ফরিদপুরে চলছে বিত্রনপির বিভাগীয় গনসমাবেশ। ফলে নিথর হয়ে পড়ছে জেলা সদর ও উপশহর।
কারন হিসাবে উঠে আসছে শহর কখন কি হয়ে যায়। বিগত ১৪ বছর পর বহওর ফরিদপুরসহ আশ পাশের ৪/৫ জেলার মানুষ ও বিত্রনপির নেতাকর্মীদের এত বড় স্বরব উপস্হিতিতে কেউ দেখেননি। এদের উপস্হিতিতে
সকাল থেকেই সমাবেশে স্হল ছাপিয়ে ফরিদপুর- বরিশাল মহাসড়কও ভরে গেছে। নামছে মানুষের ঢল। মানুষ আর মানুষ। নিরব নিথর ফরিদপুর শহর। থমকে গেছে গোটা শহর। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কেউ খুলেনি দোকাপাটও। তবে কা্চা বাজার খোলা ছিল।
চারিদিক অজানা আশঙ্কায় নেতাকর্মীরা থাকলেও জনতার ঢল নামায় শহরের কোথাও কোন হামলা বা পুলিশ বাধার খবর পাওয়া যায়নি।
আওয়ামীলীগের সকল পর্যায়ের নেতা/ কর্মী ও সমর্থকরাও ছিল শান্ত। তাদের মধ্য ভদ্র আচরননও সৌহৃদ্য পুর্ন আচারন লক্ষণীয় ছিল। পুলিশের ভুমিকাও ছিল শান্ত। তবে তাদের নিছিদ্র নিরাপওার ব্যাবস্হা ও ছিল চোখে পড়ার মত।
তারপরও চরাঞ্চলের মানুষের মধাে ব্যাপক ভয়ভীতি কাজ করায়, হাজার হাজার কর্মী সমর্থরা শহর রক্ষার বেড়িবাঁধ হয়ে প্রায় ১০ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে সমাবেশস্হল পৌঁছায় চৌধুরী কামাল ইউসুফের ভক্ত ও অঅনুশারী।
টানা প্রায় ২ দিন সকল ধরনের যানবাহন ও লঞ্চ বন্ধ থাকার কারনে চর এলাকার হাজার হাজার মানুষ নৌকায় করে পাড় হয়েছেন শহরে আসতে।
ফরিদপুর সদর থানার নর্থচ্যানেল ও ডিক্রীচর এবং রাজবাড়ির উজানচর এবং মানিকগঞ্জের ল্যাচ্ছাগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জের মিরকাদিম এবং শরীয়তপুরের কাচিকাটার চর এলাকার মানুষ গতকাল শুক্রবার রাত থেকোই ফরিদপুর সিএন্ডবি ঘাট এলাকায় এসে তাবুর নিচে কেউ খোলা আকাশের নিচে আশ্রয় নিয়ে নির্ঘুম রাত কাটিয়ে সমাবেশস্হল সমাবেত হয়।
এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত হাজার হাজার নেতাকর্মী দের বাধ ভাঙ্গা মিছিল আসছেই। ইনকিলাবের সাথে কথা সদর থানার শামা ওবায়েদ ভক্ত স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মোঃ আশরাফ হোসেন ও মেরু খানের সাথে। তারা ইনকিলাবের সাথে কথা বলেন এবং ইনকিলাবের সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন সাহেব সহ ইনকিলাব পরিবারকে ধন্যবাদন জানিয়েছেন এই উদীয়মান দুই নেতা।
তাদের সাফ কথা আমরারা দীর্ঘ ৩০ বছর ইনকিলাবের সাথে আছি। ঐ পরিবারও আমাদের ভুলেনি। একমাত্র ইনকিলাব পত্রিকাই সঠিক সংবাদটা তুলে ধরেন দেশবাসীর কাছে।
এরপরই দুই নেতার নেতৃত্ব ছুটে চললো হাজারখানে কর্মীর মিছিল।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন