কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার টাটেরা প্রফেসর সেকান্দর আলী ভ‚ঁইয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. খোরশেদ আলমের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানীর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই অভিযোগে গত শনিবার সকালে ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রধান শিক্ষক মো. খোরশেদ আলমকে অপসারণ ও বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল, প্রতিবাদ সমাবেশ ও ক্লাশ বর্জন করে। গতকাল রোববার বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত মোট ৭৬ জন শিক্ষার্থীর স্বাক্ষর সম্বলিত একটি লিখিত অভিযোগ ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোসা. শাহনাজ বেগমের নিকট হস্তান্তর করেন।
লিখিত অভিযোগে শিক্ষার্থীরা প্রধান শিক্ষক মো. খোরশেদ আলম শ্রেণী কক্ষে মেয়েদের অশ্লীল কুরুচিপূর্ণ ইশারা ইঙ্গিত, অকথ্য ভাষা ব্যবহার, যৌন হয়রানী মূলক আচরণ, শ্রেণী কক্ষে রোমান্টিক গান গাওয়া, অসামাজিক কথাবার্তা ও অশালীন আচরণ এবং ছাত্রীদের বিভিন্ন জায়গা স্পর্শকাতর স্থানে স্পর্শসহ প্রায় দশটি অভিযোগ আনে। ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা এ প্রতিবেদককে জানান, প্রধান শিক্ষক মো. খোরশেদ আলমকে বিদ্যালয় থেকে অপসারণ করা না হলে আমরা এ স্কুল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে অন্য স্কুলে লেখাপড়া করব।
প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) শাহনাজ বেগম জানান, শিক্ষার্থীদের লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। প্রধান শিক্ষকের বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থীরা ক্লাস বর্জন করেছে পরে স্কুল পরিচালনা কমিটির সদস্যদের আশ্বাসে শিক্ষার্থীরা শ্রেণী কক্ষে ফিরে যান। এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. খোরশেদ আলম এক মাসের বরখাস্ত করা হয়েেেছ।
অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক মো. খোরশেদ আলমের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, আমার বিরুদ্ধে আনিত
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন