লকডাউনে দ্বিতীয় দিনে ফরিদপুরে বেড়েছে মানুষের চাপ। একই সাথে শহরে বিভিন্ন বাজারে এবং অলিগলিতে আগের থেকে অনেক বেশি পরিমাণ লোককে চলাফেরা করতে দেখা গেছে ।
এছাড়া এদিন শহরে বেশিরভাগ এলাকাতেই রিকশা চলাচল করতে দেখা গেছে। অটোরিকশাও চলাচল করেছে তবে সংখ্যাটা কম।
তবে বাস-ট্রাক বা কোনো ভারী যানবাহন চলাচল করতে দেখা যায়নি।
শহরে যথারীতি অব্যাহত ছিল পুলিশের টহল।
শহরের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কিছুসংখ্যক দোকান খোলা ছিল । বেলা ১১ টার দিকে দেখা গেছে লক্ষীপুর বাজারে খোলা ছিল মাত্র দুটি মাছের দোকান। তাতেও লোকজনের যথেষ্ট ভিড় লক্ষ্য করা গেছে।
অন্যদিকে সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ মাঠে অস্থায়ী বাজারেও এদিন ক্রেতাসমাগম ছিল স্বাভাবিক। দোকানিরা জানেন শুক্রবার বেলা বারোটা পর্যন্ত বেচাকেনা করতে পেরেছেন তারা ।
তারা আশা করছেন সময়টা বাড়ালে আরো ভালো করে বেচাকেনা করতে পারবেন তারা এবং ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী মালা মাল সরবরাহ করতে পারবেন তারা।
অন্যদিকে শহরের প্রধান সড়কগুলোতে যানবাহনের সংখ্যা ছিল কম। যথারীতি বন্ধ ছিল মার্কেট শপিং মল তবে ওষুধের দোকান খোলা ছিল। এবং পার্সেল সিস্টেমেও বেচাকেনা হয় হোটেলগুলোতে
মন্তব্য করুন