গত কয়েকদিনের তুলুনায় আজ শনিবার শিমুলিয়ায় মানুষ ও যানবাহনের চাপ বেশি। ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের প্রবেশদ্বার শিমুলিয়া নৌরুটে পারের অপেক্ষায় রয়েছে পাঁচ শতাধিক যানবাহন। এর ফলে যাত্রীদের ভোগান্তিও বেড়েছে।
শনিবার (৩০ এপ্রিল) সকালে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে তিন সহস্রাধিক মোটরসাইকেল, চার শতাধিক প্রাইভেট ও তিন শতাধিক পিকাপ।তবে ভোর থেকে যাত্রী ও যানবাহন পারাপারে লঞ্চ, স্পিডবোট ও ফেরি সার্ভিস বিরামহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) শিমুলিয়া ঘাটের ব্যাবস্থাপক (বাণিজ্য) মো. জামাল হোসেন বিষয়টি জানিয়েছেন।
তিনি জানান, সকাল থেকেই যাত্রী ও যানবাহন চাপ রয়েছে অত্যাধিক। তবে আমাদের ব্যবস্থাপনা মতোই কাজ চলছে। তিনশত পিকাপ রয়েছে। তবে তাদের পারাপার করা হচ্ছে না। যাত্রী, প্রাইভেট মোটরসাইকেল পারাপারের জন্য ফেরি ঘাটগুলো নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। পারাপারের অপেক্ষায় ৩ সহস্রাধিক মোটরসাইকেল ও ৪ শতাধিক প্রাইভেট-মাইক্রোবাস রয়েছে।
বিআইডব্লিউটিএ-এর শিমুলিয়া ঘাটের পরিবহন পরিদর্শক মো. সোলেমান জানান, যাত্রী চাপ রয়েছে লঞ্চ ও স্পিডবোট ঘাটে। তবে যাত্রী পারাপারের ৮৫ লঞ্চ ও ১৫৫ স্পিডবোট রয়েছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন