শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

হাজার কোটি টাকার দুর্নীতিবাজ ছেড়ে দুর্বলদের নিয়ে ব্যস্ত দুদক

কোচিং বন্ধে নীতিমালা বৈধ : রিট মামলার শুনানিতে হাইকোর্ট

মালেক মল্লিক | প্রকাশের সময় : ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:০৩ এএম

ব্যাংকিং খাতের লুটপাটকারী হাজার কোটি টাকার দুর্নীতিবাজ রাঘববোয়ালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে স্কুলশিক্ষকদের দুর্নীতি অনুসন্ধান নিয়ে ব্যস্ত সময় অতিবাহিত করায় দুদকের কর্মকান্ডের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট। আদালত বলেছেন, ব্যাংকে হাজার হাজার কোটি টাকা লুট হচ্ছে। অথচ দুদক শিক্ষকদের (দুর্বল) নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। কোচিং সেন্টার সংক্রান্ত নীতিমালার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা রিট আবেদনের শুনানিকালে গতকাল বৃহস্পতিবার বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও রাজিক আল জলিলের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।
মামলার শুনানিতে দুর্নীতি দমন কমিশনের আইনজীবীকে উদ্দেশ করে আদালত বলেন, দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত বড় বড় রাঘববোয়ালদের ধরে এনে ছেড়ে দিয়ে শুধুমাত্র স্কুলশিক্ষকদের নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে দুদক। যেখানে ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়ে যাচ্ছে, সেখানে প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষকরা স্কুলে যাচ্ছেন কী যাচ্ছেন না দুদক তা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। এর আগে পাটকল শ্রমিক জাহালমের তিন বছর কারাবাসের ঘটনায় দুদকের কর্মকাÐের কড়া সমালোচনা করে হাইকোর্টের অপর একটি বেঞ্চ বলেন, দুদক স্বাধীনভাবে কাজ করুক এটা আমরাও চাই। আরো স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করার পরার্মশ দেন। এর আগে গত বছর বেসিক ব্যাংকের মামলা শুনানিকালে দুদকে পিক এন্ড চুজ না করার কথা বলেন উচ্চ আদালত।
আদালতে রিটকারীদের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর ও নাসিরুদ্দিন। দুদকের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এ মামলার অ্যামিকাস কিউরি অ্যাডভোকেট ফিদা এম কামাল। রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মোখলেসুর রহমান।
দুদক দুর্নীতিবাজ রাঘববোয়ালদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছে না উল্লেখ করে আদালত বলেন, ছোট দুর্নীতির আগে বড় বড় দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া প্রয়োজন। তবেই দুর্নীতি নির্মূল করা সম্ভব হবে। কোচিং বাণিজ্য বন্ধে করা সরকারের নীতিমালা বৈধ ঘোষণা করে রায় ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। রায়ে বলা হয়, সরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষকরা কোচিং করাতে পারবেন না।
পর্যবেক্ষণে আদালত বলেছেন, কোচিং বাণিজ্য অনুসন্ধান এবং তদন্ত করার এখতিয়ার দুদকের আছে। তবে দুর্নীতি দমন কমিশনের একটি অগ্রাধিকার তালিকা থাকতে হবে, কোন বিষয়ে কমিশন তদন্ত বা অনুসন্ধান করবে। কেননা দুদকের পর্যাপ্ত জনবল সঙ্কট রয়েছে। কাস্টমস হাউজ, ব্যাংক, বন্দর, ভূমি অফিসের দুর্নীতির বিষয়ে ছোটো পরিসরে তদন্ত বা অনুসন্ধানে সুযোগ নেই দুদকের। এসব খাতে গুরুতর দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। অগ্রাধিকারভিত্তিতে এ ধরনের অভিযোগে নজর দিতে হবে।
শুনানিতে দুদকের উদ্দেশ্য করে হাইকোর্ট বলেন, কোচিং বাণিজ্য নিয়ে সরকারি স্কুলে দুদক অভিযান চালাতে পারেন; কিন্তু বেসরকারি স্কুলে অভিযান চালাতেও বাধা নেই। কিন্তু দুদক এর চেয়ে আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ আছে। যদিও এইসব কাজ কম গুরুত্বপূর্ণ নহে। কাজেই দুদককে অর্থ খাত তথা ব্যাংক খাত, কাস্টমস ল্যান্ড, ভূমি ও সেবা খাতকে আরো বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। কোচিং বাণিজ্য নিয়ে হাইকোর্ট বলেন, কোচিং বাণিজ্য কারা করে তা সবাই জানে, কিন্তু ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না। ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়ে যাচ্ছে, সেখানে দুদক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ক্লাসে আসছে কিনা তা নজরদারি করছে। হাইকোর্ট বলেন, দুদক সম্পর্কে জনসাধারণের সাধারণ ধারণা জন্মেছে যে, দুদক দুর্বলদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলেও সমাজের রাঘববোয়ালদের বিরেুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয় না। বড় বড় রাঘববোয়াল ধরে এনে ছেড়ে দিচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না দুদক। ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়ে যাচ্ছে, সেখানে দুদক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ক্লাসে আসছে কিনা তা নজরদারি করছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইল দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান ইনকিলাবকে বলেন, দুদককে ব্যাংক খাত, কাস্টমস ল্যান্ড, ভূমি ও সেবা খাতকে আরো বেশি গুরুত্ব দিতে বলেছেন আদালত। গুরুতর দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়ে নজর দিতে বলেছেন। একই সঙ্গে আদালত বলেছেন, দুদক দুর্বলদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলেও সমাজের রাঘববোয়ালদের বিরেুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয় না। অগ্রাধিকারভিত্তিতে কাজ করার কথাও বলেছেন। তিনি আরো বলেন, কোচিং বাণিজ্য বন্ধে সরকারি নীতিমালা বৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন।
সরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের কোচিং নিষিদ্ধ : স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্যে বন্ধে ২০১২ সালে প্রণীত সরকারের নীতিমালা বৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। ফলে সরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষকরা কোচিং করাতে পারবেন না। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোখলেসুর রহমান জানান, যেহেতু কোচিং বাণিজ্য বন্ধে সরকারের নীতিমালা বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে সে কারণে ক্লাসে পাঠদানের বাইরে মাসে ১৭৩ টাকা করে যে অতিরিক্ত ক্লাস নেয়ার বিধান করা হয়েছে তার বাইরে কোনো কোচিং করানো যাবে না।
এর আগে কোচিং বাণিজ্যের অভিযোগে মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেয়া হবে না সে জন্য সরকার গত বছর কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়। দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে এ নোটিশ দেয় সরকার। এসব নোটিশ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধের নীতিমালা-২০১২ নিয়ে শিক্ষকরা হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন। গত বছরের ২৮ ফেব্রæয়ারি ওই চিঠির কার্যকারিতা চার মাসের জন্য স্থগিত করার পাশাপাশি রুল জারি করেন আদালত। ওই আদেশের বিরুদ্ধে দুদক ও রাষ্ট্রপক্ষ আপিল করার অনুমতি চেয়ে লিভ টু আপিল দায়ের করেন। গত বছরের ২৭ ফেব্রæয়ারি ওই আবেদনের ওপর শুনানি শেষে গত ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে হাইকোর্ট বেঞ্চকে এ রুলের নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ। পরে আদালত এ রুল নিষ্পত্তির জন্য সাবেক দুই অ্যাটর্নি জেনারেল হাসান আরিফ ও ফিদা এম কামালকে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে নিয়োগ দেন। পরে গত ২৭ জানুয়ারি চূড়ান্ত শুনানি শেষে আদালত রায়ের জন্য এদিন ধার্য করেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (25)
Ashim Chakraborty ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০১ এএম says : 0
স্কুল কলেজের ছুটির আগে বা পরে একমাস প্রাইভেট পড়িয়ে ৩০০ টাকা নিলে বাণিজ্য হয়,আর ডাক্তাররা অফিস চলাকালীন ৫ মিনিটে ১০০০ টাকা ফি নিলে সেবা দেয়া হয়,বিচিত্র এক দেশ
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০১ এএম says : 0
তাহলে...পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন চাকরি অবৈধ!
Total Reply(0)
Sohel Renown Zaman ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০২ এএম says : 0
দুদক= দুর্বল দমন কমিশন
Total Reply(0)
Hasanur Zaman Vuttu ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০২ এএম says : 0
থানায় থানায় দুদুকের গোপন টিম গঠন করে তদন্ত করে দেখন শিক্ষকের ছেলেমেয়েরা কত দামী পোশাক পরেন, কত বাহারি খাবার খান, কত দামী গাড়িতে চড়ে স্কুলে যান। পক্ষান্তরে অভাব অনাটের মধ্যে কত শিক্ষক অাত্মহত্যা করেছেন তা ব্যতিরেকে দাদন ব্যবসায়িদের হাতে প্রায় শিক্ষকেই অাজ জিম্মি। তাদের জীবন মান ও সামাজিক অবস্থান অাজকে কোথায় গিয়ে দারিয়েছে সার্বজনীন শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য এ দিকেই সকল উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের অান্তরিক একান্তই প্রয়োজন।
Total Reply(0)
Shanawaz Manik ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৩ এএম says : 0
রাঘব বোয়ালদের থেকে টাকা খেয়ে দুর্বলের দুর্নীতি খুঁজতে ব্যস্ত দুর্নীতিতে নিমজ্জিত দুদক
Total Reply(0)
বিজয় নিশান ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৩ এএম says : 0
তাহলে কি সবার আগে হাইকোর্ট কে ধরা উচিৎ ছিলো!!!???? মানুষ স্কুলে যায় নৈতিকতা আদর্শ শিখতে সভ্য হতে! এখন স্কুলকলেজ ই যদি অনিয়ম শেখায় তাহলে সমাজ কখনওই সভ্য হবে না! তাই শুরু হতে হবে স্কুল থেকেই!!!
Total Reply(0)
Zunaid Ahmed ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৩ এএম says : 0
প্রকৃত পক্ষে তা বাস্তবায়ন করা অসম্ভব।
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৪ এএম says : 0
এ রায়ে কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করা হয়নি । শুধুমাত্র সরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের কোচিং এ রাশ টানা হয়েছে । শিক্ষক ছাড়াও প্রচুর অশিক্ষক কোচিং বাণিজ্যের সাথে সংশ্লিষ্ট । সবচেয়ে বেশি কোচিং বাণিজ্য হয় উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিয়ে । এ বিষয়ে বায়ে কিছু বলা হয়নি । যত দোষ নন্দ ঘোষ । শিক্ষকরা কোচিং না করলে কোচিং বন্ধ হবে না। বরং অশিক্ষক এবং ভিন্ন পেশার স্বল্প শিক্ষিতরা কোচিং ব্যবসায় নামবেন ।
Total Reply(0)
Md Rubel ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৪ এএম says : 0
অতিশীঘ্র রাঘব বোয়ালদের ধরার জন্য অনুরোধ করছি।দেশের উন্নয়নের পথে দুর্নীতি বড় বাধা।দুর্নীতি ক্যান্সারের মত চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে।তাই এটাকে চিরতরে নির্মুল করতে হবে।।
Total Reply(0)
Rafi Ahmed Rishab ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৪ এএম says : 0
দুর্বলদের জুলুমের শিকার হয় তাদের চেয়ে দুর্বলরাই , আর দুর্বলরাই শিয়ালের মাংস বিক্রি করে , ওরাই খাদ্যে বিষাক্ত পদার্থ মিশিয়ে মানুষকে আস্তে আস্তে হত্যা করে
Total Reply(0)
Shohag Khan ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৪ এএম says : 0
শিক্ষা যদি জাতির মেরুদন্ড হয়,আর শিক্ষক যদি সেই মেরুদন্ড এর কারিগর হয় তবে সব শিক্ষা প্রতিষ্টান প্রথমে দুর্নীতি মুক্ত করাই ভালো কাজ।
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৫ এএম says : 0
Very good.I have seen teacher teaching forcing students to take private coaching or threat them with failing exams - especially in villages.
Total Reply(0)
Shahanewoz Gazi ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৫ এএম says : 0
বর্তমান দুদক সামনে দিয়ে হাতি গেলোও দেখে না। পেছন দিয়ে পিপড়া গেলে তা নজরে আসে। সাগর মহাসাগর চুরি হচ্ছে খবর নাই। উনি ডোবা চুরি নিয়ে ব্যস্থ। কানার হাতে কুড়াল দিলে যা হয় আরকি।
Total Reply(0)
মোহাম্মদ আসিফ ইসলাম ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৫ এএম says : 0
কাজ করলে ও সমালোচনা,না করলে ও দোষ,ধীরে ধীরে যাওয়া ভাল,এক লাফে গেলে এইসব কাজ ও থেমে যাবে,এই ছোট ছোট একশান গুলো দেখে হয়ত বড় রা সাবধান হবে
Total Reply(0)
Aktar Zaman ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৬ এএম says : 0
এটা আসলে দূর্বলদের দমন কমিশন। যারা পুকুর চুরি করতেছে তাদের কোন খবর নাই তারা দূর্নীতি খুজতেছে প্রাইমারী স্কুলের মাষ্টারদের
Total Reply(0)
Ràhmâñ M Mäśûdur ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৬ এএম says : 0
সময় এসেছে দুদককে দুর্নীতি মুক্ত করে ঢেলে সাজাবার । কারণ তারা খলসে পূটি ধরার কাজে ব্যস্ততা দেখায়ে জনগণের দৃষ্টি অন্যদিকে ফেরাতে চায় ।
Total Reply(0)
Shahalam Biswas ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৬ এএম says : 0
নির্লজ্জ দুদককে উচিত শিক্ষা দিয়েছেন আদালত। ধন্যবাদ।
Total Reply(0)
Mojibul Hoque Papon ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৭ এএম says : 0
রাঘব বোয়ালদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির তদন্ত করতে গেলেতো তারা গুম হয়ে যাবে।
Total Reply(0)
Moniruzzaman Milon ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৭ এএম says : 0
মাননিয় দুদক চেয়ারম্যান যারা পিয়নের চাকরি করে শত শত কোটি টাকার মালিক হয় তাদের দিিকে একটু নজর দিন।
Total Reply(0)
Kazi Tanishq ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৭ এএম says : 0
দুদকের বিরুদ্ধে দুদক লাগানো উচিত ।
Total Reply(0)
Efate Hossin ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৭ এএম says : 0
নরম জায়গায় সবাই খোচা মারতে পারে! রাবক বোয়াল ধরতে ভয় পায়! পুলিশের ও ব্যাংক দুর্নিতি খোজ করুন!
Total Reply(0)
Md Elias Hossain ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৭ এএম says : 0
দুদক যদি দুর্নিতি বন্ধ করতে চায় তাহলে রাগব বোয়ালদের আগে ধরতে হবে। তাহলে চুনোপুঁটি এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে।
Total Reply(0)
Kazi Imam Hossain ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৮ এএম says : 0
একথা বলা মানে দূর্বলদের দূর্নীতিতে উৎসাহ দেওয়া। বলা উচিত ছিল দূর্বলদের পাশাপাশি রাঘববোয়ালদের ধরতে না পারলে দূর্নীতি কিছুতেই কমবেনা।
Total Reply(0)
Shafi Khan ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৯ এএম says : 0
In respect of corruption nothing big fish n small fish. Corrupt must be treated in same status.
Total Reply(0)
Mohammed Mhamud ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৯ এএম says : 0
হাইকোর্ট আদালত, সেখানে এধরনের মন্তব্য করার কি মানে? যদি গঠনা সত্যি হয়, তাহলে দুদুকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করুন?
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন