ঈদের আর বাকি কয়েক দিন। এরই মধ্যে পরিবারের সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন লোকজন। শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে তাই রোববার (২৪ এপ্রিল) সকাল থেকে যাত্রী ও পরিবহনের চাপ বাড়তে শুরু করে। শিমুলিয়া প্রান্তে ফেরি পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে পণ্যবাহী ট্রাকসহ ছোট বড় দুই শতাধিক যানবাহন।
দেশের দক্ষিণবঙ্গের প্রবেশদ্বার খ্যাত মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়া ঘাট। এই ঘাট দিয়ে বাংলাবাজার ও মাঝিকান্দির মধ্যে ফেরি চলাচল করে। বর্তমানে ৭টি ফেরি দিয়ে এখানে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে। তবে এই নৌরুট পারাপারের ক্ষেত্রে ফেরির তুলনায় যাত্রীরা বেশি লঞ্চকে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন।
বিআইডব্লিউটিএ’র শিমুলিয়া ঘাটের পরিবহন পরিদর্শক মো.সোলেমান বলেন, ‘ভোর সাড়ে ৬ টা থেকে এ নৌরুটে ১৫৩টি স্পিড বোট ও ৮৩টি লঞ্চ চলাচল করছে। ফেরির সংখ্যা কম থাকায় লঞ্চেই বেশি সংখ্যক যাত্রী পারাপার হচ্ছে। স্পিট বোড চলাচল করবে সকাল ৬টা থেকে বিকাল ৬টা পর্যন্ত এবং লঞ্চ চলাচল করবে রাত ৮ টা পর্যন্ত।’
বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়াঘাটের ব্যবস্থাপক (বানিজ্য) জামাল হোসেন বলেন, ‘শিমুলিয়া ঘাটে যানবাহনের তেমন চাপ নেই। দক্ষিণবঙ্গের অন্যতম এ নৌরুটে ভোর সকাল থেকে ১ টি মিনি রো-রো ফেরি, দুটি মিডিয়াম ও ২ টি ডাম্প ফেরিসহ মোট ৭টি ফেরি চলাচল করছে। সকাল থেকে যানবাহনের চাপ ছিলো। তবে দুপুর নাগাদ চাপ কমে যাবে বলে আশা করছি।’
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন