রেলপথ মন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, ট্রেনের টিকিট নিয়ে যেন কোনও কালোবাজারি না হয় সেজন্য অনলাইনে টিকিট দেয়া হচ্ছে। আমরা যে ব্যবস্থাটা করছি তা শতভাগ পরিবর্তনশীল। আমরা পরীক্ষা করে দেখবো কী সুবিধা-অসুবিধা হচ্ছে। যে অসুবিধা হবে সেগুলো আমরা দূর করব।
আজ রোববার (১৬ আগস্ট) সকালে ট্রেন চলাচল ও কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের সার্বিক কাজ পরিদর্শনে এসে এ কথা জানান তিনি। এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারে দুর্নীতি যেমন কমবে, আমাদের সময়ও বাঁচবে। অনলাইন টিকিট ক্রয়ে আস্তে আস্তে অভ্যস্ত হয়ে যাবে মানুষ। ঘরে বসে যাতে টিকিট কাটতে পারে, এ কারণেই এই ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমরা যা কিছু করছি সাধারণ যাত্রীদের জন্যই করছি।
তিনি বলেন, একটা মানুষ ৪টি টিকিট কিনে অন্য কারো কাছে বিক্রি করে দেয়। তাই এক আইডেন্টি কার্ডে ৪টা টিকিট করতে পারবেন না। এর উদ্দেশ্য হলো আপনার সঙ্গে যে চারজন ভ্রমণ করবে, সেটিও আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে। সুতরাং আপনি যে ব্ল্যাক মার্কেটিং করছেন না সেটি আমাদের বুঝতে হবে।
রেলমন্ত্রী বলেন, গত মে মাসে আমরা ১৭ জোড়া ট্রেন চালু করেছিলাম। আজ থেকে আরও ১৩ জোড়া ট্রেন চলাচল করবে। যেভাবে আমরা শুরু করেছিলাম সেই একই ভাবে সকল স্বাস্থ্যবিধি মেনে ট্রেন পরিচালনা অব্যাহত থাকবে। তবে তার জন্য যাত্রীসাধারণ থেকে শুরু করে সকলকেই আমাদের সহযোগিতা করতে হবে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন