বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের সাধারণ সম্পাদক পদ নিয়ে এখন জায়েদ খান ও নিপুণ আদালতে লড়াই করছেন। জায়েদ খান ভোটে জয়ী হলেও সমিতির আপিল বোর্ড নিপুণের অভিযোগের ভিত্তিতে তার প্রর্থীতা বাতিল করে নিপুণকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত ঘোষণা করে। এ নিয়ে জায়েদ খান গত সোমবার উচ্চ আদালতে যান। আদালত জায়েদ খানের পক্ষে রায় দেন। গতকাল নিপুণ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন। এ নিয়ে এখন আইনি লড়াই চলছে। এ প্রেক্ষিতে, সভাপতি পদে নির্বাচিত ইলিয়াস কাঞ্চন হতাশা ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেছেন, যত কম কথা বলা যায়, তত ভালো। আমার বলার কিছু নেই। যে পদটি নিয়ে জল ঘোলা হচ্ছে, সেই পদ আমার না। আমি তাদের ব্যাপারে নাক গলাতে চাই না। তারা আমার কথা শুনবেনও না। ব্যাপারটা এখন উচ্চ আদালতে গড়িয়েছে। আদালতই রায় দেবেন। ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, আজকে একটা শুনছি, কাল হয়তো আরেকটা শুনব। এসব কী হচ্ছে, বুঝতে পারছি না। আগে থেকে মন্তব্য করে দোষী হতে চাই না। তিনি বলেন, জায়েদ সাধারণ স¤পাদক হলেও আমার লাভ নেই, নিপুণ হলেও ক্ষতি নেই। সত্যি বলতে, আমি কেন, আরো সিনিয়র শিল্পী এসেও যদি কিছু বলে তারা দুজন হয়তো শুনবে না। শোনার মতো হলে বিষয়টি এত দূর গড়াত না।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন