শুক্রবার ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১, ১২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

প্রবাস জীবন

সিলেটের হামজাকে লন্ডনের ফুটবল প্রেমের গল্প শোনালেন প্রধানমন্ত্রী

সিলেট ব্যুরো: | প্রকাশের সময় : ৪ নভেম্বর, ২০২১, ৪:৫৭ পিএম

বিশ্বের অনন্য এক ফুটবল যাদুকর হামজা। পায়ের নিপূর্ণ কারসাজিতে মাঠ কাঁপান তিনি। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এ ফুটবল তারকার খ্যাতি দুনিয়াজুড়ে। ইংল্যান্ডের প্রিমিয়ার লিগে ক্লাব লেস্টার সিটিতে খেলেন এই মিডফিল্ডার। হামজার জন্ম ইংল্যান্ডে হলেও বাঙালি পরিবারে জন্ম হওয়ার সুবাদে বাংলার আলো-বাতাস সঙ্গী করে বড় হয়েছেন। সিলেটের হবিগঞ্জের বাহুবল থানার স্নানঘাট গ্রামে শিকড় বাড়ি তাঁর। সেই হামজার একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি ছবি ঘুরছে। দেখা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর বোন শেখ রেহানার সঙ্গে দাঁড়িয়ে আছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলার হামজা চৌধুরী ও তাঁর মা-বাবা। ইংল্যান্ডের প্রিমিয়ার লিগে ক্লাব লেস্টার সিটিতে খেলেন এই মিড ফিল্ডার। হামজার জন্ম ইংল্যান্ডে হলেও বাঙালি পরিবারে জন্ম হওয়ার সুবাদে বাংলার আলো-বাতাস সঙ্গী করে বড় হয়েছেন। সিলেটের হবিগঞ্জের বাহুবল থানার স্নানঘাট গ্রামে তাঁর শিকড় পোঁতা। এদিকে, স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো শহরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে জাতিসংঘের জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলন কপ-২৬। এই সম্মেলনে যোগ দিতে সেখানে উপস্থিত আছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল কাল। লন্ডনের বেথনাল গ্রিনের এই অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানানো হয়। আয়োজনটি করা হয়েছিল লেবার পার্টির বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এমপি রুশনারা আলীর পক্ষ থেকে। সেই অনুষ্টানে বাবা দেওয়ান গোলাম মুর্শেদ চৌধুরী ও মা রাফিয়া চৌধুরীর সাথে হাজির হয়েছিলেন হামজা চৌধুরী। এখানে প্রধানমন্ত্রীর সাথে আলোচনার সৌভাগ্য ঘটে হামজার। প্রধানমন্ত্রী ও হামজার মধ্যে আলাপ সম্পর্কে হামজার বাবা গোলাম মোর্শেদ চৌধুরী বলেন, ‘হামজাকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁর ফুটবল প্রেমের কথা বলেছেন। তাঁর নাতিরা ফুটবল খেলতে পছন্দ করেন এবং তাঁর বাবা আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফুটবল খেলতেন বলে জানিয়েছেন। হামজা লেস্টার সিটির মতো একটা দলে খেলে, এ নিয়েও করেছেন প্রশংসা তিনি।’ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ পেয়ে আপ্লুত গোলাম মোর্শেদ চৌধুরী, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে খুব কাছে থেকে দেখেছি। আমার ছেলের কথা শুনছেন তিনি এবং তাঁর গল্প শুনিয়েছেন।’

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (1)
Abdullah al mamun ৫ নভেম্বর, ২০২১, ৭:৩৯ এএম says : 0
আমার খুব গর্ব হচ্ছে। আমি আর হামজার বাবা মোর্শেদ ভাই একই পীরের মুরিদ। হামজাদের গ্রামের বাড়ি তে আমি ও বকুল ভাইর ও উনার স্ত্রী সৈয়দা শেফা আপার সাথে গিয়েছি।।তখন হামজার কথা তার বাবার কাছ থেকে শুনেছি। টিভিতে তার খেলাও দেখি। খুব ভাল লাগলো আজ দেশের প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎকার দেখে।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন