তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, চর গঙ্গামতী ও লাল কাঁকড়ার চর সহ কুয়াকাটার সকল পর্যটন স্পটে হাজারো পর্যটকদের আনাগানো। আর সৈকতের জিরো পয়েন্টে পর্যটকদের ভীড়ে যেন পা ফেলার যায়গা নেই। সাপ্তাহিক দুই দিনের ছুটিকে কেন্দ্র করে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় আগমন ঘটেছে লক্ষাধিক পর্যটকের। গতকাল বিকাল থেকেই এসকল পর্যটকের আগমন ঘটে। আগত পর্যটকরা সৈকতের বালিয়াড়ীতে গাঁ ভাসাচ্ছেন। অনেকে আবার বেঞ্চিতে বসে উপভোগ করছেন মনোরম পরিবেশ। আগতদের ভীড়ে বুকিং রয়েছে সকল হোটেল মোটেল। বিক্রি বেড়েছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে। আগতদের নিরাপত্তায় মাঠে কাজ করছে ট্যুরিষ্ট পুলিশ। ছাতা ব্যবসায়ী বেলাল খলিফা বলেন, পদ্মা সেতুর সুফলে আজকে কুয়াকাটায় এত পর্যটক, বেঞ্চে বসতে দিতে রছিনা, প্রচুর পর্যটকের। আবাসিক হোটেল সাউদ বিচের ম্যানেজার বাবু জানান,পিছনের বছরগুলোতে এই সময় এত পর্যটক ছিলনা,পদ্মাসেতু ও গাফখান সেতুর উদ্বোধনে আমরা কয়াকাটা পর্যটন ব্যবসায়ীরা সুফল ভোগ করছি। ঢাকা থেকে আসা পর্যটক মোঃ সামিম কানান, শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু ও গাবখান সেতু উদ্বোধন করায় কুয়াকাটায় এখন প্রচুর পর্যটক বেড়েছে। এখন দরকার কুয়াকাটার পর্যটন ষ্টপগুলোর কানেক্টিং সড়কগুলো দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া। হোটেল মোটেল অউনার এসোসিয়েশন সাধারন সম্পাদক মোতালেব শরীফ জানান, সব হোটেল গুলোর বেশীরভাগ রুমই বুকিং রয়েছে, এভাবে পর্যটকের চাপ এখন সারা বছরই থাকবে। এটা জননেত্রী শেখ হাসিনার অবদান। টুরিস্ট পুলিশ জোনের ওসি হাসনাইন পারভেজ বলেন, আমাদের সদস্যরা কুয়াকাটায় সার্বক্ষণিক পর্যটকের সেবায় নিয়োজিত, সামনে মার্চ মাসে আরো পর্যটক বারার সম্ভাবনা রয়েছে। পৌর মেয়র আনোয়ার হাওলাদার বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নে আজকে কুয়াকাটায় প্রচুর পর্যটক বেড়েছে, সকল খাবার হোটেল,আবাসিক হোটেল ঝিনুক বয়বসায়ী সহ কুয়াকাটার পর্যটন ব্যবসায়ীদের বেচাকিনা বেড়েগেছে তারা সবাই এখন খুব খুসি। এখন থেকে সারা বছরই এভাবে পর্যটক থাকবে
এ অবদান মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর, কুয়াকাটা পৌরবাসীর পক্ষ থেকে তাকে আমি ধন্যবাদ জানাই।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন