সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ১১ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

সম্পাদকীয়

চিঠিপত্র

| প্রকাশের সময় : ৭ জানুয়ারি, ২০২১, ১২:০৩ এএম

রাস্তাটি সংস্কার করে বাঁক দূর করুন 

মাগুরা ও নড়াইল খুলনা বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ জেলা। মাগুরা ও নড়াইল জেলার দূরুত্ব ৫৫ কি.মি.। কিন্তু এ রাস্তায় এত বেশি বাঁক যে, চলাচল করা খুব ঝুঁকি পূর্ণ। ফলে ভারি কোনো গাড়ি নিয়ে মাগুরা থেকে নড়াইল যেতে হলে যশোর বা ফরিদপুর দিয়ে ঘুরে যেতে হয়। এতে প্রায় ১৬০ কি.মি. এর বেশি রাস্তা ঘুরতে হয়। কারণ, এ রাস্তার মাগুরা জেলার পলিতা বেরইল বাজার এর কাছে ৬০ ডিগ্রি বাঁক। ফলে এখানে খুব ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি ঘুরাতে হয়। শত্রুজিতপুর, মনিরামপুর, ভাংগুরাসহ এ রাস্তার প্রায় প্রতি কিলোমিটারে রয়েছে এমন অসংখ্য বাঁক। ভাংগুরাতে আছে একটা ইউটার্নের। অন্যদিকে রাস্তাটি খুবই অপ্রশস্ত। এছাড়া রাস্তাতে ফাটল এত বেশি যে, মোটরসাইকেলেও ৩০ কি.মি. এর বেশি স্পিডে চালানো যায় না। তাই মাগুরা-নড়াইলের এই ৫৫ কি.মি. সড়ক প্রশস্ত করে বাঁকগুলো কমানোর উদ্যোগ নেয়ার জন্য সরকারের সংশ্লিষ্টদের সুদৃষ্টি আশা করছি।
মো. নাজমুচ্ছাকিব
শিক্ষার্থী, ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।

 

রফতানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল বাস্তবায়নের দাবি
পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলায় রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল (ইপিজেড) পূর্ণাঙ্গরূপে বাস্তবায়ন উপজেলাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি। বেপজার অধীনস্থ সরকারিভাবে গলাচিপা উপজেলার আমখোলা ইউনিয়নের বাঁশবুনিয়া মৌজায় ৪০০ একর সম্পত্তির মধ্যে ৮২ একর সরকারি এনিমি জমি থাকায় ইপিজেড করার জন্য প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করা হয়। কিন্তু এখন সেখান থেকে ইপিজেডটি সরিয়ে অন্য এলাকায় নিয়ে যাওয়ার পাঁয়তারা হচ্ছে বলে শোনা যাচ্ছে। অথচ, প্রাথমিকভাবে বাছাই করা বাঁশবুনিয়া মৌজায় কোনো বাড়িঘর নষ্ট না করেই বেপজার চাহিদার চেয়েও কয়েক গুণ খালি জায়গা রয়েছে। পায়রা নদীবন্দরের কাছে হওয়ায় বাঁশবুনিয়া মৌজায় ইপিজেড করা হলে আমদানি ও রপ্তানিকারকরা অতিরিক্ত সুবিধাও পাবেন। তাই গলাচিপাতেই ইপিজেড স্থাপনের উদ্যোগটি দ্রুত বাস্তবায়নে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
নিয়ামুর রশিদ শিহাব
গলাচিপা, পটুয়াখালী।

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন