মহেশপুর উপজেলার দত্তনগরে এক ছাত্রী কে ফুসলিয়ে হাসাদাহ মতিয়ার ফকিরের আস্তানায় নিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে। এ সময় জীবননগর থানার হাসাদহ পুলিশ ফাঁড়ীর সদস্যরা ধর্ষক ব্যবসায়ী মিনজুলকে হাতে নাতে আটক করলেও অজ্ঞাত কারণে বাঁকা ব্রিকফিল্ডের পাশের এক দোকানে নিয়ে দেনদরবার করে ছেড়ে দেয় ।
এলাকাবাসী জানিয়েছে গত শনিবার দুপুর ১টার দিকে কেশবপুর গ্রামের মৃত রওশন আলীর ছেলে বাজারের ব্যবসায়ী প্রভাতী ষ্টোরের মালিক মিনজুল হক কুশাডাঙ্গা গ্রামের ছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে হাসাদাহ মতিয়ার ফকিরের আস্তানায় নিয়ে যায়। পরে তাকে আস্তানার একটি ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে। এ সংবাদ পেয়ে হাসাদাহ পুলিশ ফাঁড়ীর কয়েকজন সদস্য তাদের কে আটক করে। পরে বাঁকা ব্রিকফিল্ডের নিকট এক ওয়েল্ডিং এর দোকানে নিয়ে দেন দরবার করে ছেড়ে দেয়। জীবনগর উপজেলার জাতীয় পত্রিকার এক সাংবাদিক বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান পুলিশ তাদের আটক করে ব্রীক ফিল্ডের নিকট নিয়ে এসেছিল ,এর পর কি ঘটেছিল আমার জানা নেই।
দত্তনগর এস এ ফার্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান জানান, মেয়েটি আমার স্কুল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে ঢাকায় চলে গিয়েছিল , হঠাৎ করে গতকাল শনিবার সকালে পুনরায় ৮ম শ্রেণীতে ভর্তি হওয়ার জন্য এসেছিল। তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে কিনা তা আমার জানানেই। হাসাদাহ পুলিশ ফাঁড়ীর ইনচার্জ এস আই শাহাদৎ হোসেন জানান আমরা কোন ধর্ষক বা ধর্ষিতা কে আটক করিনি।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন