লু চুয়ান পরিচালিত প্রামাণ্য চলচ্চিত্র (ট্রু লাইফ অ্যাডভেঞ্চার ফিল্ম) ‘বর্ন ইন চায়না’। ‘দ্য মিসিং গান’ (২০০২), ‘মাউন্টেন প্যাট্রল’ (২০০৪), ‘সিটি অফ লাইফ অ্যান্ড ডেথ’ (২০০৯), ‘দ্য লাস্ট সাপার’ (২০১২) এবং ‘ক্রনিকল্স অফ দ্য গোস্টলি ট্রাইব’ (২০০৯) লু চুয়ান পরিচালিত চলচ্চিত্র।
জন ক্রাজানস্কির ধারাভাষ্যে ডিজনিনেচারে এই চলচ্চিত্রটির দর্শকদের চীনের এমন এক বুনো অঞ্চলে নিয়ে যাবে যেখানে থুব কম মানুষের পা পড়েছে। চরম এক পরিবেশে এটি তিন প্রজাতির প্রাণীর তিনটি পরিবারে গল্প। প্রথম পরিবারের সদস্য এক পান্ডা ভালুক মা আর তার ছানা। ছানাটি নতুন সব কিছু আবিষ্কার করতে শুরু করেছে তার কৌত‚হলী চোখে। আর এখন সে মায়ের অধীনে থাকতে চায় না, আরও বেশি স্বাধীনতা চায়। কিন্তু মা এখনই তাকে ছেড়ে দিতে তৈরি নয়। দ্বিতীয় পরিবারের সদস্য তিন- এক ভোঁতা নাকের সোনালী বানর আর তার দুই সন্তান। পরিবারের বড় ছানাটি ছেলে বয়স দুই। সুখেই ছিল সে। কিন্তু সংসারে নতুন এক বোনের আগমনে সে তার অবস্থান হারায়। তৃতীয় পরিবার একটি তুষার চিতাবাঘ আর তার দুই শাবককে নিয়ে। অত্যন্ত দুর্গম অঞ্চলের বাসিন্দা এই প্রজাতির প্রাণীদের মানুষে খুব কমই দেখেছে। আর ক্যামেরায় কদাচিৎ বন্দি হয়েছে এই প্রাণীরা। এই তিন প্রজাতি ছাড়াও আরও কিছু প্রাণী আর শ্বাসরুদ্ধকর এক পরিবেশকে এক ক্যানভাসে এনেছেন পরিচালক আর তার সহকারীরা।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন