খুলনার কয়রা উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়নের দশালিয়া থেকে হোগলা পর্যন্ত কপোতাক্ষ নদীর ভেড়িবাঁধের বিভিন্ন স্থান থেকে ছোট-বড় ছিদ্র দিয়ে লোনা পানি প্রবেশ করেছে। প্রায় ৩ কিমি বাঁধের অধিকাংশ জায়গা রয়েছে জরাজীর্ণ অবস্থায়। ফলে আম্ফানের ক্ষত শুকিয়ে উঠার আগেই পুনরায় যে কোন মুহুর্তে বাঁধ ভেঙ্গে পানিতে ডুবে যেতে পারে এলাকার মানুষের ঘর-বাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, রাস্তা, মৎস্য ঘের, ফসলি জমিসহ বিভিন্ন স্থাপনা। এলাকার হাজারো মানুষের মধ্যে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে।
এদিকে গত বছরের মে মাসে আম্ফানের আঘাতে জোয়ারের পানি বৃদ্ধি হয়ে দশালিয়ার বাঁধ ভেঙ্গে এলাকা প্লাবিত হয়ে যায়। দীর্ঘ ১১ মাস অতিবাহিত হলেও এখনও টেকসই বাঁধ নির্মাণ করা হয়নি। অভিযোগ রয়েছে বাঁধের জন্য সরকারি বরাদ্দ হলেও গড়িমাসি করছে একটি মহল।
স্থানীয় জানান, আজ মঙ্গলবার দুপুরের জোয়ারে বাঁধের বিভিন্ন স্থানের ছোট-বড় ছিদ্র দিয়ে নদীর পানি এলাকায় প্রবেশ করতে দেখা গেছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন