শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সম্পাদকীয়

চিঠিপত্র

| প্রকাশের সময় : ১৫ অক্টোবর, ২০২০, ১২:০২ এএম

লঞ্চেও নিরাপদ নয় নারীরা

বরিশাল বিভাগসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় যাতায়াতের অন্যতম মাধ্যম লঞ্চ। যাত্রীরা বাস, ট্রেন ভ্রমণের তুলনায় লঞ্চ ভ্রমণে একটু বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করে। কিন্তু আজকাল এই রোমাঞ্চকর ভ্রমণ অনেকের মধ্যেই ভীতিকর হয়ে দেখা দিচ্ছে লঞ্চে যাত্রী সেবায় নিয়োজিত স্টাফদের অশোভন আচরণের জন্য। গত কয়েক মাস আগে চরফ্যাশন ভোলা-ঢাকা গামী এক লঞ্চে একা এক তরুণী ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যাত্রা করলে ক্যাবিন বয়দের কুচক্রের কবলে পরে। একাধিকবার ঐ তরুণীকে কুপ্রস্তাব দিলেও তরুণী যখন নারাজ ছিলো কতিপয় ক্যাবিনবয় তরুণীকে ধর্ষণের চেষ্টা করলে সে নদীতে ঝাঁপ দেয়। পরবর্তীতে কাছে থাকা মাঝিরা তাকে উদ্ধার করে। এমন ঘটনা আজকাল প্রায়ই ঘটছে। এমতাবস্থায় স্টাফদের প্রতি মালিকপক্ষ কঠোর ব্যবস্থা না নিলে যাত্রীরা লঞ্চ ভ্রমণকে পরিহার করবে। এতে মালিকপক্ষ যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হবে, তেমনি যাত্রীরাও চরম ভোগান্তির শিকার হবে।
মাহমুদুল হাসান ইজাজ
শিক্ষার্থী, ঢাকা কলেজ।

 

বন্ধ হোক হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি
বর্তমান সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রায়শই দেখা যায় রাস্তায় হাতি দাঁড় করিয়ে গাড়ি এবং দোকান থেকে জোরপূর্বক টাকা তোলা হচ্ছে। দোকান এবং গাড়ির ধরন অনুপাতে এই চাঁদার পরিমাণ দাঁড়িয়ে যায় ১০ থেকে ১০০ টাকা বা তার চেয়েও বেশি। যদি টাকা না দেয়া হয় বা টাকার পরিমাণ কম দেয়া হয় তাহলে দেখা যায় দাবিকৃত টাকার আশায় গাড়ি বা দোকানের সামনে হাতিকে দিয়ে উশৃঙ্খল আচরণ করা হয়। ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গাড়ি চালক, পথচারী, দোকানদারসহ সকলকে ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয়। এছাড়া যখন ব্যস্ত রাস্তায় চাঁদা তোলা হয়, তখন প্রায়শই সাধারণ জনগণকে যানজটের শিকার হতে হয়। এ সমস্যা নিরসনে প্রশাসনের কাছে সুস্পষ্ট নির্দেশনাসহ কঠোর নজরদারি প্রত্যাশা করছি।
মো. আফসারুল আলম মামুন
শিক্ষার্থী, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন