শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সম্পাদকীয়

প্রযুক্তির অপব্যবহার বাড়ছে

চিঠিপত্র

| প্রকাশের সময় : ১৩ জুলাই, ২০২১, ১২:০২ এএম

আমরা এখন আধুনিক সমাজে বসবাস করছি। যে দেশ যত বেশি উন্নত সেদেশ ঠিক ততই বেশি আধুনিক। আর এই আধুনিক হওয়ার মূল মাধ্যম হচ্ছে প্রযুক্তি। প্রযুক্তি ছাড়া আধুনিক জীবনের কথা কল্পনা করাটা অসম্ভব। প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারে জাতি যেমন সর্বোচ্চ উৎকর্ষ সাধন করতে পারে, তেমনি প্রযুক্তির অপব্যবহারে একটি জাতির ধ্বংসের কারণও হতে পারে। প্রযুক্তির অপব্যবহার করে একদল অসাধু লোক সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ের মানুষেদের বিপদগ্রস্ত করছে, তারা শুধুমাত্র মানুষের ক্ষতি করেই ক্ষান্ত নয়, বরং তারা সুযোগ পেলে রাষ্ট্রীয় পর্যায়েও ক্ষতিসাধন করে। তাই রাষ্ট্রকে এবং মানুষদেরকে এসকল কুচক্রীদের হাত থেকে রক্ষা করা সময়ের দাবি। সেজন্য যত দ্রুত সম্ভব আমাদের জাতীয় পর্যায়ে সবাইকে আরো সোচ্চার ও সাবধান হতে হবে এবং সবাইকে এ ব্যাপারে সচেতন করতে হবে। পাশাপাশি সাইবার নিরাপত্তা বেষ্টনী আরো কঠোর করতে হবে। যাতে করে কুচক্রীদের আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করা যায়।

মো. রায়হান
শিক্ষার্থী, ঢাকা কলেজ, ঢাকা।

 

পাখি শিকার বন্ধ করুন
দেশে বেড়েই চলেছে পাখি শিকার। খাদ্য এবং বিনোদনের উদ্দেশ্যেই মূলত পাখি শিকার করা হচ্ছে। পেশাদার শিকারীদের পাতা ফাঁদে এবং শখের শিকারীদের গুলিতে প্রাণ হারাচ্ছে প্রকৃতির প্রাণ এসব পাখি। পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র্য রক্ষায় পাখি শিকার নিষিদ্ধ হলেও গ্রামগঞ্জে খাল-বিল, নদীতে অবাধে চলছে পাখি শিকার। নির্বিচারে পাখি শিকারের ফলে অনেক প্রজাতির পাখি বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। মানুষের বিরূপ আচরণের শিকার হয়ে সপ্তদশ শতক থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ১৩০ প্রজাতির পাখি চিরতরে হারিয়ে গেছে। এজন্য বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন জোরদার করতে হবে। পাখি নিধনের সর্বোচ্চ শাস্তি এক বছর জেল, এক লাখ টাকা অর্থদন্ড বা উভয় দন্ডে দন্ডিত এই আইনটির যথাযথ বাস্তবায়ন ঘটাতে হবে। সর্বোপরি পাখি শিকার বন্ধে সামাজিক প্রতিরোধ এবং সচেতনতার বাড়াতে হবে। তাহলেই সম্ভব জীববৈচিত্র্য রক্ষায় পাখিকে রক্ষা করা।
রিয়াদ হোসেন
তালা, সাতক্ষীরা।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন