মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

শান্তি ও সমৃদ্ধির পথ ইসলাম

মসজিদের মাইকের অসতর্ক ব্যবহার

উবায়দুর রহমান খান নদভী | প্রকাশের সময় : ৮ জুন, ২০২১, ১২:০০ এএম

শরীয়তের বিধান হলো, বাইরে কোনো বস্তু হারালে মসজিদে এসে তার এলান বা ঘোষণা করা যাবে না। (জামেউল ফাতাওয়া)। কেবল মসজিদের নামাজিদের কিছু হারানো গেলে বা ওজুখানা, মসজিদ ইত্যাদিতে কিছু পাওয়া গেলে উপস্থিত নামাজিদের সামনে এর এলান করা যায়। খুব নগণ্য কোনো বস্তুর বিষয়ে মসজিদে এলান করা এবং এতে নামাজি ও ইবাদতকারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা, তাদের মনোনিবেশ বিনষ্ট করা ইসলামী আচরণবিধির লঙ্ঘন এবং নিন্দনীয় কাজ।

একবার আমিরুল মুমিনীন হযরত ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)-এর আমলে জনৈক ব্যক্তি নামাজের পর এলান করল যে, মুসল্লী সাহেবান, ৩/৪টি খেজুর পাওয়া গেছে, যার হয় আমার কাছ থেকে নিয়ে যাবেন। হযরত ওমর (রা.) তখন এ লোকটিকে আদব ও আচরণবিধি শেখানোর জন্য ডেকে নিলেন, রাগতস্বরে বললেন, এটা কী এলান করলে তুমি? এখন কি মদীনায় দুর্ভিক্ষ চলছে যে, ৩/৪টি খেজুরের জন্য মানুষ মরবে। তুচ্ছ কারণে এতগুলো নামাজির মনোযোগ আকর্ষণ ও সামান্য একটি ঘোষণার কোনো মানে হয়? মুসলিম জাতিকে অর্থহীন বালখিল্যতা থেকে বিরত রাখতে এবং প্রজন্মকে সামাজিক আচরণবিধি শিক্ষা দিতে রাষ্ট্রনায়ক হিসাবে তিনি লোকটিকে দৃষ্টান্তমূলক বেত দিয়ে বাড়িও দিলেন। (আল-আশবাহু ওয়ান নাজায়ের)।

এ লোকের কাজটি ছিল বর্তমানে দেশের জাতীয় বা কেন্দ্রীয় মসজিদে একটি ব্যবহৃত মাস্ক কিংবা ২টি টাকা পাওয়া গেছের এলান করার মতো অবিবেচনাপ্রসুত ফালতু কাজ। যে জন্য লোকটিকে তিনি বেত মেরে মুসলিম জাতিকে কার্যক্রম ও আচরণের সিরিয়াসনেস নিয়ে চিন্তার শিক্ষা দিয়েছেন। মসজিদে ঘোষণা দেয়ার প্রয়োজনীয় স্থান, কাল ও গুরুত্ব বোঝালেন।

আমাদের দেশে দেখা যায়, মসজিদের পাশের বাড়ি, সংলগ্ন ফ্ল্যাট, লাগোয়া জানালা কোনো কিছু চিন্তা না করে ফুল ভলিউমে আজান দেয়া হয়। এখানে হার্টের রোগী, মুমূর্ষু বর্ষীয়ান নারী পুরুষ, নবজাত ও অল্পবয়সী শিশু থাকে। সংলগ্ন হাসপাতাল, শিক্ষালয়, গবেষণাগার, সংবেদনশীল ব্যক্তি বা জনগোষ্ঠীর অবস্থান। তাদের কাজে বিপত্তি, ভয় পাওয়া, চমকে ওঠা, ব্লাড প্রেসার, হাইপার টেনশন বৃদ্ধি ইত্যাদি নিয়ে ভাবা হয় না। যে মাইকটি ২/৩শ’ গজ দূরে শব্দ পৌঁছানোর উপযোগী এটি কি ৫/১০/২০/৩০ গজের জন্য অনেক বেশি অসহনীয় বিকট শব্দ নয়। এ মসজিদের আওতাধীন বাসাবাড়ি, অফিস, দোকান ও বসতির জন্য তো তিনভাগের দুইভাগ ভলিউম যথেষ্ট। মসজিদের ভেতরের জন্যও তিনভাগের একভাগ ভলিউম যথেষ্ট।

বর্তমান সময়ে মানুষের নামাজের সময় বোঝার জন্য অসংখ্য মাধ্যম রয়েছে। একটি বড় স্থাপনায় সাউন্ড সিস্টেম থাকে। রেল, স্টিমার, বিমানে বসেও নামাজের ওয়াক্ত জানার সুযোগ থাকে। ব্যাংক, বীমা, শপিংমল, এসেম্বলিতে বসেও ইন্টেরিয়র সাউন্ড বক্সে আজান শোনা সম্ভব। যতকিছুই হোক, আজান মসজিদের জামাত ও নামাজের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, শরীয়তের অপরিহার্য বিধান। তবে জায়গাভেদে আজানের ভলিউম কমবেশি হবে এটাই আদব।
গ্রামে দেখা যায়, কোনো কোনো মসজিদে ফজরের একঘণ্টা আগে থেকে বিকট শব্দে কিরাত, গজল, হামদ, না’ত পড়া শুরু হয়। এটি তো কোনোক্রমেই জায়েজ হতে পারে না। শরীয়তে কেবল নির্দিষ্ট ও উদ্দিষ্ট এলাকায় নামাজের জন্য আহ্বানের উদ্দেশে আজান দেয়ার হুকুম রয়েছে। তাহাজ্জুদের জন্য উচ্চশব্দ করে এলাকার সব মানুষকে ডাকাডাকি করার কোনো বিধান ইসলামে নেই।

এমনকি ব্যক্তিগতভাবে ঘরে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার সময়ও ঘুমন্ত ব্যক্তির ঘুমে ব্যাঘাত করা নিষেধ। যদি সে ব্যক্তিও জাগ্রত হওয়া ও নামাজ পড়ার বিষয়ে আগ্রহী ও সুযোগ্য হয়ে থাকে তাহলে সামান্য আওয়াজ করে নামাজ পড়ার বৈধতা রয়েছে। সারা এলাকাবাসীকে ফজরের নামাজের বহু আগে জাগিয়ে তোলার কোনো বৈধতা শরীয়তে নেই। রমজানে সাহরির সময়ও এসব জাগরণী আওয়াজ বা আহ্বানে পরিমিতিবোধ ও জনস্বার্থের চিন্তা মাথায় রাখা ইসলামের দৃষ্টিতেই জরুরি।

সারারাত ওয়াজ, উচ্চস্বরে কোরআন তিলাওয়াত, মাইকে কোরআন খতম, শবিনা ইত্যাদি নিষিদ্ধ হওয়ার অন্যতম কারণও এটি। মানুষ এসব মনোযোগ দিয়ে না শুনলে, শ্রদ্ধার সাথে নীরবতা পালন না করলে গোনাহগার হয়। অসময়ে অপাত্রে অস্থানে যারা এ আওয়াজ পৌঁছাতে থাকে, তাদের দ্বিগুণ গোনাহগার হতে হবে। (মাজমুউল ফাতাওয়া।)

কারণ মানুষ পড়াশোনা, বিনোদন, পানাহার, বাথরুম, টয়লেট, ব্যক্তিগত একান্ত জীবন ইত্যাদিতে ব্যস্ত থাকার অধিকার রাখে। চিন্তা ভাবনা, গবেষণা, কর্মব্যস্ত মানুষ, ক্লান্ত, অবসন্ন, রোগী, শিশুর নীরবতা নিঃশব্দতা দরকার। ঘুমন্ত ব্যক্তির জন্য নীরব পরিবেশ প্রয়োজন। শরীয়ত এসবের প্রতি সর্বোচ্চ খেয়াল রেখেই তার প্রতিটি বিধান দিয়েছে। সারারাত উচ্চশব্দে মাইকে কোরআন পাঠ, গজল, ওয়াজ, জিকির সবই নিষিদ্ধ। নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সহনীয় মাত্রার ডেসিবল অনুমোদিত। শুধু আজানের বেলায় কাক্সিক্ষত মুসল্লিদের জন্য অপেক্ষাকৃত উঁচুমাত্রার মাইকে আহ্বানের অনুমোদন রয়েছে।

অতএব, মসজিদের মাইক ও শব্দযন্ত্রের অতিব্যবহার, অপব্যবহার এবং অবুঝ ব্যবহার থেকেও মসজিদের খেদমতে নিয়োজত দায়িত্বশীলগণ, ইমাম, খতিব, মুয়াজ্জিন সাহেবদের সচেতন থাকতে হবে। ব্যক্তিগত সতর্কতা, জনকল্যাণ চিন্তার শক্তি, আত্মবিশ্লেষণ ও শরীয়তের অনুপম নির্দেশনা অনুসরণ করলে কোনো কর্তৃপক্ষীয় নির্দেশনারই প্রয়োজন হয় না। মাইকের ব্যবহার নিয়ে অবুঝ লোকেদের বাড়াবাড়ির ফলেই দীনি কাজে ইসলামবিদ্বেষীরা নাক গলানোর সুযোগ পায়।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (22)
Azizul Hakim Khan ৮ জুন, ২০২১, ১:০৮ এএম says : 0
রোজার দিনে ২.১৫ থিকা ৪.০০ টা পর্যন্ত ডাকাডাকি করে
Total Reply(0)
Billal Hossain ৮ জুন, ২০২১, ১:১০ এএম says : 0
সাউন্ড কমালে কোন সমস্যা হবে মনে হয় না কারণ মুসলিম দেশে এখন প্রায় একটি মসজিদ থেকে আরেকটা মসজিদ প্রায় কাছাকাছি।
Total Reply(0)
Sushantoo Kumar ৮ জুন, ২০২১, ১:১০ এএম says : 0
আওয়াজ পরিমিত পরিমানেই রাখা উচিত।সেটা মসজিদের মাইক হোক আর পূজার মন্ডপের অনুষ্ঠান হোক।মানবিক হওয়াই সকল ধর্মের মানুষ উচিত।
Total Reply(0)
Shafique Bhuiyan ৮ জুন, ২০২১, ১:১১ এএম says : 0
এটা বিজ্ঞান বিত্তিক।শব্দ দুশন কমানোর কথা বলা হচ্চে। আমাদের এক পাড়ায় ৩টা মসজিদের বিকট আওয়াজ এবং একশাথে।এটা অতিরিক্ত। সোদি আরব বিজ্ঞান ও মানবাধিকার দিকে আগাচ্চে।এখানে অন্য রিলিজিওন এর লোকজন ও বাস করেন।
Total Reply(0)
Afran Islam Sajim ৮ জুন, ২০২১, ১:১১ এএম says : 0
এইখানেও আবেগ! আরেেে ইসলাম তো শান্তির ধর্ম। সেইখানে অতি আওয়াজে শিশু ও বৃদ্ধদের এবং অসুস্থদের সমস্যা হয় বলেই তো আওয়াজ কমিয়েছে। এতদিন মুরতাদরা বলতো, ইসলাম শান্তির ধর্ম হলে শব্দ দূষণ করছে কেন? এখন তারাও আর এইসব নিয়ে কথা বলবে না আর হযরত মোহাম্মদ (সঃ) সময়ের কথা মনে কর এবং সেইমতো ইবাদত কর। তোমাদের আবেগ এর জন্য যাতে আর গজব না আসে, এই দোয়াই আল্লাহর নিকট করছি। আল্লাহ আবেগিদের হেদায়াত দান করুক। আমিন।
Total Reply(0)
Arif Mohammad ৮ জুন, ২০২১, ১:১২ এএম says : 0
বাংলাদেশের সকল সাউন্ড সিস্টেম সীমিত করা উচিৎ,, মাহফিল বা গান বাজনা যেখানে হবে সাউন্ড শুধু সেখানেই থাকবে বাহিয়ে যেন কোন সাউন্ড না আসতে পারে,,, গাছে গাছে মাইক লাগানো নিষিদ্ধ করতে হবে,,,
Total Reply(0)
Md Wazed Ali ৮ জুন, ২০২১, ১:১৩ এএম says : 0
ইসলাম শান্তি আর সহঅবস্থানের ধর্ম।মানবজমিনে কোন ধর্মীয় আচার অসহিস্নুতা অস্বাস্থ্যকর হয় তাহলে নিয়ন্ত্রন করা দোষের কিছু নয়।সর্বোপরি স্পর্শকাতর কিছু করার পূর্বে আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া অবশ্য বান্চনিয়।
Total Reply(0)
মুক্তিকামী জনতা ৮ জুন, ২০২১, ১:১৪ এএম says : 0
তবে আমি একটা বিষয় পর্যাবেক্ষন করেছি সেটা হল শহর এলাকায় খুব পাশাপাশি একধিক মসজিদ হওয়ায় যখন এক সাথে সব মসজিদে আজান হয় তখন শব্দ তরঙ্গ গুলি বিল্ডিং এ ধাক্কা খেয়ে ভিন্ন একটা আওয়াজ তৈরি হয় যা আজানের পবিত্র ধ্বনিটা বিকৃত হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে পাশাপাশি এলাকায় মসজিদ হওয়ায় টাইম এদিক সেদিক বা অন্য কোন পদ্ধতি নেওয়া যায় কিনা সেটা নিয়ে চিন্তা করা উচিৎ
Total Reply(0)
Nafizul Islam Tutul ৮ জুন, ২০২১, ১:১৪ এএম says : 0
এখানে যুক্তি আছে। মাইকের শব্দ ততটুকু যাওয়া উচিত, মসজিদের এরিয়া যতটুকু। উদাহরণ স্বরূপ আমার বাড়ি থেকে ২ কিলোমিটার দূরের মসজিদের আজান আমি শুনতে পাই। আবার আমার বাড়ি থেকে আধা কিলোমিটার দূরে মসজিদের আযান ও শুনতে পাই। অন্যদিকে আমার বাড়ির মসজিদের আযানও ২ কিলোমিটার দূরের লোক শুনতে পায়। আমি তো আমার কাছের মসজিদ রেখে দূরে নামাজ পড়তে যাবোনা। সে জন্য একটা মসজিদের আওতায় যতটুকু এরিয়া আছে, ততটুকুর লোক বা বাসিন্দা আযানে আওয়াজ শুনলে হবে। এতে কোন সমস্যা দেখতেছিনা।
Total Reply(0)
Delowar Hossain ৮ জুন, ২০২১, ১:১৫ এএম says : 0
মাইকে আযান ও ইকামত হবে, আগের চেয়ে সাউন্ড সামান্য কমিয়ে আনছে, কিন্তু নামাজ চলছে সাউন্ড বক্সের আওয়াজ দিয়ে শুধু মসজিদের ভিতরে সাউন্ড থাকবে বাহিরে না,ভালো হয়েছে অনেক সময় রুগী ছোট বাচ্চাদের জন্য সমস্যা হয়, এইদিকে বিবেচনা করে এবং রাসুলের হাদিস থেকে কাজটি করছে।
Total Reply(0)
Mustafizur Rahman ৮ জুন, ২০২১, ১:১৫ এএম says : 0
সুন্দর ডিসিশন এটা এ দেশেও হওয়া উচিত। সব কিছুর লিমিট এর ভিতরেই থাকা ভালো। কারণ নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি সময় মাইক ছিলনা। তাই আমি এটাকে সাধুবাদ জানাই। সময় উপযোগী ডিসিশন আশা করি আমার দেশের গভমেন্ট এ ডিসিশন নিবে।
Total Reply(0)
Shah Alam Khan ৮ জুন, ২০২১, ১:১৫ এএম says : 0
প্রতিটি মসজিদে একই সঙ্গে আযান হলে আযানের বানী গুলো পরস্পরের শব্দে কেমন যেন মনে হয়। শব্দ দোষণ তো হয়ই। একই গ্রামে বা এলাকায় একটি মসজিদে আযান হলে শব্দ না কমিয়ে আযান হলে আযানের বানী গুলো যেমন স্পষ্ট হবে তেমনি শব্দ দোষণ মনে হবে না।
Total Reply(0)
রকিবুল ইসলাম ৮ জুন, ২০২১, ৬:৪৮ এএম says : 0
মসজিদের মাইক ও শব্দযন্ত্রের অতিব্যবহার, অপব্যবহার এবং অবুঝ ব্যবহার থেকেও মসজিদের খেদমতে নিয়োজত দায়িত্বশীলগণ, ইমাম, খতিব, মুয়াজ্জিন সাহেবদের সচেতন থাকতে হবে।
Total Reply(0)
হাসিবুল হাসান শান্ত ৮ জুন, ২০২১, ৬:৪৯ এএম says : 0
আল্লাহ আমাদেরকে এই বিষয়গুলো বুঝে সে অনুযায়ী চলার তৌফিক দান করুক।
Total Reply(0)
Mohammad Hasnat Bari ৮ জুন, ২০২১, ১০:২৬ এএম says : 0
Many Small small Masjid too many sound system. Now time to think grand Masjid bigger community with religious learning center like Singapore. No loud speaker Azan. But Masjid full when prayer time.
Total Reply(0)
N Islam ৮ জুন, ২০২১, ১০:৩৮ এএম says : 0
২০১৪ অথবা ২০১৫ সালের ঘটনা । সেদিন ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী উপলক্ষ্যে ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠান চলছিলো তাদের হলরুম বা বায়তুল মোকাররম মসজিদে । মাগরিবের নাামাজের পরে অফিস থেকে বের হয়ে দেখি মাইক লাগিয়ে বিকট শব্দে অনুষ্ঠান চলছে, কান পাতা দায় । হেঁটে বিজয়নগরের দিকে এগুতে থাকলাম, শব্দ আর কমেনা । হাঁটতে হাঁটতে দেখি বিজয়নগর মোড় পর্যন্ত লাইট পোষ্টের সাথে বেঁধে অনেকগুলো মাইক বসানো হয়েছে । এখনও এটা হয় কিনা জানা নেই । যেদেশে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মতো প্রতিষ্ঠান এরকম দায়িত্বহীন আচরণ করে, সেখানে অন্যদের কাছে কি আশা করা যায় ? আমার বাসার কাছে একটি মসজিদ আছে, ফজরের নামাজের পর শিক্ষানবিশ বাচ্চাদের কুরআন তিলওয়াত মাইকে প্রচারিত হতে থাকে ।
Total Reply(0)
Md Ibrahim ৮ জুন, ২০২১, ৪:৪৮ পিএম says : 0
আল্লাহ আমাদের সবাইকে ইসলামের সঠিক বুঝ ও জ্ঞান দান করুক, আমিন
Total Reply(0)
নাবিল আব্দুল্লাহ ৮ জুন, ২০২১, ৫:০৭ পিএম says : 0
মসজিদের মাইকের অসতর্ক ব্যবহার বন্ধ করে, যাতে মানুষের কোন অসুবিধা না হয় সেভাবে সচেতনতার সাথে ব্যবহার করা উচিত বলে আমরা মনে করি।
Total Reply(0)
হাসান সোহাগ ৮ জুন, ২০২১, ৫:১০ পিএম says : 0
ইসলাম শান্তির ধর্ম, এর কোন বিষয় মানুষের জন্য অশান্তি কারণ হতে পারে না। তাই আমরা যদি সচেতনতার সাথে মসজিদের মাইকের সঠিক ও যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু ব্যবহার করি, তাহলে কারো কোন সমস্যা হবে না। আর ইসলাম এটাই সমার্থন করে
Total Reply(0)
Mosharrof ১১ জুন, ২০২১, ৬:৪৩ এএম says : 0
জাযাকাল্লাহ সুন্দর একটি লেখা যা সবার জন্যই উপকারী
Total Reply(0)
Mosharrof ১১ জুন, ২০২১, ৬:৪৩ এএম says : 0
জাযাকাল্লাহ সুন্দর একটি লেখা যা সবার জন্যই উপকারী
Total Reply(0)
Mohammad Sirajullah, M.D. ১২ জুন, ২০২১, ৬:৩৫ এএম says : 0
Thanks for the Article. The use of Mike is a fashion in Bangladesh and must be considered as Un islamic our even Anti-Islamic. They think the bigger the sound, more Ebadot is done. Usually it is opposite.
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন