গত বছর সাড়ে ৭ লাখ দাম হলে বেঁচতে পারেনি বিশাল আকারের কালো ষাড় গরুটি দরিদ্র খামারী।
কুষ্টিয়া সব সময় মোটা তাজা,সুন্দর,মনোমুগ্ধকর আকর্ষণ,নজর কাড়া গরুর জন্য ঢাকার গো হাট গুলো প্রসিদ্ধ।
কুরবানী ঈদে বিভিন্ন রং বেরঙ্গে দেশী ও বিদেশী ও মিশ্র জাতের কালো,সাদা,লাল,শ্যামলা,হলুদ গরুর জম জমাট থাকে কুষ্টিয়ার গরুতে ঢাকা,চট্টগ্রাম, সিলেট,রাজশাহী বিভাগী ও জেলা শহরের বড় বড় গোহাট গুলো।
কুষ্টিয়ার জেলার মিরপুর উপজেলা হালসার বামনগাড়ী গ্রামের তৈয়ব আলী গত বছরে সাড়ে ৩১ মন ওজনের একটি কালো রঙ্গের ষাড় ঢাকা নিয়ে গিয়েছিল।
প্রথম দফায় গাবতলীর হাটে গরুটির দাম হয়ে ছিল সাড়ে ৭ লক্ষ টাকা।
কিন্তু ভাল দাম হওয়ার পর নিজে উপস্থিত না থাকার জন্য গরু বিক্রয় করতে পারেনি তৈয়ব আলী।
পর আর বিশাল আকারে কালো মানিককে বিক্রয় করতে না পারায় বাড়ীতে ফেরত আনেন দরিদ্র কৃষক ।
আবার এক বছর লক্ষাধি টাকা ব্যয় করে ধার,দেনা করে গরুটি লালন পালন করে এ কৃষক।
দরিদ্র কৃষক তৈয়ব নতুন করে স্বপ্ব দেখেন বিশাল বড় কালো ষাড় ঢাকা বাজারে মোটা টাকায় বিক্রয় করে ঘর বাড়ী করার।
মহান আল্লার পাক জানেন কি হয় এবার গরুর মালিক তৈয়বের মত হাজার হাজার গো খামারীর এবারে কুরবানীর ঈদের ।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন