ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ অনুসন্ধানে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ডাকে সাড়া দেননি দুদক কর্মকর্তা নিজেই। এছাড়া পুলিশের সাময়িক বরখাস্তকৃত ডিআইজি মিজানুর রহমানও দুদকের তলবি নোটিসকে পাত্তা না দিয়ে হাইকোর্টে যান আত্মসমর্পণ করতে । গত ২৪ জুন ডিআইজি মিজান এবং দুদক পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে তলবি নোটিস দিয়েছিল। গতকাল সোমবার তাদের হাজির হওয়ার তারিখ ধার্য ছিল। কিন্তু বিকেল ৫ টা পর্যন্ত অপেক্ষা করলেও হাজির হননি তারা। দুদকের মামলা থেকে অব্যাহতি পেতে সংস্থার পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ দিয়েছেন বলে দাবি করেন ডিআইজি মিজান। তবে এ অভিযোগের পরও তার এবং পরিবারের চার সদস্যের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা হয়। তবে সরকারি কর্মকর্তা হয়েও ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে পুলিশ এবং দুদক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে পৃথক অনুসন্ধান শুরু করে প্রতিষ্ঠান। পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যার নেতৃত্বে তিন সদস্যের অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়। ওই টিম তাদের তলবি নোটিস পাঠায়।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন