গতবার নির্বাচন করেছে এবং ভোটারদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা আছে তাকেই করা হতে পারে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্ত আছে। প্রার্থী বাছাইয়ে কাজ হচ্ছে। তবে কে প্রার্থী হচ্ছেন, এটা নিয়ে এখনো বলার মতো সময় আসেনি।
২০১৫ সালের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আনিসুল হক ৪ লাখ ৬০ হাজার ভোট পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন। নিকটতম প্রতিদ্ব›দ্বী বিএনপির তাবিথ আউয়াল পেয়েছিলেন ৩ লাখ ২৫ হাজার ভোট। অবশ্য জবরদস্তি ও জাল ভোটের অভিযোগে বিএনপির প্রার্থী দুপুরের পরপরই ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছিলেন। গত ৩০ নভেম্বর লন্ডনে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মেয়র আনিসুল হক মারা যান। এরপর ৪ ডিসেম্বর মেয়রের পদ শূন্য ঘোষণা করা হয়। এর ফলে ৯০ দিনের মধ্যে আরেকটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা তৈরি হয়েছে।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (7)
বাবুল ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৭, ৪:১২ এএম says : 1
সুষ্ঠ ও সুন্দর একটা নির্বাচন চাই।
Total Reply(0)
Md Mizan Rahman ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৭, ১:৫৮ পিএম says : 0
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ থেকে হাতপাখা প্রতিক এ প্রার্থী হবেন মাও শেখ ফজলে বারি মাসুদ সাহেব।
Total Reply(0)
Rifat Afsar Chowdhury ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৭, ১:৫৮ পিএম says : 0
তাবিথ অাউয়াল জিতবে
Total Reply(1)
kamrul islam ১ জানুয়ারি, ২০১৮, ১২:০৮ পিএম says : 4
Tabit awal will win
Md Tipu Sultan ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৭, ১:৫৮ পিএম says : 2
অভিনন্দন আতিকুর রহমান সাহেব কে
Total Reply(0)
Zakir Hossain Monir ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৭, ১:৫৯ পিএম says : 0
তাবিথ ভাই জিতবে
Total Reply(0)
Daulat Uddin ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৭, ১:৫৯ পিএম says : 1
এখন সবার মত আমারও প্রশ্ন নির্বাচন সুষ্ঠু হবে তো?
Total Reply(0)
mdsabuj ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৭, ১২:৫১ এএম says : 0
সুস্ত নিরোপক্ষ ভোট হলে জনগন ভোট জদি দিতে পারে তাহলে সেই নির্বাচনে জেই মেয়র হন তাকেই আমরা আমাদের নগর পিতা হিসাবে সম্মান করবো শে আওমিলিগ ও বুজিনা বি এনপিও বুজিনা
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন