প্র:- কি কি কারণে জামাআত ত্যাগ করা যায়?
উ:- ১. অসুস্থতা। ২. বৃষ্টি এবং রাস্তায় কাদা জমা। ৩. প্রচ- শীত। ৪. তীব্র অন্ধকার। ৫. রাতে ঝড় আসলে। ৬. চুরি-ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের আশংকা। ৭. অসুস্থ ব্যক্তির সেবায় নিয়োজিত থাকলে। ৮. ক্ষুধার সময় খানা হাজির হলে। ৯. ফিক্হের মাসআলাহ নিয়ে আলোচনারত থাকলে। ১০. বার্ধক্যজনিত দুর্বলতা ও অসুস্থতা। ১১. ঘুম, অজ্ঞানতা ও ভুলে যাওয়া। ১২. মসজিদে যাওয়ার পথে শত্রুর সম্মুখীন হওয়ার আশংকা। ১৩. পেশাব-পায়খানার বেগ বেশি হলে। ১৪. সফরে রওনার সময় সঙ্গী-সাথী বা যানবাহন ফেল করার আশংকা থাকলে।
প্র:- কারো বাড়ীতে জামাআত হলে, সে জামাআতে ইমামতির জন্যে কে অগ্রগণ্য?
উ:- বাড়ীর মালিক যোগ্য হলে সে-ই অগ্রগণ্য। অন্যথায় সে যাকে ভালো মনে করবে, তাকে ইমামতির জন্য পাঠাতে পারে।
প্র:- নামাযের মধ্যে সূরা কিরাত কোন্ তারতীবে পড়া উচিত?
উ:- কোরআন শরীফে যে তারতীবে বর্ণিত আছে, সে তারতীবে পড়তে হবে। ইচ্ছাকৃতভাবে তারতীবের উল্টা করে সূরা পড়া মাকরূহ।
প্র:- এক রাকাতে বিভিন্ন জায়গা হতে কোন সূরার অংশ পড়া কেমন?
উ:- এক রাকাতে একটি পূর্ণ সূরা পাঠ করা উত্তম। তবে বড় সূরার অংশবিশেষ পড়ে নামায আদায় করলেও কোন ক্ষতি নেই।
-মুফতী ওয়ালীয়ুর রহমান খান
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন