মুম্বাইয়ের জেলে থাকাকালীন নাকি ২০ শতাংশ স্মৃতি হারিয়ে ফেলেছেন কামাল আর খান। তাঁর দাবি, ১০ দিন জেলে অভুক্ত থাকার কারণে এই অবস্থা তাঁর। বলিউডের একাংশের চক্রান্তের জেরে তাঁকে তিলে তিলে মরতে হচ্ছে বলেও দাবি করেন অভিনেতা।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘন ঘন টুইট করে থাকেন কামাল রশিদ খান ওরফে কেআরকে। জেলে থাকাকালীন কিছুদিন টুইটার থেকে দূরে ছিলেন বটে। তবে আবারও নেটপাড়ায় প্র্যাবর্তন ঘটেছে তাঁর। কামাল আর খানের সা¤প্রতিক দাবি, ১০ দিন জেলে কাটানোর পর তাঁর ২০ শতাংশ স্মৃতি হারিয়ে গিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘন ঘন টুইট করে থাকেন কামাল রশিদ খান ওরফে কেআরকে। জেলে থাকাকালীন কিছুদিন টুইটার থেকে দূরে ছিলেন বটে। তবে আবারও নেটপাড়ায় প্রত্যাবর্তন ঘটেছে তাঁর। কামাল আর খানের সা¤প্রতিক দাবি, ১০ দিন জেলে কাটানোর পর তাঁর ২০ শতাংশ স্মৃতি হারিয়ে গিয়েছে। কামালের টুইট : ‘আমি নিজের ২০ শতাংশ স্মৃতি হারিয়ে ফেলেছি। ১০ দিন জেলে না খেয়ে ছিলাম। আমার চিকিৎসক জানিয়েছেন, হারিয়ে যাওয়া স্মৃতি আমি ফিরে পাব না। তবে ভবিষ্যতে আমার স্মৃতিগুলো ক্রমশ হারিয়ে যেতে শুরু করবে।’
কামাল আর খানের সংযোজন, ‘আমি যদি মারা যাই, তাহলে ভাববেন সুশান্ত সিং রাজপুতের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটল। ওঁরা সুশান্তের সঙ্গে যা করেছে, আমার সঙ্গেও সেটাই করছে।’ অনেকেই নাকি কেআরকে-কে প্রশ্ন করছেন, তিনি আর ভিডিও বানাচ্ছেন না কেন? এর উত্তরে কামাল বলেন, ‘আমি ভিডিও বানাচ্ছি না কারণ আমি অনেক কিছু ভুলে গিয়েছি। একতা বাক্য বলার পর কী বলব সেটাও বুঝতে পারছি না মাঝেমধ্যে। রেকর্ড করার চেষ্টা করেছিলাম। হয়নি।’ কেআরকে আরও বলেন, ‘বলিউডের একাংশ আমাকে থামাতে চেয়েছিল। তারা সফল হচ্ছে। তাই আমি সমালোচনা করা বন্ধ করেছি।’ ঠারেঠোরে আবারও বলিউডকে কটাক্ষ করেন কামাল আর খান।
উল্লেখ্য, কেআরকে’র ছেলে ফয়জলও কিন্তু এর আগে দাবি করেছিলেন, তাঁর বাবাকে জেলে মেরে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে। মহারাষ্ট্রের উপ-মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবীশ এবং অভিনেতা অভিষেক বচ্চন ও রীতেশ দেশমুখের কাছে সাহায্য চেয়ে ফয়জল টুইট করেছিলেন, ‘আমি কেআরকে’র ছেলে ফয়জল কমল খান। কিছু মানুষ ওঁর উপর অত্যাচার করছে, আমার বাবাকে মুম্বাইয়ে মেরে ফেলতে চাইছে।’
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন