সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার সলঙ্গার ধুবিল ইউনিয়নের মাদ্রাসা ছাত্রী নুরাইয়া (১৫)কে ধর্ষণের ঘটনায় ধর্ষক বাবলুকে গ্রামবাসী আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে।
জানাযায়, উপজেলার সলঙ্গা থানার ধুবিল ইউনিয়নের খারিজা ঘুঘাট গ্রামের প্রবাসী মোঃ আব্দুর রহিম আকন্দের মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্রী মোছাঃ নুরাইয়া খাতুনের সাথে একই গ্রামের মৃত হরফ আলীর পুত্র ৩ সন্তানের জনক লম্পট বাবলুর সাথে অবৈধ প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে।
মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্রী নুরাইয়া খাতুনকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে লম্পট বাবলু একাধিক বার তাঁর সাথে দৈহিক সম্পর্ক গড়ে তোলায় মেয়েটি পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে।
বিষয়টি ফাঁস হয়ে পড়লে এলাকাবাসী ঘটনাটি মিমাংসা করার লক্ষে একটি শালিসী বৈঠক করে। এই শালিসী বৈঠকে মেয়ের নামে ২০ শতক জমি, ২ লাখ টাকা রায় ঘোষণা হয়। কিন্তু লম্পট বাবলু এই রায় মেনে না নেয়ায় ক্ষুদ্ধ গ্রামবাসী তাকে আটক করে সলঙ্গা থানার এসআই আমির হোসেনর নিকট সোপর্দ করে।
এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুল হাই বলেন, লম্পট বাবলু ইতিপূর্বেও একাধিক মেয়ের ইজ্জত হনন করেছে। লম্পট বাবলুর দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি হওয়া দরকার।
সলঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল কাদের জিলানী বলেন এই বিষয়ে একটি মামলা রুজু করা হয়েছে এর ভিত্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন