শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ০৯ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের তালা খুলে দিলেন বিক্ষুব্ধরা

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৮ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৬:১৯ পিএম

বিএনপি নেতা আ ন ম এহছানুল হক মিলনকে প্রার্থী ঘোষণার জন্য ১২ ঘণ্টা সময় দিয়ে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের তালা খুলে দিলেন তার অনুসারী নেতাকর্মীরা। শনিবার (৮ ডিসেম্বর) বেলা সোয়া দুইটার দিকে নেতা-কর্মীরা তালা খুলে দেন। পৌনে একটা থেকে বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক এবং সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলনকে দলীয় মনোনয়ন না দেওয়ার প্রতিবাদে কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেছিলেন তাঁরা। একপর্যায়ে তাঁরা বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন। চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলা বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম ফারুকী বলেন, কচুয়ার আসনটি পুনরুদ্ধার করতে মিলনের কোনো বিকল্প নেই বলে তাঁরা মনে করেন। এর কিছুক্ষণ পরই নেতা-কর্মীরা তালা খুলে চলে যান। এ ব্যাপারে চাঁদপুর জেলা যুবদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আলাউদ্দিন বলেন, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি আমাদের আশ্বস্ত করেছেন। আমরা ১২ ঘণ্টার মধ্যে কচুয়া আসনে মিলনকে মনোনয়ন দেওয়ার কথা বলেছি। নইলে পল্টন কার্যালয় ও গুলশানের চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে তালা দেওয়া হবে।

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (4)
Rashed ৮ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৭:৩৪ পিএম says : 1
যারা কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত মেনে নেয় না তাদের দ্বারা খালেদাজিয়ার মুক্তি হবে না।
Total Reply(0)
আবু ইউসুফ ৮ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৭:৪৪ পিএম says : 0
অত্যধিক প্রতিবাদ ভালো কি?
Total Reply(0)
আল _ আমীন ৮ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৮:৩১ পিএম says : 1
চাঁদপুর এর কচুয়া আসনে জনাব এহছানুল হক মিলনের বিকল্প নেই
Total Reply(0)
রিপন ৮ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৯:১৭ পিএম says : 0
জাতীয় পর্যায়ে অবদানের নিরীখে, একজন মিলনের চেয়ে একজন খালেদা অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ। মিলন বড়জোর কচুয়ার, পক্ষান্তরে খালেদা পুরো বাংলাদেশের। খালেদাকে নির্বাচনে আসতে বাধা দেয়া হচ্ছে, মুখ্য সেই বিষয়টিতে আপাদমস্তক নীরব থেকে, গৌণ বিষয়টি নিয়ে যারা এতসব তাণ্ডব করে বেড়াচ্ছে এই সংকট-জর্জরিত দু:সময়ে, তাদের মতলব সম্পর্কে সন্দিহান হবার যথেষ্ট কারণ রয়েছে সঙ্গত কারণেই। এরা সরকারের এজেন্ট হিসেবে মাঠে নেমেছে বিএনপি সমেত ঐক্যফ্রন্টেকে দুর্বল করে দেবার জন্যে। বিকল্প চৌধুরিও পয়লা থেকেই এরকম সরকারি এজেন্ট হিসেবে কাজ করছিল যেন ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হতে না পারে। তার আজকের অবস্থান থেকে এটা দিবালোকের মতো পরিষ্কার এখন। তার মূলধারা সরকারের পদলেহী হয়ে থাকা ছাড়া অন্য কোন বিকল্প নেই তার হাতে এখন। শক্ত হাতে সরকারের এসব ডিপ কভার এজেন্টদের ব্যবস্থা করতে হবে।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন