মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ০৫ চৈত্র ১৪৩০, ০৮ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

১১৬ ধর্মীয় বক্তা দুর্নীতিবাজ হলে তোমরা কি

ভাষ্যকার | প্রকাশের সময় : ১৭ মে, ২০২২, ১২:০২ এএম

সম্প্রতি দেশের এক হাজার মাদরাসা নিয়ে তদন্ত করেছে একটি কমিটি। জানা নেই মাদরাসা নিয়ে তদন্ত করার আইনগত ও নৈতিক অধিকার এ কমিটির আছে কি না। এ কমিটিরও বিশাল বদনাম রয়েছে। এর আগে নানাসময়ে দেশের স্থিতি ও শান্তি বিনাশে এ কমিটির ভূমিকা ছিল বিরাট। মার্কামারা অনেক পচা লোকজন এ কমিটিতে রয়েছেন। একজন সম্পর্কে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকি মন্তব্য করেছেন, ‘সে কবে মুক্তিযোদ্ধা ছিল? সে তো একাত্তরে পাক বাহিনীকে মুরগী সাপ্লাই দিত। অথচ, এ লোক আজ মুক্তিযুদ্ধের গোটা চেতনার দেখভালকারী হয়ে বসেছে।’

তার সম্পর্কে দেশের এক সাবেক বিচারপতি বলেন, ‘সে বাহাত্তর থেকে বিরানব্বই পর্যন্ত ছোটোখাটো চাকরি করত। চাকরি যাওয়ার পর সে চলে কীভাবে, সেটাই আমার বুঝে আসে না। একবার মানুষের হাতে হাতে একটি তালিকা ঘুরতে ফিরতে দেখেছি, সেখানে বিদেশী একটি গোয়েন্দা সংস্থা থেকে এদেশের কিছু লোক কত টাকা করে মাসোহারা পায়, তার একটি হিসাব দেখেছিলাম। এ ধরনের কোনো পয়সাকড়ি পেয়েই সম্ভবত ব্যবসা বা চাকরি না করা কিছু লোক এদেশে চলে। একবার এ লোক বাংলাদেশের শান্তি শৃংখলাবিরোধী কিছু ডকুমেন্টসহ বর্ডার এলাকায় ধরা পড়েছিল। তখনও কোনো ‘মুরব্বী’র হস্তক্ষেপে ছাড়া পায়।’

দেশে মাদরাসা সম্পর্কে খোঁজখবর আর তদন্ত যেন শেষ হয়ই না। আলেম-ওলামারা প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ করলে জবাব দেওয়া হয়, না না, আর তদন্ত হবে না। মন্ত্রী পর্যায়ে জানালে বলা হয়, দু’য়েকটি তদন্ত হতে পারে। কিন্তু বারবার তদন্ত তো হওয়ার কথা নয়। দেশে একেকটি সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটে আর মাদরাসাগুলোতে শুরু হয় পুলিশ ও গোয়েন্দা নামধারী নানা লোকের আনাগোনা। যদিও সন্ত্রাসী সব ঘটনায় আধুনিক শিক্ষিত লোকজন জড়িত দেখা যায়। কোনো মাদরাসা শিক্ষার্থী এখানে জড়িত থাকে না। কিন্তু তদন্তগুলো হয় মাদরাসায় মাদরাসায়। পুলিশ পরিচয় দিলে আলেমগণ নিশ্চিন্ত হন। বলেন, কোনো আসামী থাকলে আমরাই ধরিয়ে দেব। তবে, সাদা পোশাকে লোকজন গেলে তারা পড়েন বিপদে। বুঝতে পারেন না এরা কি আসলে গোয়েন্দা, না মিশনারী, এনজিও না বিধর্মী অন্যকেউ, না চাঁদাবাজ বাটপার। যেমনটি ঘটেছে ঘাদানিকের তদন্তে।

ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি হয় একটি সংস্থা বা এনজিও। তারা নিশ্চয় পরিচয় গোপন করে কিংবা মিথ্যা পরিচয়েই এক হাজার মাদরাসায় তদন্ত করেছে অথবা মাদরাসায় যায়ইনি। পথেঘাটে বা রাজধানীর চিপায়-চাপায় ফর্মায়েশি তদন্ত সেরে ফেলেছে। তারা পঞ্চাশজন আলেমের নামে নালিশ করে দুদককে তদন্তে নামিয়েছে। দুদকের কি নিজস্ব চিন্তা, নীতিমালা ও কর্মশক্তি নেই? একবার দুদকের দায়িত্বশীল ব্যক্তিটিই বলেছিলেন, দুদক এখন দন্তনখরবিহীন বাঘ। তাহলে ঘাদানিক কি বর্তমানে দুদকের দন্তনখর?

একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নেতা এক আলোচনা সভায় মন্তব্য করেছিলেন, ‘দেশে জেনুইন ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা ও সম্মানিত নাগরিককে শায়েস্তা করার জন্য কোনো নেপথ্য শক্তি দুদককে ব্যবহার করে। দুদক যত না দুর্নীতিবাজ খুঁজে পায়, তারচেয়ে এর বেশি নিরীহ লোককে হয়রানি করে। নেপথ্য শক্তির ইশারায় সুনাগরিকদের হাইকোর্ট দেখায়। জনৈক ভুক্তভোগী বলেছিলেন, ‘দুদক আমার যেসব গোপন সম্পত্তি ও দেশে বিদেশে বাড়ীঘরের মিথ্যা আরোপ লাগিয়েছিল, যার কোনো সত্যতা তারা পায়নি। যদি আইন থাকতো যে, এসব আমাকে দিতে হবে। তাহলে আমি হতাম বাংলাদেশের সেরা ধনী। অথচ, আমি সঠিকভাবে চলার মতো টাকারও মালিক নই।’
আমরা আশা করবো, যেসব আলেমের সম্পদ তালাশ শুরু হবে তদন্ত শেষে এসব অভিযোগ মিথ্যা হলে এসব আলেমকে যেন অভিযোগ পরিমাণ সম্পদ দিয়ে দেওয়া হয়। অন্তত সুনাম নষ্টের ক্ষতিপূরণ বাবদ হলেও প্রত্যেককে দশ বিশ কোটি করে টাকা দিলে ভালো হবে।

মাওলানা জুনায়েদ বাবুনগরী সাহেব সম্পর্কে ‘মুরব্বী’দের খুশি করতে গিয়ে তাকে যত সম্পদের মালিক বানানো হয়েছিল, যা কল্পনাও করা যায় না। অথচ, আজীবন শিক্ষাবিদ ও ইসলাম প্রচারক এ মানুষটির সামান্য শিক্ষকতার আয় ও মাতুলালয়ে পিতা নির্মিত সাধারণ একটি বাড়ীর একাংশ ছাড়া আর কিছুই ছিল না। অথচ, দেশের সংবাদপত্রে কথিত গোয়েন্দাসূত্রের বরাত দিয়ে সাংবাদিক পরিচয়ধারী লোকেরাই প্রকাশ করেছিলেন যে, বাবুনগরীর দেশে-বিদেশে বিপুল সম্পদ, সউদীতে ব্যবসা, দুবাইয়ে সুপার মার্কেট, কাতারে ট্রান্সপোর্ট ব্যবসা এবং ওমানে প্রায় শ’খানেক লরি আছে। এসবের মূল্য কত শত কোটি টাকা হয় তা কি নিউজ করার সময় এসব রিপোর্টারের মাথায় ছিল? নাকি তারা কোনো বুদ্ধিবিনাশক দ্রব্য খেয়ে রিপোর্ট লিখেছিলেন। আর কথিত ওই গোয়েন্দাসূত্রগুলো এখন কোথায়? ‘মুরব্বী’রা কি এর কোনো জবাব দিবেন? তারা কি বাবুনগরীর পরিবারকে এসব ধনসম্পদ এনে দেবেন? তার যে বদনাম তারা করেছেন, এর ক্ষতিপূরণই বা তারা কি দিবেন? নাকি এ অপরাধের জন্য তারা জাতির সামনে ক্ষমা চাইবেন?

এ কমিটি নিজেদের কাজ দেখানোর জন্য লম্বা চওড়া নাম নিয়েছে। মৌলবাদ, সাম্প্রদায়িক সহিংসতা আরও কি কি শব্দ ব্যবহার করে তারা ইসলাম ও মুসলমানের বিরুদ্ধে জনমনে ঘৃণা ছড়ানোর জন্য গণতদন্ত কমিশন গঠন করেছে। দুঃখজনক হলেও এমন বাজে কাজ করার জন্য কোনো আত্মসম্মানসম্পন্ন লোক তারা পায় না। বেশিরভাগ বেহায়া, ভাড়াটে দালাল, হুকুমের চাকর বা কেনা গোলাম ধরনের লোকই এসব ক্ষেত্রে নেওয়া হয়। আমরা কারও বদনাম করছি না, কাউকে ছোটো করাও উদ্দেশ্য না। তবে, ঘটনাচক্রেই এ কাজের পুরোভাগে কিছু লোক এমন এসেছেন, যারা বাংলাদেশে পচা মানুষের সামিল।

একজনকে সংসদীয় স্থায়ী কমিটি স্যাডিস্ট, সরল বাংলায় বিকৃত মনের লোক আখ্যা দেন। এর সঠিক তরজমা আরো খারাপ। যা বয়স্ক লোকটির সম্মানার্থে করা হলো না। যিনি লন্ডনে মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকদের মিটিংগুলোতে হাজির হয়ে ফ্লোরে বসার জায়গা পেতেন। বিচারক ছিলেন। বিএনপি করতেন। পরে প্রায়শ্চিত্তস্বরূপ তিন ডবল আওয়ামী লীগ করেছেন। বর্তমানে বাংলাদেশে ইসলামকে দুর্বল করার, মুসলমানদের অপমান করার দায়িত্ব নিয়েছেন। টিপকাণ্ডের সময় তদন্ত বা অভিযোগ প্রমাণের আগেই এ মর্মে বিবৃতি দিয়েছেন, পুলিশ কিংবা অন্য কোনো বাহিনীতে মৌলবাদী রাখা যাবে না। মৌলবাদী অর্থ ইসলাম ধর্মের প্রতীক বহনকারী ব্যক্তি। মানে দাড়ি, টুপি, নামাজ, সুন্নতি কালচার কিংবা ইসলামী শিষ্টাচার তার দুই চোখের শত্রু। অথচ, এ বিবৃতি দেওয়ার সময় ও ভাষা একটি বড় চক্রান্তের অংশ বলে পরবর্তীতে ধরা পড়ে। কয়েকটি সাম্প্রদায়িক সংগঠনের সাথে তার বিবৃতিটি সমভাব ব্যক্ত করায় তার উদ্দেশ্য ও পরিচয় স্পষ্ট হয়।

১১৬ জন ধর্মীয় বক্তার বিরুদ্ধে ২২০০ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন দুদকের কাছে জমা দেওয়ার সময় মিডিয়াকে দেওয়া তার বক্তব্যে তার মোটিভ প্রকাশ পেয়েছে। তিনি ৯২ ভাগ মানুষের নেতা, আলেম, ধর্মীয় বক্তাদের মৌলবাদী, সাম্প্রদায়িক, সন্ত্রাসী ও অপরাধী আখ্যা দিয়ে বারবার আপত্তিজনক মন্তব্য করেছেন। আর রেফারেন্স টানার সময় একের পর এক সংখ্যালঘুর সূত্র উল্লেখ করেছেন। বোঝা গিয়েছে, রাগ তার ইসলামের প্রতি, আর কথা বলছেন তিনি অন্য কারও হয়ে। মনে হবে যেন, এটাই হুকুম। কর্তার ইচ্ছায় কর্ম। ওয়াজ মাহফিল নিয়ে যারা ২২০০ পৃষ্ঠা নষ্ট করতে পারলেন, দেশের হাজারও সমস্যা, অন্যায়, অপরাধ, দুর্নীতি নিয়ে তারা ২২টি লাইন লেখতে পারলেন না?

কমিটির আরেক সদস্য যার নামে অভিযোগ আছে, মানবতাবিরোধী ট্রাইবুনালের সুবাদে ১৫ কোটি টাকা ঘুষ খাওয়ার চেষ্টার। এটি সত্য নাও হতে পারে। তিনি বোরকা পরে (যে বোরকাপ্রথাটি তিনি সবসময় ঘৃণা করেন) নিজের সহকারী ফারাবী নামক একজনকে স্বামী পরিচয় দিয়ে বিশিষ্ট এক ব্যক্তির সাথে গোপনে দেখা করতে যান। সেটি দেশপ্রেমিক গোয়েন্দাদের সুবাদে সরকার ও জনগণ জানতে পারে। তার মায়ের ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি বাড়ীঘর সম্পত্তি জোর করে দখল করেন। মা এবং ভাইকে জুলুম ও হুমকির মুখে রেখেছেন। ট্রাইবুনালের উকিল হিসাবে নিজের মা’কে ডিজিএফআই, এনএসআই ও র‌্যাব-পুলিশের ভয় দেখান। তিনি হয়েছেন, ১১৬ ওয়ায়েজ ও এক হাজার মাদরাসার দুর্নীতি ধরার স্বঘোষিত জিম্মাদার।

বিশেষ কষ্টের কথা এই যে, দেশি-বিদেশি খেলোয়াড়রা নিজেদের মনের মতো খেলা খেলুক, সীমা অতিক্রম করলে রাষ্ট্র আছে, সরকার আছে, মাথার উপরে এখনও জাতির জনকের কন্যা আছেন, ইমাম, আলেম, ধর্মীয় বক্তা, মসজিদ-মাদরাসা কোনোটাই সরকারের শাসনের বাইরে নয়। সবার ভালো-মন্দ দেখা সরকারের দায়িত্ব। কওমী মাদরাসাকে দেশীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শুধু নয়, আমাদের এ অঞ্চলে শিক্ষার শুরু এবং উৎস হিসাবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী সংসদে ভাষণ দিয়েছেন। তিনি কওমী শিক্ষাকে স্বীকৃতি দিয়েছেন। দাওরায়ে হাদীসকে মাস্টার্সের মান দিয়েছেন।

ঘাদানিকের আলেম-ওলামা ও মাদরাসাবিরোধী কথিত প্রতিবেদন কী করে তার সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী উন্মোচন করেন? তা এদেশের আলেম-ওলামারা কিছুতেই বুঝতে পারছেন না। কোন খুঁটির জোরে ওলামায়ে কেরামকে দুর্নীতিবাজ আখ্যা দেওয়া কথিত রিপোর্টটি সরকারি সংস্থা দুদকের প্রধান সবক’টি দাঁত কেলিয়ে খুশিতে গদগদ হয়ে গ্রহণ করেন সেটিও বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের বোধগম্য নয়। তাহলে কি স্বরাষ্টমন্ত্রী বছরের পর বছর ধরে আলেম-ওলামাদের শ্রদ্ধা-সম্মান দেখিয়ে শেষ পর্যন্ত ঘাদানিকের সাথেই একমত হলেন? তাহলে কি শেষ পর্যন্ত সুনীতি ও পুতঃপবিত্রতায় ভরা এ বাংলাদেশে একমাত্র ধর্মীয় বক্তা ও আলেম ওলামারাই দুর্নীতিবাজ?
আমরা মনে করতে চাই, নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশে ধর্মপ্রাণ মানুষ ও তাদের প্রিয়ভাজন আলেম-ওলামাদের অন্তরে আঘাত হেনে দেশে শান্তি শৃংখলা বিনষ্টে এটি কোনো মহলের চক্রান্ত। ইসলাম প্রচার ও মাদরাসা শিক্ষা বন্ধ করা, আলেম-ওলামাদের অপমান করা, ধর্মপ্রাণ জনগণকে বিরক্ত করা, মুসলমানদের মানবাধিকার লঙ্ঘন করা এ মহলটির লক্ষ্য।

বাংলাদেশে চিরকালের মতো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বহাল রাখা এবং সন্ত্রাস নির্মূলের জন্য মসজিদ, মাদরাসা, ইমাম আলেম ও ওয়ায়েজগণ আন্তরিক ভূমিকা রেখে চলেছেন। তারা সন্ত্রাস ও সাম্প্রদায়িকতাকে উস্কানি দেন, এটি সম্পূর্ণ অপবাদ ও ডাহা মিথ্যা। দুর্নীতির কথা বলতে গেলে বাংলাদেশের সকল অঙ্গনের তুলনায় ইসলাম ধর্মীয় অঙ্গন সবচেয়ে স্বচ্ছ, দুর্নীতিমুক্ত ও পবিত্র বলে প্রমাণিত। এ বাস্তবতাকে অস্বীকার করে ঘাদানিকের এমন অবাস্তব, মিথ্যা, বানোয়াট, ঔদ্ধত্যপূর্ণ ও উদ্দেশ্যমূলক গণতদন্ত এবং ২২০০ পৃষ্ঠার রিপোর্ট ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়াই অধিক যুক্তিযুক্ত।

গত দু’দিন দেশের গুরুত্বপূর্ণ সব ইসলামী দল, সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে। শীর্ষ আলেমগণ সরকারের উচ্চ পর্যায়ে এ অপকর্মের নিন্দা জানাচ্ছেন। আগামী কয়েকদিন বড় বড় সংগঠন গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ করবে। ১১৬ জন আলোচক ও এক হাজার মাদরাসা সীমালঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে। মুসলমানদের ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব, রীতিনীতি, প্রতিষ্ঠান ও ঐতিহ্যের বিরুদ্ধে বিতর্কিত কিছু লোকের এ অবিমৃশ্যকারিতা বাংলাদেশের মুসলমানরা কিছুতেই মেনে নেবে না।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (34)
ম নাছিরউদ্দীন শাহ ১৬ মে, ২০২২, ১:৪৯ এএম says : 0
এই রিপোর্ট কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ইশারায় হয়েছেন?? এই রিপোর্ট কি আওয়ামীলীগের জাতীয় পর্যাযের নেতা ইশারায় হয়েছেন?এমনিতেই সরকারের নাবালক সুলভ আচরণে দেশের আলেম ওলামায়ে কেরাম সরকারের বিরুদ্ধে বক্তব্যে দিচ্ছেন। এই প্রতিবেদন সংখ্যা গরিষ্ঠ মুসলমান দেশের সাধারণ মুসলিম সমাজে আওয়ামীলীগ কে প্রতিপক্ষ বানিয়েছেন।আলেম সমাজ বিভিন্ন দলে বিভক্ত হলেও এরা নায়েবে(সাঃ) এদের আপনি সম্মান মর্যাদা না দিন। অপমানিত করার অদিকার নাই। বিশ্ব পরিস্থিতি জঙ্গিবাদী তৎপরতাইসলাম বিদ্বেষপ্রসূত আন্তর্জাতিক চক্রান্ত ষড়যন্ত্রকারীদের কারণে পৃথিবীর অনেকদেশে মুসলমান ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত অপমানিত হচ্ছে। ইসলামের বিরুদ্ধে ধর্মের বিরুদ্ধে আলেমদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে ইহুদি কাফের দুষমন করছেনা। করছে একশ্রেণীর মুসলমান। এদের পিছনের শক্তি ইন্দনদাতা অর্থদাতা শক্তিশালী। সরকার কে এখন পরিস্কার করতে হবে ঘোষণা দিতে হবে বলতে হবে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় এই ঘৃণ্য কাজটি হয়নি। বঙ্গবন্ধুর বিশালাকার কাজের মাঝে ইসলাম আর মুসলমানদের জন্যে করেছিলেন। মদ জূয়া রাষ্ট্রীয়ভাবে নিষিদ্ধ করেছিলেন। নৈতিকতার আদশ‍্যে বঙ্গবন্ধু ছিলেন মহান নেতা। বঙ্গবন্ধুর কন‍্যা ইসলাম মুসলমান দের বিশালাকার অবদান রেখে যাচ্ছেন। প্রায় ৯হাজার কোটি টাকার মসজিদ নির্মাণ প্রকল্প দেশের মসজিদ মাদ্রাসার জন্যে বরাদ্দ দিচ্ছেন। গুটিকয়েক ইসলাম বিদ্বেষী গোটা সরকারের ভাবমূর্তির উপর চরমভাবে আঘাত হেনেছেন। আন্তর্জাতিক কোন ষড়যন্ত্র বা চক্রান্ত কিনা? এটি রাষ্ট্রের গোয়েন্দা বাহিনীর জরুরী তদন্তের প্রযোজন। মহামারীর ভয়ংকর পরিস্থিতি থেকে গোটা জাতি কে দেশের অর্থনীতি উদ্ধার করেছেন মাতৃস্নেহে রাষ্ট্রের নির্বাহী প্রধান। আন্তর্জাতিক রাজনীতি কঠিন চাপে এই দেশ। দেশের বিভিন্ন বাহিনীর বিরুদ্ধে মানবধিকার সংগঠনের রিপোর্টার উপর বাহিনী প্রধানের উপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা।এবং দক্ষিণ এশিয়াই শ্রীলঙ্কায় সরকারের বিরুদ্ধে মানুষের কঠোর আন্দোলন।বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন এই সবগুলো ঘটনা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রাষ্ট্রের কাদের নিয়ন্ত্রণ থাকে?? কারা সরকারের নীতি নিদ্ধারক। বঙ্গবন্ধুর কন‍্যার বিশালাকার কর্মযজ্ঞ উন্নয়ন অগ্রগতি বাংলাদেশ ৪১ সালের আগেই উন্নয়নশীল দেশ হবে। মর্যাদাবান বাংলাদেশ হবে বঙ্গবন্ধুর কন‍্যার ভীশনারি লিডারশিপের কারণে।গুরুত্বপূর্ণ এইসব কর্মসূচি বাদ দিয়ে এইসব কি হচ্ছে আগামী নির্বাচনের চ‍্যালেঞ্জিং কমাসুচি বিরুদ্ধে আওয়ামীলীগ কে ইসলাম বিদ্বেষী দল বানানোর এই দায়িত্ব তাদের কে দিয়েছেন?? বাংলাদেশ শান্তি প্রগতিশীল উন্নয়নশীল শক্তিশালী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে ঐক্যবদ্ধ জাতি হয়ে এগিয়ে যাওয়ার বিকল্প নেই। এই মুহুর্তে সমগ্র জাতি রাষ্ট্রের নির্বাহী প্রধানের বক্তব্য শুনতে চায় রাষ্ট্রের কোন উপদেষ্টা আওয়ামীলীগের কোন বুদ্ধিজীবী দেশের প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী আল্লাহর ওয়াস্তে ভুল পরামর্শ দিবেন না। এই দেশের সকল আলেম ওলামায়ে কেরাম দেশের চার লক্ষের উপরে মসজিদ হাজারো হাজার মাদ্রাসা দেশের সাধারণ মুসলমানদের পক্ষে একমাত্র অভিবাবক রাষ্ট্রের নির্বাহী প্রধান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দায়িত্ব বক্তব্য দিয়ে দেশের মুসলমানদের মনে শান্তি ফিরিয়ে আনবেন ইনশাআল্লাহ। এবং আলেমদের সমাজের নৈতিকতা আদশ‍্য চরিত্র কথাবার্তা অবশ‍্যই মার্জিত নম্র দায়িত্বশীল হওয়া জরুরী। গুরুত্বপূর্ণ ব‍্যাক্তিদের বিরুদ্ধে তথ‍্য উপাপ্ত প্রমাণ ছাড়া বক্তব্য থেকে অবশ্যই বিরত থাকুন। চলবে।
Total Reply(0)
আনিছ ১৬ মে, ২০২২, ১:৪৩ এএম says : 0
সুন্দর কলাম লেখেছেন ভাই
Total Reply(0)
আহমদ ১৬ মে, ২০২২, ১:৪৭ এএম says : 0
দেশে যেখানে চোর বাটপারে ভরে গেছে সেখানে তারা আলেমদের তালিকা করেছে। যাদের নামে তালিকা করেছে তাদের নিজ এলাকায় তো কোনো বদনাম নেয়। তাহলে কেনো আপনারা তাদের নামে তালিকা করেছেন। এগুলো না করে যারা দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করে তাদের নামে তালিকা করতেন। আপনারা তা না করে ইসলামকে কিভাবে ধ্বংস করবেন তা নিয়ে আপনাদের মাথা ব্যাথা। এগুলো করে আপনারা এ দেশটাকে অশান্তিতে ফেলতে চান
Total Reply(0)
ফাহাদ ১৬ মে, ২০২২, ১:৩৮ এএম says : 0
যারা এ তালিকা করেছে, তারা দেশে শান্তি চায় না। তারা মূলত একটা দাঙা লাগাতে চায় না। যারা এ তালিকা করেছে তাদেরই তো পরিচয় ঠিক নেই
Total Reply(0)
আকিব ১৬ মে, ২০২২, ১:৪০ এএম says : 0
গণকমিশনে যারা আছে তাদের পরিণতি খুব খারাপ হবে। তারা সরকারের ভালো চায় না বিধায় এ তালিকা করে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে চায়
Total Reply(0)
আনিছ ১৬ মে, ২০২২, ১:৪৩ এএম says : 0
আমরা চাই সরকার এ তথাকথিত গণকমিশনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেক। নয়তো সাধারণ আম জনতা এ বাটপার গণকমিশনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবে
Total Reply(0)
আহমদ ১৬ মে, ২০২২, ১:৪৯ এএম says : 0
এখন সব আলেমরা এক হওয়া দরকার, নয়তো আপনাদের তারা শান্তিতে থাকতে দিবে না
Total Reply(0)
ম নাছিরউদ্দীন শাহ ১৬ মে, ২০২২, ১:৪৯ এএম says : 0
এই রিপোর্ট কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ইশারায় হয়েছেন?? এই রিপোর্ট কি আওয়ামীলীগের জাতীয় পর্যাযের নেতা ইশারায় হয়েছেন?এমনিতেই সরকারের নাবালক সুলভ আচরণে দেশের আলেম ওলামায়ে কেরাম সরকারের বিরুদ্ধে বক্তব্যে দিচ্ছেন। এই প্রতিবেদন সংখ্যা গরিষ্ঠ মুসলমান দেশের সাধারণ মুসলিম সমাজে আওয়ামীলীগ কে প্রতিপক্ষ বানিয়েছেন।আলেম সমাজ বিভিন্ন দলে বিভক্ত হলেও এরা নায়েবে(সাঃ) এদের আপনি সম্মান মর্যাদা না দিন। অপমানিত করার অদিকার নাই। বিশ্ব পরিস্থিতি জঙ্গিবাদী তৎপরতাইসলাম বিদ্বেষপ্রসূত আন্তর্জাতিক চক্রান্ত ষড়যন্ত্রকারীদের কারণে পৃথিবীর অনেকদেশে মুসলমান ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত অপমানিত হচ্ছে। ইসলামের বিরুদ্ধে ধর্মের বিরুদ্ধে আলেমদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে ইহুদি কাফের দুষমন করছেনা। করছে একশ্রেণীর মুসলমান। এদের পিছনের শক্তি ইন্দনদাতা অর্থদাতা শক্তিশালী। সরকার কে এখন পরিস্কার করতে হবে ঘোষণা দিতে হবে বলতে হবে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় এই ঘৃণ্য কাজটি হয়নি। বঙ্গবন্ধুর বিশালাকার কাজের মাঝে ইসলাম আর মুসলমানদের জন্যে করেছিলেন। মদ জূয়া রাষ্ট্রীয়ভাবে নিষিদ্ধ করেছিলেন। নৈতিকতার আদশ‍্যে বঙ্গবন্ধু ছিলেন মহান নেতা। বঙ্গবন্ধুর কন‍্যা ইসলাম মুসলমান দের বিশালাকার অবদান রেখে যাচ্ছেন। প্রায় ৯হাজার কোটি টাকার মসজিদ নির্মাণ প্রকল্প দেশের মসজিদ মাদ্রাসার জন্যে বরাদ্দ দিচ্ছেন। গুটিকয়েক ইসলাম বিদ্বেষী গোটা সরকারের ভাবমূর্তির উপর চরমভাবে আঘাত হেনেছেন। আন্তর্জাতিক কোন ষড়যন্ত্র বা চক্রান্ত কিনা? এটি রাষ্ট্রের গোয়েন্দা বাহিনীর জরুরী তদন্তের প্রযোজন। মহামারীর ভয়ংকর পরিস্থিতি থেকে গোটা জাতি কে দেশের অর্থনীতি উদ্ধার করেছেন মাতৃস্নেহে রাষ্ট্রের নির্বাহী প্রধান। আন্তর্জাতিক রাজনীতি কঠিন চাপে এই দেশ। দেশের বিভিন্ন বাহিনীর বিরুদ্ধে মানবধিকার সংগঠনের রিপোর্টার উপর বাহিনী প্রধানের উপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা।এবং দক্ষিণ এশিয়াই শ্রীলঙ্কায় সরকারের বিরুদ্ধে মানুষের কঠোর আন্দোলন।বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন এই সবগুলো ঘটনা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রাষ্ট্রের কাদের নিয়ন্ত্রণ থাকে?? কারা সরকারের নীতি নিদ্ধারক। বঙ্গবন্ধুর কন‍্যার বিশালাকার কর্মযজ্ঞ উন্নয়ন অগ্রগতি বাংলাদেশ ৪১ সালের আগেই উন্নয়নশীল দেশ হবে। মর্যাদাবান বাংলাদেশ হবে বঙ্গবন্ধুর কন‍্যার ভীশনারি লিডারশিপের কারণে।গুরুত্বপূর্ণ এইসব কর্মসূচি বাদ দিয়ে এইসব কি হচ্ছে আগামী নির্বাচনের চ‍্যালেঞ্জিং কমাসুচি বিরুদ্ধে আওয়ামীলীগ কে ইসলাম বিদ্বেষী দল বানানোর এই দায়িত্ব তাদের কে দিয়েছেন?? বাংলাদেশ শান্তি প্রগতিশীল উন্নয়নশীল শক্তিশালী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে ঐক্যবদ্ধ জাতি হয়ে এগিয়ে যাওয়ার বিকল্প নেই। এই মুহুর্তে সমগ্র জাতি রাষ্ট্রের নির্বাহী প্রধানের বক্তব্য শুনতে চায় রাষ্ট্রের কোন উপদেষ্টা আওয়ামীলীগের কোন বুদ্ধিজীবী দেশের প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী আল্লাহর ওয়াস্তে ভুল পরামর্শ দিবেন না। এই দেশের সকল আলেম ওলামায়ে কেরাম দেশের চার লক্ষের উপরে মসজিদ হাজারো হাজার মাদ্রাসা দেশের সাধারণ মুসলমানদের পক্ষে একমাত্র অভিবাবক রাষ্ট্রের নির্বাহী প্রধান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দায়িত্ব বক্তব্য দিয়ে দেশের মুসলমানদের মনে শান্তি ফিরিয়ে আনবেন ইনশাআল্লাহ। এবং আলেমদের সমাজের নৈতিকতা আদশ‍্য চরিত্র কথাবার্তা অবশ‍্যই মার্জিত নম্র দায়িত্বশীল হওয়া জরুরী। গুরুত্বপূর্ণ ব‍্যাক্তিদের বিরুদ্ধে তথ‍্য উপাপ্ত প্রমাণ ছাড়া বক্তব্য থেকে অবশ্যই বিরত থাকুন। চলবে।
Total Reply(0)
ফাহাদ ১৬ মে, ২০২২, ১:৫১ এএম says : 0
গত দু’দিন দেশের গুরুত্বপূর্ণ সব ইসলামী দল, সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে। শীর্ষ আলেমগণ সরকারের উচ্চ পর্যায়ে এ অপকর্মের নিন্দা জানাচ্ছেন। কাজেই এ নিয়ে গণকমিশনের বাড়াবাড়ি করা উচিত হবে না। তাহলে অপনাদের উপযোক্ত জবাব জনগণই দিয়ে দিবে
Total Reply(0)
ফাহাদ ১৬ মে, ২০২২, ১:৫২ এএম says : 0
এগুলো রেখে যারা দেশের কোটি কোটি টাকা দুর্নীতি করছে তাদরে পারলে তালিকা করুন। তখন সাধারণ জনগণ আপনাদের পাশে থাকবে
Total Reply(0)
md abdulla ১৬ মে, ২০২২, ৫:৫৯ এএম says : 0
একজন সব দেখছেন যিনি মহান বিচারপতি
Total Reply(0)
Md. Altaf Hossain ১৬ মে, ২০২২, ৫:৫৪ পিএম says : 0
যারা ওই লিষ্ট করছে ওদের তো কোন চরিত্র নাই । যাদের চরিত্র নাই তারা যা ইচ্ছা তাই করতে পারে। ধিক্কার জানাই গন কমিশনকে।
Total Reply(0)
Md. Yousuf ১৬ মে, ২০২২, ৫:৫৪ পিএম says : 0
এই কমিটি সরকার এবং আলেমদের কে মুখোমুখি অবস্থানে নিয়ে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করতে চায়। তাই এদের থেকে সবাইকে সাবধান খাকতে হবে। এছাড়া দলমত নির্বিশেষে সকল আলেমকে এক কাতারে দাড় করাচ্ছে। ঐক্যমতে পৌছা আলেমদের কতটা জরুরী তা এই কমিশন স্বরন করিয়ে দিচ্ছে।
Total Reply(0)
Kamal ১৬ মে, ২০২২, ৫:৫৪ পিএম says : 0
দেহ ব্যবসায়ী, চাঁদাবাজী, ঘুষখোর, মানি লন্ডারিং, টাকা পাচারকারি,মাদক ব্যবসায়ী এদের তালিকা করলে দেশের অনেক কাজে আসতো দেশপ্রেম ও প্রকাশ হতো অকাজ কইরা কোনো লাভ নেই।
Total Reply(0)
MD MAHABUB ১৬ মে, ২০২২, ৫:৫৫ পিএম says : 0
ইনশাআল্লাহ এদেশে একদিন ইসলাম কায়েম হবে ষড়যন্ত্রকারীরা পালানোর পদ খুঁজে পাবেনা ধংস ওদের অনিবার্য
Total Reply(0)
মোঃ সুজন মিয়া ১৬ মে, ২০২২, ৫:৫৫ পিএম says : 0
আমি আনন্দিত এই জন্যে যে, রিপোর্টে একজন দুর্নিতিবাজ,চোর, বাটপার কিংবা ধর্ষকের নামও নেই। পক্ষান্তরে ঘাদানিকের মধ্যে এমন কিছু প্রভাবশালী আছে যারা ঘাতক,দালাল নির্মূল করেছিলেন নাকি তাদের সহযোগী ছিলেন জাতির কাছে তা আজও প্রশ্নবিদ্ধ।
Total Reply(0)
আব্দুল হালিম ১৬ মে, ২০২২, ৫:৫৫ পিএম says : 0
আসলে এটা আর কিছুই নয়,দেশ বর্তমানে অত্যন্ত ভালো অবস্থানে আছে, দেশের ভেতরে কোন অস্থিরতা নেই। তাই আলেম-ওলামা,দেশের জনগণ আর সরকারের মধ্যে একটা বৈরী অবস্থা তৈরি করার জন্যই এই তালিকা ওরা মূলত দেশদ্রোহী। ওরা দেশের শান্তি চায়না না।ওরা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়।এখন তো কর্ম নাই। একটা কিছু তো করতে হবে। দেশের মানুষ এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে। ইনশাআল্লাহ। আল্লাহর দ্রোহিতা করে কেউ টিকতে পারে নাই। ইতিহাস সাক্ষী।তোরাও ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবি। তোদের নাম তোদের পরিবারের লোকেরাই জাতির সামনে নিতে লজ্জা পাবে। ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ তুমি হয় ওদের হেদায়েত দাও না হয় ওদের ধ্বংস করে দাও। আমীন।
Total Reply(0)
মো মনির ভূইয়া ১৬ মে, ২০২২, ৫:৫৬ পিএম says : 0
দেশের জনপ্রিয় শতাধিক আলেম-উলামার নামের তালিকা করে তথাকথিত গণকমিশন তাদের ইসলাম বিদ্বেষী মনোভাব জাতির সামনে স্পষ্ট করেছে। সময় আসলে সাধারণ মানুষের দ্বারা গণপিটুনির শিকার হবে তারা। যেমনটা শ্রীলঙ্কার এমপি মন্ত্রীদের হয়েছে।
Total Reply(0)
Dr. Mohammad Ziaul Hoque ১৬ মে, ২০২২, ৫:৫৬ পিএম says : 0
নাস্তিকদের গণকমিশন ইসলাম নির্মূল কমিশণ ছাড়া আর কিছুই নয়। ভারতের গোয়েন্দা সংগঠন র এর আর্থিক সুবিধাপ্রাপ্ত বেতনভুক ফুট সেনা হিসাবে কর্মরত ইসলামের এই শত্রুরা নানা সংগঠনের জন্ম দিয়ে ও এদের লালন করে ইসলাম নির্মূলের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। বিশ্বে আজ প্রায় দুইশত কোটি মুসুলমান রয়েছে। যতদিন মুসলমান আছে, ততদিন ইসলাম থাকবে। নাস্তিকরা যত চেষ্টাই করুক না কেন, ইসলাম নির্মূল কথনো সম্ভব হবে না। তবে তথাকথিত কমিশনের এইসব মীরজাফর কর্তৃক বাংলাদেশকে ভারতীয়করণ প্রচেষ্টা অঙ্কুরে বিনষ্ট করতে হবে
Total Reply(0)
Ikbal ১৬ মে, ২০২২, ৯:৪২ এএম says : 0
ঘাতানিকরা আসলে বাংলাদেশের শান্তি তাদের সহ্য হচ্ছেনা, তাই তারা এদেশের আলেম সমাজ ক উস্কে দিয়ে, বাংলাদেশের মাটিকে অশান্ত করতে চাই। তাই তারা 116 জন আলেমের নামে মিথ্যা রিপোর্ট করেছে। তারা আসলে মোসাদ এবং র এর এজেন্ট।
Total Reply(0)
আহাদ আলী ১৬ মে, ২০২২, ৯:৪৪ এএম says : 0
গণ কমিশন কে গণধোলাই দিয়ে বাংলাদেশ থেকে তারিয়ে দিতে হবে।
Total Reply(0)
Ziaur Rahman ১৬ মে, ২০২২, ১:০৭ পিএম says : 0
মাশা-আল্লাহ্ খুব সুন্দর লিখেছেন ভাই
Total Reply(0)
মোহাম্মদ লোকমান হাকিম ১৬ মে, ২০২২, ৫:৫৬ পিএম says : 0
নাস্তিকরা আলেমদের বিরুদ্ধে বলে ভালোই করছে,বিরুদ্ধে করার কারনে আলেমদের চোখ খুলে গেলো,ওহাবী বেদআতী এক হওয়ার সুযোগ করে দিলো,আমার বিশ্বাস অচিরেই সব আকিদার আলেমরা একজোট হয়ে ঐক্যের ঘোষণা দিবে,
Total Reply(0)
আহাদ ১৬ মে, ২০২২, ৯:৪৬ এএম says : 0
গণ কমিশন কে গণধোলাই দিয়ে বাংলাদেশ থেকে তারিয়ে দিতে হবে।।
Total Reply(0)
Mohammad Armanul Hoque ১৬ মে, ২০২২, ৫:৫৬ পিএম says : 0
সাধারণ জনগণ আর কত সহ্য করবে এদের নির্যাতন!! এরা কাদের পক্ষ হয়ে কাজ করে পরিষ্কার হয়ে গেছে। এদেরকে তো শয়তানের লিঙ্গের চামড়া দিয়ে তৈরি করেছে। এদের চিনে রাখা উচিৎ। শ্রীলঙ্কার মতো পিটাতে হবে এদের।
Total Reply(0)
মোঃ আশরাফুল হক ১৬ মে, ২০২২, ৩:১২ পিএম says : 0
আগে তদন্ত কমিটি যারা ছিল তাদের নাম দেশ ও জাতির স্বার্থে প্রকাশ করা অনুরোধ করছি সাংবাদিকদের কাছে?
Total Reply(0)
হাফেজ মোঃ মোজাম্মেল হক ১৬ মে, ২০২২, ৮:৫১ পিএম says : 0
যারা আলেমদের ১১৬ জনের লিস্ট করেছে ধর্মব্যাবসায়ী বলে!! তারা কখনো হুজুরদেরকে দাওয়াত দেয়নি হাদিয়াও দেয়নি হুজুরদের জালসার আয়োজন কখনো করেনি!! যা করে এদেশের জনগণ.. তবে তাদের এত চুলকানি কেনো???
Total Reply(0)
মোঃ সবুজ মিয়া ১৭ মে, ২০২২, ৬:৩১ এএম says : 0
নিউটনের বল বিষয়ক ২য় সূত্রানুসারে," প্রত্যেক ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া রয়েছে " ঘাদানিক ও অন্যান্য ধর্মীয় শান্তি শৃঙ্খলা বিনষ্টকারী ভূঁইফুর সংগঠনগুলোর কার্যক্রম বা ক্রিয়ার প্রতিক্রিয়া স্বরূপ বাংলাদেশে মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদের সৃষ্টি হয়।সুতরাং আগাছা পরিষ্কার করতে হলে ডালপালা কর্তন বা সুন্দর ও পবিত্র সবুজ/ টিয়া রঙের মুকুলগুলোকে হিংসাবসত চিমটিয়ে ছিঁড়ে ফেললেইতো হবেনা।এতে পরিবেশ তার সৌন্দর্য হারাবে পাশাপাশি আগাছাও পরিষ্কার হবে না। এই সুন্দর সবুজ রঙের পবিত্র পাতাগুলো কেনো গজিয়ে উঠে? আরে ভাই গাছের গুড়ি থাকলে এবং মাটির নিচে ঘাপটি মেরে থাকা শিকরগুলো থাকলেতো সবুজ পাতা গজাবেই। আর তাই আগাছা পরিষ্কার করতে হলে গাছের গুড়ি স্বরূপ ঘাদানিক এবং শিকড় স্বরূপ ভিনদেশী বিভিন্ন এজেন্সি বা মিশনারী গুলোকে আগে নির্মূল করুন।তার পর দেখবেন ডালপালা বা সবুজ রঙের পাতাগুলো আর গজাবে না।হিতের বিপরীতে অনেক সময় চরম অপ্রত্যাশিত ঘটনাও ঘটে থাকে। তাই ঘাদানিক ও বিভিন্ন এজেন্সি গুলোর মূলোৎপাটন করুন দেখবেন আলেম সমাজ মসজিদ,মাদ্রাসা আর খানকাহ নিয়ে বসে আছে।❤️????????????????????????????????????????❤️
Total Reply(0)
মোঃ সবুজ মিয়া ১৭ মে, ২০২২, ৬:৩২ এএম says : 0
নিউটনের বল বিষয়ক ২য় সূত্রানুসারে," প্রত্যেক ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া রয়েছে " ঘাদানিক ও অন্যান্য ধর্মীয় শান্তি শৃঙ্খলা বিনষ্টকারী ভূঁইফুর সংগঠনগুলোর কার্যক্রম বা ক্রিয়ার প্রতিক্রিয়া স্বরূপ বাংলাদেশে মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদের সৃষ্টি হয়।সুতরাং আগাছা পরিষ্কার করতে হলে ডালপালা কর্তন বা সুন্দর ও পবিত্র সবুজ/ টিয়া রঙের মুকুলগুলোকে হিংসাবসত চিমটিয়ে ছিঁড়ে ফেললেইতো হবেনা।এতে পরিবেশ তার সৌন্দর্য হারাবে পাশাপাশি আগাছাও পরিষ্কার হবে না। এই সুন্দর সবুজ রঙের পবিত্র পাতাগুলো কেনো গজিয়ে উঠে? আরে ভাই গাছের গুড়ি থাকলে এবং মাটির নিচে ঘাপটি মেরে থাকা শিকরগুলো থাকলেতো সবুজ পাতা গজাবেই। আর তাই আগাছা পরিষ্কার করতে হলে গাছের গুড়ি স্বরূপ ঘাদানিক এবং শিকড় স্বরূপ ভিনদেশী বিভিন্ন এজেন্সি বা মিশনারী গুলোকে আগে নির্মূল করুন।তার পর দেখবেন ডালপালা বা সবুজ রঙের পাতাগুলো আর গজাবে না।হিতের বিপরীতে অনেক সময় চরম অপ্রত্যাশিত ঘটনাও ঘটে থাকে। তাই ঘাদানিক ও বিভিন্ন এজেন্সি গুলোর মূলোৎপাটন করুন দেখবেন আলেম সমাজ মসজিদ,মাদ্রাসা আর খানকাহ নিয়ে বসে আছে।❤️????????????????????????????????????????❤️
Total Reply(0)
Kazi Md. Jamal Uddin ১৭ মে, ২০২২, ১:৫৬ পিএম says : 0
যারা আলেমদের ১১৬ জনের লিস্ট করেছে ধর্মব্যাবসায়ী বলে!! তারা কখনো হুজুরদেরকে দাওয়াত দেয়নি হাদিয়াও দেয়নি হুজুরদের জালসার আয়োজন কখনো করেনি!! যা করে এদেশের জনগণ.. তবে তাদের এত চুলকানি কেনো??? আগে তদন্ত কমিটি যারা ছিল তাদের নাম দেশ ও জাতির স্বার্থে প্রকাশ করা অনুরোধ করছি সাংবাদিকদের কাছে?
Total Reply(0)
মোঃ হেদায়েত উল্লাহ ১৭ মে, ২০২২, ১১:০০ পিএম says : 0
এটা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমুলক। মনে হয় ওয়ার অন টেররেরই একটি নুতন প্রকল্প।
Total Reply(0)
মোঃ হেদায়েত উল্লাহ ১৭ মে, ২০২২, ১১:০০ পিএম says : 0
এটা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমুলক। মনে হয় ওয়ার অন টেররেরই একটি নুতন প্রকল্প।
Total Reply(0)
Mf Yousuf ২০ মে, ২০২২, ১০:৫১ এএম says : 0
যথার্থ লিখেছেন
Total Reply(0)
jack ali ২০ মে, ২০২২, ৪:৫৯ পিএম says : 0
ও বাংলাদেশের মুসলিম তোমরা আর কতকাল ঘুমাবে আমাদের পিত্ত একদম দেয়ালে ঠেকে গেছে জেগে ওঠো এবং দেশ থেকে আল্লাহর শত্রুদের কে লাঠিপেটা করে বের করে আল্লাহর আইন প্রতিষ্ঠা করো না হলে আমরা এদেশে আর আল্লাহর আইন মেনে চলতে পারব না
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন