মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১, ২৭ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সম্পাদকীয়

এলাকার সমস্যার সমাধান করুন

চিঠিপত্র

| প্রকাশের সময় : ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১২:০৪ এএম

চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপকূলীয় বেড়িবাঁধের কর্মকান্ডে এলাকাবাসীর জোরালো দাবি ছিল উক্ত স্থায়ী বেড়িবাঁধের কাজটি সেনাবাহিনীকে দিয়ে করানো। ২০১৭ সালে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। দুই দফায় মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে, দ্বিতীয় দফায় মেয়াদ বাড়িয়ে আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত করা হয়েছে। বাঁশখালীর জনগণের স্বপ্ন বাস্তবায়নে স্থায়ী এ বেড়িবাঁধটি কোনো ত্রুটি ছাড়াই সমাপ্তির আশা করছে স্থানীয়রা। বাঁধ নির্মাণ কাজ চলার পরিপ্রেক্ষিতে গত বছরে বেশ কিছু বন্যায় উপকূলীয় এলাকায় বঙ্গোপসাগরের সামুদ্রিক লবণাক্ত জোয়ারের পানি থেকে রক্ষা পেয়েছে। অপরদিকে ৩ নম্বর খানখানাবাদ ইউনিয়ন যোগাযোগ ব্যবস্থায় এখনও অনেক পিছিয়ে রয়েছে। ইউনিয়নটি ১০২৮ বর্গমাইল জুড়ে ৪টি গ্রাম যথা ডোংরা কদমরসূল, প্রেমাশিয়া, রায়ছটা নিয়ে গঠিত। এই ইউনিয়ন বাঁশখালী জেলার উত্তর-পশ্চিমাংশে অবস্থিত। রায়ছটা ঈশ্বরবাবুর হাট থেকে প্রেমাশিয়া নয়াহাট পর্যন্ত উপকূলীয় সংযোগ সড়কটি ৩ নম্বর খানখানাবাদ ইউনিয়নের বাসিন্দা ছাড়াও পুরো ৩৭ কিলোমিটারব্যাপী উপকূলীয় এলাকা, বাহারছড়া, রত্মপুর, গন্ডামারা, ছনুয়া, সরল, পাশ্ববর্তী ২ নম্বর সাধনপুর ইউনিয়নের জন্য উপকূলীয় জনগুরুত্বপূর্ণ সংযোগ সড়ক বিধায় দুর্যোগ চলাকালীন যাতায়াতের অতীব জরুরি যোগাযোগ মাধ্যম। বিশেষ করে এই রাস্তা দিয়ে বাঁশখালীর ঐতিহ্যবাহী খ্যাতিমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবস্থান হওয়ায় প্রতিনিয়ত হাজার হাজার ছাত্রছাত্রীকে রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে যাতায়াত করতে হয়। তাছাড়া দুর্যোগপূর্ণ সময়ে উপকূলীয় এলাকার মানুষের চলাচলের একমাত্র মাধ্যম হলো এই সংযোগ সড়কটি। অত্যন্ত জনগুরুত্বপূর্ণ বিধায় অনতিবিলম্বে সড়কটির আশু সংস্কার অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এস এম ফরিদুল আলম
সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদ,
উপকূলীয় উন্নয়ন ফাউন্ডেশন, চট্টগ্রাম।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন