ভোটে নেই জনগন। কেন নেই বিরাট প্রশ্ন। অনাগ্রহ মনোভাবে কেবল মাত্র দলীয় বৃত্তেই যেন ঠিকেছে নির্বাচন। সেই পরিবেশ দেখা যাচ্ছে সিলেট-৩ আসনের উপনির্বাচনে। এর পেছনে রয়েছে আস্থাহীনতা। ভোটে মান নিয়ে বিশ^াসহীনতা। এসব কারনে ভোটের প্রতি বেখেয়াল সাধারন ভোটার। সেই ভোটারদের কেন্দ্রে টানতে কম চেষ্টা করেননি প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীরা। তব্ওু সাড়া দেয়নি ভোটাররা। এর বাস্তব নজির দুই দফা পিছিয়ে শুরু হওয়া সিলেট-৩ আসনে উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ। আজ শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা থেকে শুরু হওয়া ভোটাভুটিতে সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলার অধিকাংশ কেন্দ্রেই তেমন উপস্থিতি নেই ভোটারদের । প্রায় ভোট কেন্দ্রই ছিল ফাঁকা। তবে বেলা বাড়লে ভোটার বাড়বে বলে আশাবাদী সংশ্লিষ্টরা। সকালে উপজেলার কুচাই ইউনিয়নের জান আলী শাহ প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, ভোট দিতে এসেছেন হাতেগোনা কয়েকজন। একই চিত্র ছিল উপজেলার কদমতলী এলাকার ইছরাব আলী হাই স্কুল ও কলেজ কেন্দ্রে এবং উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের হ্বাজী ইসরাইল আলী সরকারি প্রাথমিক কেন্দ্র্ওে। জান আলী শাহ প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রিসাইডিং অফিসার সরোউ কুমার হালদার বলেন, ‘সকালে বৃষ্টি হওয়ায় কিছুটা কম ভোটার।
ইছরাব আলী হাই স্কুল ও কলেজ কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার জয়ন্ত পাল বলেন, ‘ সকালে থেকেই ভোটার উপস্থিতি কম। আস্তে আস্তে ভোটারের সংখ্যা বাড়তে পারে। হ্বাজী ইসরাইল আলী সরকারি প্রাথমিক কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার শামসুল আলম জানান, ‘আমাদের সকল প্রকার প্রস্তুতি রয়েছে। তবে ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কম। বেলা যত গড়াবে উপস্থিতি বাড়বে।’
নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিব, জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের আতিকুর রহমান আতিক, স্বতন্ত্র প্রার্থী মোটরকার প্রতীকের বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত ও সাবেক সংসদ সদস্য শফি আহমেদ চৌধুরী এবং বাংলাদেশ কংগ্রেসের জুনায়েদ মোহাম্মদ মিয়া ডাব প্রতীক নিয়ে করছেন। প্রতিদ্বন্দ্বিতা।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন