সিলেটের বিশ্বনাথ-ওসমানীনগর ও দক্ষিণ সুরমা এই তিন উপজেলার সীমান্তবর্তী সিলেট-ঢাকা মহাসড়কের রশীদপুরে একের পর এক সড়ক দূর্ঘটনা ঘটছে। এ দূর্ঘটনা বন্ধে ৫ দফা দাবি নিয়ে কাফনের কাপড় পরে রশীদপুর চৌরাস্তায় অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বিভিন্ন সংগঠন। রোবাবর সচেতন বিশ্বনাথ সমাজ কল্যাণ সংস্থা, বিশ্বনাথ ইসলামি ছাত্র সংস্থা, মানবসেবা রক্তদান সমাজকল্যাণ ফাউন্ডেশন, মানবতার ঘর, রাজ সংগীতালয় ও বাচাঁও হাওর আন্দোলন কমিটির স্ব-স্ব ব্যানারে এ কর্মসূচী পালন করা হয়।
কর্মসূচির পূর্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ছামির মাহমুদ ও সিলেট জেলা বাপা’র সাধারণ সম্পাদক আব্দুল করিম কিম,
সচেতন বিশ্বনাথ সমাজ কল্যাণ সংস্থার আহবায়ক মো. ফজল খানের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আব্দুল বাতিনের পরিচালনায় আরও বক্তব্য রাখেন বাচাঁও হাওর আন্দোলনের আহবায়ক সাজিদুর রহমান সুহেল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক ডাক্তার বিভাংশু গুণ বিভু, চাউলধণী স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক আলতাব হোসেন, নাসিং হোমের ডাইরেক্টর শফিক আহমদ-পিয়ার, ডাক্তার গিয়াস উদ্দিন, সাংবাদিক তজম্মুল আলী রাজু, তৌফিকুর রহমান হাবিব, বিশ্বনাথ উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রফিক মিয়া, দক্ষিণ সুরমার দলিল লেখক শহিদ আলী, সিলেট জেলা পরিবহন শ্রমিক নেতা আব্দুল হাকিম, ছাত্রদল নেতা ইমরান আহমদ সুমন, বিশ্বনাথ ইসলামি ছাত্র সংস্থার সভাপতি আবুল কাশেম, মানবতার ঘরের উদ্যোক্তা ইকবাল হোসেন, মিয়াদ আহমদ, মুহিন আহমদ নেপুর, মানবসেবা রক্তদান সমাজ কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সভাপতি আব্দুন নূর। এসময় বিভিন্ন শ্রেণী পেশার বিপুল সংখ্যক লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বক্তারা রশীদপুরে তিন রাস্তা মোড়ে গোলচত্তর নিমার্ণ, ট্রাফিক পুলিশ, ডিবাইস রাস্তা, স্পীড ব্রেকার ও সড়ক বাতি স্থাপনের দাবি তুলে ধরা হয়। এসব দাবি না মানা হলে পরবর্তীতে তিনটি উপজেলা নিয়ে কঠোর কর্মসূচির ডাক দেয়ার হুশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন