১. ডক্টর স্ট্রেঞ্জ ইন দ্য মাল্টিভার্স অফ ম্যাডনেস ২. দ্য ব্যাড গাইজ। ৩. সোনিক দ্য হেজহগ ২। ৪. ফ্যান্টাস্টিক বিস্টস : দ্য সিক্রেটস অফ ডাম্বলডোর। ৫. এভরিথিং এভরিহয়্যার অল অ্যাট ওয়ান্স
ডক্টর স্ট্রেঞ্জ ইন দ্য মাল্টিভার্স অফ ম্যাডনেস
স্যাম রেইমি পরিচালিত মারভেলের সুপারহিরো অ্যাকশন ফিল্ম। ‘দি ইভিল ডেড’ (১৯৮১), ‘ইভিল ডেড টু’ (১৯৮৭), ‘ডার্কম্যান’ (১৯৯০), ‘আর্মি অফ ডার্কনেস’ (১৯৯২), ‘স্পাইডার-ম্যান ১,২ এবং ৩’ (২০০২, ২০০৪ এবং ২০০৭ ) রেইমি পরিচালিত ফিল্ম। এটি মারভেল সিনেমাটিক ইউনিভার্সের ২৮তম এবং ‘ড. স্ট্রেঞ্জ’ সিরিজের দ্বিতীয় ফিল্ম। বেশ কিছুদিন ধরে ড. স্টিফেন স্ট্রেঞ্জ (বেনেডিক্ট কাম্বারব্যাচ) এক কিশোরীকে নিয়ে স্বপ্ন দেখছে। বিস্ময়করভাবে তার প্রাক্তন বান্ধবী ক্রিস্টিন পামারের (রেচেল ম্যাকঅ্যাডামস) বিয়েতে এসে রাস্তায় সেই কিশোরীর সঙ্গে তার দেখা হয়ে যায়। মেয়েটির নাম অ্যামেরিকা শ্যাভেজ (শোচিল গোমেজ)। তাকে এক মহাজাগতিক দানব তাড়া করে চলেছে। স্ট্রেঞ্জ ও তার সঙ্গী ওং (বেনেডিক্ট ওং) মেয়েটিকে সেই দানব থেকে উদ্ধার করে। এই মেয়েটির কাছ থেকে তারা আবিষ্কার করে তার মধ্যে মাল্টিভার্সের মধ্যে যোগাযোগের শক্তি আছে। আরও আবিষ্কার করে সেই তাড়িয়ে দেয়া দানবের কাছে এক প্রতীকে হারিয়ে যাওয়া ওয়ান্ডা ম্যাক্সিমফের (এলিজাবেথ ওলসেন) সন্ধান।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন