শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সম্পাদকীয়

মহররম মাসের অপরিসীম মর্যাদা

প্রকাশের সময় : ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ১২:০০ এএম | আপডেট : ৮:৪৮ পিএম, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

মাও. আবুল হাসান মো. নাসরুল্লাহ
মহররম আরবী পঞ্জিকার ১ম মাস। ইসলামের তাৎপর্যপূর্ণ মাসসমূহের মধ্যে মহররম অন্যতম। পবিত্র কুরআন এ মাসকে হারাম বা সম্মানিত মাস হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। আবার পবিত্র হাদীস এ মাসকে শাহরুল্লাহ বা আল্লাহর মাস বলেও ঘোষণা দিয়েছে। এ মাসের একদিকে যেমন রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ফযিলত অন্যদিকে রয়েছে ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট। তাইতো প্রতিবছরই আরবী নববর্ষের প্রথম মাস হিসেবে মহররম মাস যখন মুসলমানের দোরগোড়ায় উপস্থিত হয়, তখন তারা এ মাসের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটের স্মৃতিচারণের পাশাপাশি পরকালীন পাথেয় হাসিলের সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত রাখেন।
মহররমের নামকরণ ও এ মাসের মর্যাদা: আরবী মহররম শব্দের অর্থ-মর্যাদাপূর্ণ, তাৎপর্যপূর্ণ। সৃষ্টির শুরু থেকেই এ মাসটি অতীব মর্যাদাময় বিবেচিত হয়ে যুদ্ধ বিগ্রহ, দাঙ্গামা-হাঙ্গামা নিষিদ্ধ হওয়াসহ পবিত্র কুরআনুল কারীমে বর্ণিত সম্মানিত মাস চতুষ্ঠয়ের মাঝে অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় এ মাসকে মুহাররম বা মর্যাদাপূর্ণ মাস বলা হয়। বস্তুত মহররম মাসের এ নামকরণের মাঝেই তার মর্যাদা ফুটে ওঠে।
সম্মানিত মাস চতুষ্ঠয় ও মহররমের মর্যাদা: মহররম মাসকে আল্লাহ তায়ালা সম্মানিত মাস চতুষ্ঠয়ের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এ সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহর বিধান ও গণনায় মাসের সংখ্যা ১২। যেদিন থেকে তিনি সব আসমান ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন। তন্মধ্যে চারটি হলো সম্মানিত মাস। এটাই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান। সুতরাং তোমরা এ মাসগুলোর সম্মান বিনষ্ট করে নিজেদের প্রতি অত্যাচার করো না’ (সুরা তাওবা : ৩৬)।
বিদায় হজের সময় মিনা ময়দানে প্রদত্ত খুতবায় নবী করীম (সা.) আয়াতে উল্লেখিত সম্মানিত মাসগুলোকে চিহ্নিত করে বলেন, ‘তিনটি মাস হল যথাক্রমে জিলকদ, জিলহজ্জ্ব ও মহররম, অপরটি হল-রজব মাস, যা জমাদিউস ছানী ও শাবান মাসের মধ্যবর্তী’ (সহীহ বুখারী-২৯৫৮)। ইমাম জাসসাস (রহ.) ‘আহকামুল কুরআন’ গ্রন্থে বলেন, ‘পবিত্র কুরআনের এ বাক্য থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে, এ মাসগুলোর এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যার ফলে এতে ইবাদত করা হলে বাকী মাসগুলোতেও ইবাদতের তাওফীক ও সাহস লাভ করা যায়। অনুরূপ কেউ এ মাসগুলোতে পাপাচার থেকে নিজেকে দূরে রাখতে পারলে বছরের বাকি মাসগুলোতেও পাপাচার থেকে দূরে থাকা সহজ হয়ে যায়। তাই এ সুযোগের সদ্ব্যবহার থেকে বিরত থাকা হবে অপূরণীয় ক্ষতি।’ মহররম মাস হাদীসে উল্লেখিত সম্মানিত মাস চতুষ্ঠয়ের অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় উক্ত বৈশিষ্ট্য ও মর্যাদার দাবীদার।
 আল্লাহর মাস মহররম: হাদীসে এ মাসকে আল্লাহ তায়ালার দিকে নিসবাত করে ‘শাহরুল্লাহিল মুহাররম’ তথা আল্লাহর মাস মহররম উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহর দিকে সম্পর্কিত এ বাক্যকে সম্মানবোধক সম্মন্ধপদ বলা হয়। সৃষ্টির বিশেষ বস্তুকেই একমাত্র আল্লাহর দিকে সম্মন্ধ করা হয়। যেমন, মসজিদকে আল্লাহর ঘর, কুরআনকে আল্লাহর কিতাব বলে এগুলোর সম্মান ও মর্যাদাকে ফুটিয়ে তোলা হয়। ইমাম সুয়ূতী (রহ.) বলেন, মহররম মাসের চেয়ে রমযান মাস অধিক ফযিলতপূর্ণ হওয়া সত্তে¡ এ মাসকে আল্লাহর প্রতি নিসবতের কারণ হচ্ছে, আরবী মাসসমূহের মধ্যে একমাত্র মহররম মাসের নামই ইসলামী নাম, যেটা ইসলাম আগমনের পরে নামকরণ করা হয়েছে। এছাড়া অন্যান্য মাসের নাম জাহেলী যুগের নামের উপর প্রতিষ্ঠিত আছে। মহররমের ইসলামপূর্ব নাম হচ্ছে, সফর আউয়াল। বর্তমান সফর মাসকে তখন সফর ছানী বলা হত। (শরহুস সুয়ূতী আলা সহিহি মুসলিম-৩/২৫১)। হাফেয আবুল ফযল ইরাকী (রহ.) বলেন, সমস্ত মাস আল্লাহর হওয়া সত্তে¡ও মহররম মাসকে আল্লাহর দিকে সম্পর্কিত করার হিকমত হচ্ছে, যে সমস্ত মাসে আল্লাহ যুদ্ধ-বিগ্রহ নিষিদ্ধ করেছেন, মহররম মাস তার অন্তর্ভুক্ত। এছাড়া এ মাসটি বছরের প্রথম মাস। (সুনানুন নাসায়ী বি-শরহিস সুয়ূতী-৩/২২৮)
মহররম ও আশুরা: মহররম মাসের দশম দিবসকে ইসলামী পরিভাষায় আশুরা বলা হয় (ইবনে কুদামাহ রহ.)। এ দিবসটি মহররম মাসের মর্যাদাকে আরো বৃদ্ধি করেছে। কারণ, ইসলামী শরীয়তে মহররমের দশম দিবস তথা আশুরার গুরুত্ব ও তাৎপর্য অত্যধিক। হযরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদীনায় আগমন করে দেখতে পেলেন ইয়াহুদীরা আশুরার দিন রোযা পালন করছে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদেরকে জিজ্ঞাসা করলেন, তোমরা এ দিনে রোযা রাখছ কেন? তারা বলল, এটি একটি বিরাট সম্মানিত দিন। আল্লাহ তায়ালা এ দিনে হযরত মূসা (আ.) ও তার উম্মতকে নাজাত দিয়েছিলেন এবং ফেরাউন ও তার বাহিনীকে পানিতে ডুবিয়ে ধ্বংস করেছিলেন। তাই হযরত মূসা (আ.) তার কৃতজ্ঞতা স্বরূপ এ দিনে রোযা পালন করেছেন বিধায় আমরা এ দিনে রোযা রাখি।এতদশ্রবণে হযরত রাসূল কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, হযরত মূসা (আ.) এর নাজাতে কৃতজ্ঞতা আদায়ের ক্ষেত্রে আমরা তোমাদের (ইয়াহুদীদের) চেয়ে বেশি উপযুক্ত ও অধিক হকদার। অতঃপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে ঐ আশুরার দিনে রোযা রাখেন এবং মুমিনদেরকেও রোযা রাখার হুকুম প্রদান করেন। (সহীহ বোখারী-২০০৪ ও সহীহ মুসলিম-২৭১৪ )
ইতিহাসের উজ্জ্বল স্বারক ১০ই মহররম: মহররম ত্যাগ ও ঐতিহ্যের উজ্জ্বলতম মাস। এ মাসের দশম তারিখ তথা আশুরার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটকে কেন্দ্র করেই মাসটি ইসলামের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ। এ দিনের তাৎপর্যময় ঐতিহাসিক ঘটনাবলী নিচে উপস্থাপিত হল:
১) হযরত আদম আ. এর তওবা মহররমের দশম দিন তথা আশুরায় কবুল হয়েছে। বর্ণিত আছে, তিনি দীর্ঘ ৩০০ বছর কান্নার পর আশুরার দিন তাঁর তওবা কবুল হয়। (তাযকিরাতুল ক্বুরতুবী)
২) এ দিনে হযরত নূহ আ. এর জাহাজ মহাপ্লাবন শেষে জুদি পাহাড়ে (বর্তমানে আরারাত পর্বতশ্রেণিতে) এসে স্থির হয়। (মুসনাদে আহমাদ)
৩) আল্লাহ তায়ালা হযরত ইদরীস (আ.) কে আশুরার এ দিনে উঁচু মর্যাদায় আসীন করেন। (তাযকিরাতুল কুরতুবী)
৪) হযরত ইবরাহিম আ. আশূরার দিনে জন্মগ্রহণ করেন এবং আল্লাহ তায়ালা এ দিনে তাকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করেন ও আগুন থেকে মুক্তি দেন। (তাযকিরাতুল কুরতুবী)
৫) হযরত ইউসুফ (আ.) এ দিনে জেল থেকে মুক্তি পান। (তাযকিরাতুল কুরতুবী)
৬) আল্লাহ তায়ালা এ দিনে হযরত মূসা (আ.) ও তার উম্মতকে মুক্তি দিয়েছিলেন এবং ফেরাউন ও তার বাহিনীকে পানিতে ডুবিয়ে ধ্বংস করেছিলেন। (মুসলিম)
৭) এ দিনে হজরত ইউনুস আ. মাছের পেট থেকে মুক্তি পান। (তাম্বীহুল গাফিলীন)
৮) এই দিনেই হযরত সোলাইমান আলাইহিস সালামকে উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন বাদশাহী দেয়া হয়েছিল। (তাযকিরাতুল কুরতুবী)
৯) এ দিনে হজরত ঈসা আ.-কে আকাশে উঠিয়ে নেওয়া হয়। (তাযকিরাতুল কুরতুবী)
১০) আরশ, কুরসী, আসমান-জমিন, চন্দ্রসূর্য, তারকা, বেহেশত এ দিনেই সৃষ্টি করা হয়েছে। (তাযকিরাতুল কুরতুবী)
১১) এ দিনেই সর্বপ্রথম আসমান থেকে যমিনে বৃষ্টিপাত হয়েছিল। (তাযকিরাতুল কুরতুবী)
১২) আশুরার দিন পূর্ববর্তী আম্বিয়ায়ে কেরাম (আ.)ও রোজা রাখতেন। রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে উম্মতে মুহাম্মদির ওপর আশুরার রোজা ফরজ ছিল। রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার পর আশুরার রোজা নফল রোজায় পরিণত হয়।
১৩) এ দিনেই হযরত রাসূল পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লামের প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র, বেহেশতি যুবকদের সরদার হযরত ইমাম হোসাইন (রা.) শাহাদাতের মর্যাদা লাভ করেন।
মহররম মাসে মুসলিম উম্মাহর করণীয়:
১। অধিক পরিমাণে নফল রোযা পালন: হযরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, রমযানের পর সর্বোত্তম রোযা হচ্ছে আল্লাহর মাস মহররম (মাসের রোযা)। (সহীহ মুসলিম-১১৬৩, জামে তিরমিযী-৪৩৮,৭৪০, ইবনে মাজাহ-১৭৪২)। এ হাদীসে মহররম মাসে বেশি পরিমাণে নফল রোযা রাখার প্রতি উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে। অর্থাৎ গোটা মহররম মাসই নফল রোযার জন্য উত্তম। (তোহফাতুল আহওয়াজী-৩/১৬৪)
২। বেশি বেশি নেক আমল করা: মহররম মাসের ফযিলত বিবেচনা করে নফল রোযার পাশাপাশি গোটা মাসে বেশি বেশি নফল নামায আদায়, কুরআন তিলাওয়াত, দোয়া-দরুদ, যিকির-আযকার, তাসবীহ-তাহলীল ও দান-সাদকা করা যেতে পারে। এছাড়া আশুরার দিনকে কেন্দ্র করে হামদ-নাত পরিবেশন ও ওয়াজ-নসিহতমূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যেতে পারে।
৩। আশুরার রোযা পালন: মহররমের ১০ তারিখ তথা আশূরার রোযা রাখা মুস্তাহাব। আশূরার রোযার ব্যাপারে হযরত আবু কাতাদা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আশূরার দিনের রোযার ব্যাপারে আমি আল্লাহর কাছে আশা করি, তিনি পূর্ববর্তী এক বছরের পাপ ক্ষমা করে দিবেন। (সহীহ মুসলিম-১১৬২, জামে তিরমিজী-৭৫২, ইবনে মাজাহ-১৭৩৮)
তবে কোনো সক্ষম, সুস্থ-সবল ব্যক্তির জন্য শুধু আশুরার দিন রোযা রাখা মাকরুহ, তার আগে অথবা পরে অর্থাৎ মহররমের ৯ বা ১১ তারিখ রোযা রাখতে রাসূল (সা.) নির্দেশ দিয়েছেন, যা রাখা মুস্তাহাব। এ সম্পর্কে এক হাদীসে এসেছে যে, ‘তোমরা আশুরার রোযা রাখ এবং ইহুদীদের সাদৃশ্য পরিত্যাগ করে আশুরার আগে বা পরে আরো একদিন রোযা রাখ।’ (মুসনাদে আহমদ ১/২৪১, ইবনে খুযাইমা-২০৯৫)
কোনো কোনো আলেম এ বিষয়ে বর্ণিত সব হাদিসের ওপর আমল করার জন্য মহররমের ৯, ১০ ও ১১ তারিখ তিন দিনই রোজা রাখার কথা মুস্তাহাব বলেন।
৪। বিদয়াতী কর্মকাÐ থেকে বিরত থাকা: মুহাররম মাসে আশুরাকে কেন্দ্র করে আমাদের সমাজে এমন কিছু কাজ সংঘঠিত হয়, যা শরীয়ত সমর্থিত নয়। আলোকসজ্জা, আতশবাজি, দুটি কবুতর জবাই, কালো কাপড় পরিধান, সত্তরদানা ভাত পাকানো, জারিগান, তাজিয়া, মিছিল, মর্সিয়া, হাহুতাশ, আহজারী ও শোক প্রকাশ করা, শোক প্রকাশার্থে বক্ষে ও পিঠে ছুরিকাঘাতের মাধ্যমে রক্তাক্ত করা সম্পূর্ণ শরীয়ত বিরোধী কাজ। এ সমস্ত বিদয়াতী কর্মকাÐ থেকে মুসলিম উম্মাহর পরহেয থাকা ইমানী দায়িত্ব।
লেখক : প্রভাষক (আরবী), নাঙ্গুলী নেছারিয়া ফাযিল মাদরাসা

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (9)
জাকির আহম্মেদ ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ৫:৫৪ পিএম says : 0
লেখাটি অত্যন্ত তথ্যবহুল ও সুন্দর হয়েছে।
Total Reply(0)
নাইম তাসনিম ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ১০:১৮ পিএম says : 0
জনাব নাসরুল্লাহ সাহেবকে আমি আত্যন্ত কাছ থেকে চিনি।ওনি একজন ভাল আলেম, বক্তা ও লেখক।ওনার আলোচ্য প্রবন্ধটি আমার খুব ভাল লেগেছে।যঠেষ্ট তথ্য বহুল ও প্রমানিক হয়েছে। আমি ওনার দীর্ঘায়ূ কামনা করি। আমিন।
Total Reply(0)
HUMAUN KHAN ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ১১:৪৮ পিএম says : 0
Excellent Article
Total Reply(0)
Zahid ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ২:১৭ এএম says : 0
He is a famous writer in Bangladesh
Total Reply(0)
Hasan Ali ২ অক্টোবর, ২০১৭, ৮:১৫ এএম says : 0
মহররম সম্পর্কিত একটি সুন্দর প্রবন্ধ। সকলকে পড়ার অনুরোধ করছি।
Total Reply(0)
Saker ctg ৪ অক্টোবর, ২০১৭, ৩:২৯ এএম says : 0
লেখাটি যঠেষ্ট মানসম্মত হয়েছে। লেখককে ধন্যবাদ জানাই।
Total Reply(0)
karim iiuc ৪ অক্টোবর, ২০১৭, ৩:৩৬ এএম says : 0
আলোচ্য প্রবন্ধে মহররম ও আশুরার সবদিকই ফুটে উঠেছে। লেখক তার লেখণীতে পূর্ণ সমন্বয় সাধন করতে পেরেছেন। তাকে ধন্যবাদ জানাই।
Total Reply(0)
শাহেদ (আই আই ইউ সি) ৫ অক্টোবর, ২০১৭, ২:৩৩ পিএম says : 0
এই প্রবন্ধের লেখক জনাব নাসরুল্লাহ ভাই আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্রগ্রামের অন্যতম মেধাবীমুখ ছিল। তাঁর লেখা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যাগাজিনেও ছাপা হত। তাঁর বক্তব্য ও লেখণীতে অনেক দিক- নির্দেশনা পাওয়া যায়। আল্লাহ তাঁর দীর্ঘ হায়াত দান করুন।
Total Reply(0)
ছফিউল্লাহ তাওহীদ ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১১:৫৫ এএম says : 0
মাশা-আল্লাহ। অত্যন্ত সুনিপুণভাবে সাজানো হয়েছে আলোচনাটি। লেখকের জন্য শুভ কামনা রইলো।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন