রাজধানীর পল্টন থানা ছাত্রলীগের নবনির্বাচিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক সি এম পিয়ালের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ রয়েছে। কমিটি ঘোষণার পর থেকেই চলছে তুমূল বিতর্ক। পল্টনের রাজনীতিতে সক্রিয় না থাকা এই নেতা ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের শীর্ষ এক নেতার নিজ জেলার ছেলে হওয়ার কারণেই সাধারণ সম্পাদক করার অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া ক্যাসিনোকান্ডে গ্রেপ্তার হওয়া যুবলীগের বহিস্কৃত নেতা ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের হয়ে বিভিন্ন ক্লাব থেকে চাঁদা আদায় করে তা জমা দিতেন বলেও অভিযোগ করেছেন কেউ কেউ। পিয়াল পল্টন থানা ছাত্রলীগের একটি ওয়ার্ডের নেতা থাকা অবস্থায় একবার বহিষ্কারও হয়েছিলেন।
গত ১৫ ডিসেম্বর রাতে পল্টন থানা ছাত্রলীগের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান এবং সাধারণ সম্পাদক জুবায়ের আহমেদ স্বাক্ষরিত কমিটিতে মো. আল-আমিনকে সভাপতি এবং সি এম পিয়ালকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে।
পল্টন থানা আওয়ামী লীগ, সহযোগী সংগঠন এবং ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের সাথে কোনো ধরণের আলাপ আলোচনা না করে পল্টন থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে সি এম পিয়ালকে। তাই পল্টন থানা ছাত্রলীগের এই সাধারণ সম্পাদককে এলাকায় রাজনীতি করতে দিবেন না বলেও হুমকি দিয়েছেন।
এসব বিষয়ে সি এম পিয়াল বলেন, যুবলীগের নেতা হিসাবে সম্রাট ভাইকে আমি চিনতান। কিন্তু কখনোই তার হয়ে কোথাও থেকে এক পয়সাও আনতে যাইনি। স্রমাট ভাই আমাকে চিনতেন কিনা, সেটা নিয়েও সংশয় রয়েছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন