শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

কলঙ্কিত পথেই আ’লীগ ক্ষমতায় এসেছে

বাম জোটের মতবিনিময়ে বিশিষ্ট নাগরিকবৃন্দ

বিশেষ সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:০২ এএম

৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের আগের রাতে র‌্যাব-পুলিশ দিয়ে শতকরা ৩৫ থেকে ৫০ ভাগ ব্যালটে নৌকা প্রতীকে সিল মেরে আওয়ামী লীগ ঘৃণ্য ও কলঙ্কিত পথে বিজয়ী হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাম গণতান্ত্রিক জোট নেতা ও দেশের বিশিষ্ট নাগরিকরা। তারা বলেন, বাংলাদেশ স্বৈরতান্ত্রিক দেশের তালিকায় চলে গেছে। জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকা আওয়ামী লীগের মতো ঐতিহ্যবাদী দলের রাজনৈতিক আত্মহত্যার নামান্তর। গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে বাম গণতান্ত্রিক জোট আয়োজিত এক গোল টেবিল আলোচনায় তারা অভিমত ব্যক্ত করেন। আলোচনায় বিশিষ্ট নাগরিকরা বলেছেন, দুর্নীতিগ্রস্থ এ নির্বাচন ব্যবস্থা থেকে মুক্তি পেতে জাতীয় নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ব্যবস্থা চালু করতে হবে। বাম গণতান্ত্রিক জোটের আয়োজনে ‘নজিরবিহীন ভোট ডাকাতির নির্বাচন : গণশুনানীর অভিজ্ঞতা নাগরিক সমাজের ভাবনা ও করণীয়’ শীর্ষক এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান আবস্থা পাকিস্তান আমলের চেয়েও খারাপ।
বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক ও সিপিবি’র সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহ আলমের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, ড. শাহদীন মালিক, অধ্যাপক এম এম আকাশ, অধ্যাপক আহমেদ কামাল, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, সুজনের সমন্বয়কারী দিলীপ সরকার, ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়–য়া। মতবিনিময় সভায় বাম জোটের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বাসদ সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, বাসদ (মার্কসবাদী)’র আহ্বায়ক মুবিনুল হায়দার চৌধুরী, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন নান্নু, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের আহ্বায়ক হামিদুল হক, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা মোমিনুল ইসলাম মোমিন প্রমুখ। মতবিনিময় সভা সঞ্চালনা করেন বাসদ নেতা বজলুর রশীদ ফিরোজ। বাম জোটের উপস্থিত প্রার্থীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, অধ্যাপক আব্দুস সাত্তার, জোনায়েদ সাকি, জলি তালুকদার ও শম্পা বসু।
সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক বলেন, ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের ফলশ্রুতিতে হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়েছি। পৃথিবীর দুইশোটি দেশের মধ্যে পঞ্চাশটি দেশে গণতন্ত্র আছে। বাকিগুলোতে স্বৈরতন্ত্র চলছে। বাংলাদেশ সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের মিছিলে ঢুকে গেছে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রেসিডেন্ট অবস্থায় নিহত হন। কেউ বলতে পারবে না কোন নির্বাচনে তিনি প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ ভয় এবং লোভ ব্যবহার করে নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গদের দুর্নীতিগ্রস্থ করেছে। তিনি এ ধরনের দুর্নীতিগ্রস্থ নির্বাচন ব্যবস্থা থেকে মুক্তি পেতে জাতীয় নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ব্যবস্থা চালুর জন্য সংগ্রাম গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এম এম আকাশ বলেন, আওয়ামী লীগের অতি বিজয় অর্জিত হয়েছে ঘৃণ্য ও কলঙ্কজনক পন্থায়। বাংলাদেশ অন্ধকার পথে প্রবেশ করেছে। এ ধরনের পরিস্থিতি থেকে রক্ষা পেতে আমাদের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটাতে হবে। অধ্যাপক আকাশ বাম জোটকে ‘আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশী তাকে দেব’ আন্দোলন গড়ে তুলতে আহ্বান জানান।
অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে পূর্ব পরিকল্পিত পদ্ধতিতে নির্বাচনে অতি বিজয় অর্জন করেছে। ব্যাংক মালিক আর পোশাক কারখানা মালিকদের সমিতির প্রত্যক্ষ মদদে, আন্তর্জাতিক শক্তিসমূহের সহযোগিতায় জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে আওয়ামী লীগের এ বিজয়।
তিনি বলেন, ভোট ডাকাতির নির্বাচনে বিজয়ী সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করে শেয়ারবাজার লুটেরাকে বেসরকারি খাত উপদেষ্টা করেছে। বিদেশিদের সাথে মিলে জ্বালানি খাতে লুটপাটকারীকে করা হয়েছে জ্বালানি উপদেষ্টা। এ দিয়েই বোঝা যায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংগ্রাম কেমন হবে।
তিনি বাম জোটের নেতা-কর্মীদের ভোট ডাকাত সরকার এবং তাদের জাতীয় সম্পদ লুটপাটের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
ইতিহাসের অধ্যাপক আহমদ কামাল পাকিস্তান-বাংলাদেশ আমলের নির্বাচনের ইতিহাস তুলে ধরে বলেন, দুর্নীতিগ্রস্থ নির্বাচন ব্যবস্থা থেকে মুক্তি পেতে জনগণকে সম্পৃক্ত করে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। বাম জোটকে এ দায়িত্ব নিতে হবে।
ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটের দিন সহিংসতা অপেক্ষাকৃত কম হয়েছে। কিন্তু সহিংসতা চলেছে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগ থেকেই। এ হচ্ছে প্রলম্বিত সহিংসতা। ভয় ছড়িয়ে দিয়ে মানুষকে ভীতসন্ত্রস্ত করে নির্বাচিত হওয়ার ষড়যন্ত্রমূলক পরিকল্পনা করেছিল ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
সুজনের সমন্বয়কারী দিলীপ সরকার নির্বাচন ব্যবস্থার আমূল সংস্কার দাবি করে জাতীয় নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ব্যবস্থা চালুর পক্ষে মত প্রকাশ করেন। #

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (26)
T.M.ferdausur Rahman ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২২ এএম says : 0
৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনকে যারা কলঙ্কিত ও ভুয়া না বলে, ইনিয়ে বিনিয়ে বৈধতা দেয়ার চেষ্টা করে, আসলে তারাই ভুয়া এবং কলঙ্কিত।
Total Reply(0)
Md. Wahidul Islam ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২২ এএম says : 0
দয়া করে এই সিলেকশন কে ইলেকশন বলে ইলেকশনকে কলংকিত করবেনা।
Total Reply(0)
Himu ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৩ এএম says : 0
আপনারা যা বলেছেন আমরা জনগণ তাই দেখেছি। কিন্তু সমস্যা হল ক্ষমতার স্বাদ পেলে সবাই পাল্টে যায়। যেমন পাল্টে গেছে ইনু, মেনন ও দিলিপ বড়ুয়ারা।
Total Reply(0)
Islam ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৩ এএম says : 0
I hate this election.
Total Reply(0)
Hossain ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৩ এএম says : 0
বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচে কলঙ্কময় নির্বাচন এটি
Total Reply(0)
মনন ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৪ এএম says : 0
জনসমর্থনে বামরা সুবিধাজনক অবস্থানে না থাকলেও স্বাধীন বাংলাদেশ মুক্তির কালে মৌলিক বিষয়গুলো বাম চিন্তক রাজনীতিক থেকেই এসেছে। Proclamation of independence, রবীন্দ্রনাথের ভাউল ভাঙ্গার গান 'আমার সোনার বাংলা' জাতীয় সংগীত হিসেবে নির্ধারণ, জাতীয় পতাকার ডিজাইন, সংবিধানের মূল চার নীতি নির্ণয় সহ intellectual সকল কাজে তাঁদের অবদান ছিল। এ নির্বাচনে তাঁদের পর্যবেক্ষণও যথাযথ। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে তাঁদের ভূমিকাই থাকবে জোরালো। বস্তুত বর্তমান নির্বাচন দিয়ে নতুন প্রজন্মের কাছে নেতিবাচক ধারণা জন্মিয়ে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আওয়ামীলীগই। আমার পরিচিত কেউই ভোট দিতে পারেন নাই। আমার ছোট ভাই বহু কষ্টে কেন্দ্রে ঢুকেছিল, কিন্তু তার ভোটটিও কাস্ট করা ছিল।
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৪ এএম says : 0
ঘৃণা জানাতেও আমার ঘৃণা হচ্ছে। ছিঃ।
Total Reply(0)
সাহেদ শফি ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৪ এএম says : 0
Each people of Bangladesh asked for anyone Truly or dial any Number of Bangladesh they will say what happened in national Election 2018.....
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৪ এএম says : 0
মুক্তিযুদ্ধের প্রথম এবং প্রধান চেতনা ছিল গনতন্ত্র। আজ সে গনতন্ত্রকে কোথায় নিয়ে গেল সেই চেনতা রক্ষাকরী দল।
Total Reply(0)
সাদ বিন জাফর ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৫ এএম says : 0
So, the only solution for the end of the debate, and for long term peace in Bangladesh is - to arrange free, fair and neutral national election under non-political neutral care taker govt. I think no party will be loser from the system.
Total Reply(0)
মিনারুল ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৫ এএম says : 0
কোনো কোনো আসনে প্রার্থী একটি ভোটও পায়নি অর্থাৎ নিজের ভোটও নিজে পায়নি,কি তামাশা ! আবার অনেকে বলছেন ৩০ তারিখের ভোট ২৯ তারিখেই হয়ে গেছে৷
Total Reply(0)
mohammad rahman ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৫ এএম says : 0
বিনা ভোটের ইলেকশনের পর আওয়ামি লীগ এবার করল রাতের ভোটের ইলেকশন
Total Reply(0)
Md Sharif Hossain ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৫ এএম says : 0
শুধু নির্বাচন কলঙ্কিত নয় দেশটাকে ও কলঙ্কিত করে ফেলেছে ।
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৬ এএম says : 0
বাম রাজনীতিকে আপনারা দিন দিন হাসি ঠাট্টার খোরাকে পরিণত করছেন। বিপ্লবে জয়ী হতে যেমন বিপ্লবের ক্ষেত্র প্রস্তুত করে তবেই নামতে হয় নির্বাচনে জিততে হলেও আগে জয়ের জন্যে প্রস্তুতি নিতে হয়। এদেশের মেহনতী মানুষেরা আপনাদের কতজনকে চিনে যে আপনাদের ভোট দিতে যাবে সেটা সুষ্ঠ নির্বাচন হলেও?
Total Reply(0)
Mahin ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৬ এএম says : 0
গণতন্ত্রের মানসকন্যার উপহার।
Total Reply(0)
Sengupta ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৬ এএম says : 0
খুব সহসাই বিলুপ্ত হচ্ছে ২০ দলীয় জোট, বাম গণতান্ত্রিক জোট আর জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।আমাদের ধারণা ঐ সব জোট একটা এডহক ব্যবস্থা।সংসদ অধিবেশন শুরুর পরে দ্বন্ধ কলহে এসব জোটের কোন খোঁজ থাকবে না।
Total Reply(0)
Shameem Ahmed ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৬ এএম says : 0
ভোট বক্সকে দান বক্স না বানিয়ে কিছু লোক সবার হয়ে ভোট দিয়েছে এতে করে ভোটের প্রতি সম্মান প্রদর্শন হয়েছে :P
Total Reply(0)
শেখ সায়ফুল্লাহ ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৭ এএম says : 0
ছোট বেলা থেকেই শুনে আসছি জনগণ সকল ক্ষমতার উৎস। এবার আমাদের দেখানো হল জনগণ আসলেই কোন ক্ষমতা রাখে না। এখন ক্ষমতা রাখে পুলিশ‍! এর আগের নির্বাচনগুলোতেও ভোট ডাকাতির কথা শুনেছি। ছবি দেখেছি ভোট ডাকাতির, খবর পড়েছি। ভিডিও দেখেছি। কিন্তু সেখানে দলীয় লোকেরা মিলে-মিশে ভোট ডাকাতি করেছে। পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ছিল সহযোগীর ভূমিকায়। কিন্তু এবার ক্ষোদ পুলিশ নেমেছিল ভোট ডাকাতি করতে। বিভিন্ন কেন্দ্রে পুলিশ ঢুকতে দিচ্ছিলন না সাধারণ ভোটারদের, তার ভিডিও দেখলাম, পুলিশ ফাঁকা গুলি ছুড়ে শান্ত-শিষ্ট একটা ভোটকেন্দ্রকে আতঙ্কের জনপদ বানিয়ে দখল করে নিল, সেটাও দেখলাম! এর পরও একে যারা নির্বাচন বলে তাদের উর্বর মস্তিস্কের জন্য দুঃখিত হওয়া ছাড়া আর কিছুই করার নেই। - - - আওয়ামীলীগ এখন ক্ষমতা এককভাবে কুক্ষিগত করে নিয়েছে। ক্ষমতা খুব খারাপ জিনিস। আর এরকম একক ক্ষমতা আরো ভয়ঙ্কর জিনিস। বিগত ১০ বছরের আওয়ামিলীগের যে খুনী চেহারা দেখেছি এবার সেটা পৈশাচিকতায় রূপ নিতে বাধ্য। নির্বাচনের পর নোয়াখালীর সুবর্ণচরের ঘটনা তার স্বাক্ষী! এই পৈশাচিকতা রুখতে হলে সবাইকে অন্তত দেশের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। অন্যথায় কেউই এই পৈশাচিকতার হাত থেকে রক্ষা পাবে না।
Total Reply(0)
Rajib ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৭ এএম says : 0
জাতি হিসাবে এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত লজ্জার। এই দেশ যাদের হাতে তারা কবে দেশের কথা ভাববেন?
Total Reply(0)
Md. Ashraful Haq ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৭ এএম says : 0
এই নির্বাচন জেতার জন্য আবার চুরি করা লাগে!!!!!! হায়রে আওয়ামীলীগ ... আসলেই হেতেরা মানুষ না .....................হেতেরা আওয়ামীলীগ .
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৮ এএম says : 0
৩০ তারিখে কি আসলে ভোট উৎসব হয়েছে নাকি ভোট ডাকাতি হয়েছে? এই নিয়ে একটা জরীপ ইনকিলাব করতে পারে। তবে বামদল গুলো যা বলছে তা কিন্তু ভুল না, এবারের নির্বাচন আসলে সব দিক থেকেই ডাকাতির নির্বাচন হয়েছে। ভোট চুরি মানে হলো লোকচক্ষুর আড়ালে ভোট দেয়া আর ভোট ডাকাতি হলো প্রকাশ্যে সবার সামনে নিজের মার্কায় সিল মারা। ভাবতে অবাক লাগে, এমন নির্বাচন করে ইসি, পুলিশ পার্টি করে বেড়ায়। আর আমরা এতোসব দেখেও কোন প্রতিবাদ করতে পারছি না! তবে আশার কথা হলো এই যে, সব অন্ধকারের শেষে কিন্তু আলো থাকে। দেখা যাক আর কতদিন অপেক্ষায় থাকতে হবে ঐ আলো দেখার জন্যে।
Total Reply(0)
জসিম উদ্দিন ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৮ এএম says : 0
শুধু একতরফা নির্বাচনই নয়, এর সাথে কত মায়ের বুক খালী হল
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৯ এএম says : 0
আওয়ামীদের যদি ন্যূনতম লজ্জা শরম থাকে তাহলে বলতে পারে না তারা সুষ্ঠ নির্বাচনে জয়ী হয়েছে। একমাত্র আওয়ামীরা ছাড়া দেশে কেউ বলে না যে এই নির্বাচন সুষ্ঠ হয়েছে, সবাই এক বাক্যে বলছে এটা দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কলংকময় ভোট ডাকাতি ও প্রহসনের নির্বাচন।
Total Reply(0)
কুরবান আলী ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৯ এএম says : 0
আমরা দেখেছি ৩-৫ % ভোট পড়েছে কিন্তু রাতে দেখি কেউ কেউ দেড় থেকে দুই লাখ ভোট পেয়েছে। সবই বুঝে গেছে জনগন।
Total Reply(0)
Lekhon ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৯ এএম says : 0
ভোটের দিন আমার এক পরিচিত এলাকার ভাই সাথে দেখা হল । তিনি ছাত্র লীগ করে । চোখে তার ঘুম ঘুম ভাব । বললাম চোখে ঘুম কেন ভাই ?একটু হেসে বললো ৩০ তারিখের ভোটারদের কাজ আমরা ২৯ তারিখে রাত্রে করে ফেলছি ।
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৩৩ এএম says : 0
পীরগঞ্জে মোট ভোট দিয়েছে সর্বোচ্চ ১০ থেকে ১৫ হাজার ভোটার সেখানে হাসিনার ভোট দেখানো হয়েছে ১ লক্ষেরও বেশি!!! ছি: ছি: ছি: এ লজ্জা রাখি কোথায়।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন