শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১, ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

কর্মপন্থায় দ্বিধান্বিত ঐক্যফ্রন্ট

নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে মামলা করবেন মান্না আন্দোলনে নির্বাচন প্রত্যাখ্যানকারী সব দলকে চান ড. কামাল হোসেন ভরাডুবির জন্য তিন নেতাকে সন্দেহ বিএনপির

রফিক মুহাম্মদ/ফারুক হোসাইন | প্রকাশের সময় : ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:০২ এএম

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফলে হতবাক জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। নির্বাচন পরবর্তী ভবিষ্যত কর্মপন্থা নিয়ে তাই দ্বিধান্বিত ফ্রন্টের নেতারা। যদিও এ নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে পুনরায় নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন কর্মসূচি নিয়ে ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতারা আলোচনা শুরু করেছেন। কিন্তু করণীয় নির্ধারণ এবং আন্দোলনের বিষয় নিয়ে তারা একমত হতে পারছেন না। বিএনপি খুব দ্রুত আন্দোলন শুরু করতে চাইলেও গণফোরামসহ অন্যান্য দলগুলো ধীরে-সুস্থে আন্দোলনে নামার পক্ষে। গণফোরামের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন চাচ্ছেন ঐক্যফ্রন্টের বাইরেও যেসব দল নির্বাচনে ভোট ডাকাতির কথা, অনিয়মের কথা বলছে; তাদের সাথে আলোচনা করে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন কর্মসূচি শুরু করতে।
এ ছাড়া এ নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু হয়নি তা আন্তর্জাতিক মহলকে বুঝিয়ে তাদের মাধ্যমেও সরকারকে চাপে রাখতে। নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ এনে প্রতিকার চাইবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম নেতা, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, আমি মামলা করব। রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছেও অভিযোগ জানাব। আমি চাইব, সব প্রার্থীই তার আসনভিত্তিক অভিযোগ করবেন। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের স্টিয়ারিং কমিটির একজন সদস্য জানান, আসন ধরে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে মামলা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এখন চেষ্টা করা হচ্ছে, এই উদ্যোগের সঙ্গে মহাজোটের বাইরে থাকা অন্যান্য দলগুলোকেও যুক্ত করার। বিএনপির একটি অংশ এ বিষয়ে একমত হলেও অন্য একটি অংশ সরকারকে সময় দিতে চান না। তারা চান দ্রুত আন্দোলন শুরু করতে।
নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে পুনরায় নির্বাচনের দাবিতে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট আজ নির্বাচন কমিশনের কাছে স্মারকলিপি দেবে। নির্বাচনের আগে দাবি-দাওয়া নিয়ে একাধিকবার নির্বাচন কমিশনে গেছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের জেরে বৈঠকের মাঝামাঝি বের হয়েও আসেন নেতারা। নির্বাচনের ফল বর্জন করে প্রার্থীসহ সেই ইসিতেই তাঁরা আবার যাচ্ছেন স্মারকলিপি দিতে। যে দিন তাঁরা যেতে চান, ওই দিনই আবার নবনির্বাচিতরা শপথ নেবেন। ঐক্যফ্রন্টের এ কর্মসূচি নিয়েও তাদের মধ্যে দ্বিমত দেখা দিয়েছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ এ বিষয়ে বলেন, নির্বাচন কমিশনের কাছে স্মারকলিপি দিয়ে কোনো লাভ হবে না। যে নির্বাচন কমিশন একটি সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সক্ষমতার পরিচয় দেয়নি, সেই নির্বাচন কমিশন এখন কী করবে। নির্বাচনের কয়েক দিন আগে মওদুদ আহমদ ও ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুর একটি ফোনালাপ ফাঁস ঘিরে বেশ আলোচনার সৃষ্টি হয়েছিল। সেখানে তাঁদের আলোচনায় ছিল সব প্রার্থীকে ঢাকায় ডেকে কোনো কর্মসূচি দেয়া। এখন নির্বাচনের পর সবাইকে ঢাকায় ডেকে কমিশনে নেয়া প্রসঙ্গে ব্যারিস্টার মওদুদ বলেন, এ ধরনের কর্মসূচি নির্বাচনের আগেই করতে হতো। এখন করলে ফলপ্রসূ কিছু হবে বলে মনে হয় না।
ইসিতে স্মারকলিপি দেয়ার আগে সব প্রার্থীকে নিয়ে বৈঠক হবে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে। এ জন্য দলের পক্ষ থেকে সব প্রার্থীকে ঢাকায় ডাকা হয়েছে। তবে এতে অনেক প্রার্থী না আসার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ তারা এ ধরনের আন্দোলন কর্মসূচি নির্বাচনের আগে চেয়েছিলেন। তখন তাদেরকে বলা হয়েছে, আপনারা চুপচাপ এলাকায় থেকে কাজ করুন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে। কেন্দ্রীয় নেতাদের এসব কথা শুনে তারা কিছু করতে পারেননি। নির্বাচনের সময় কোনো আন্দোলন কর্মসূচি না দেয়ার জন্য দলের প্রভাবশালী তিন নেতা কাজ করেছেন বলে এখন আলোচনা হচ্ছে। স্থায়ী কমিটির একজন প্রবীণ নেতা, চট্টগ্রামের একজন প্রভাবশালী ব্যবসায়ী এবং নোয়াখালি অঞ্চলের এক প্রভাবশালী ব্যবসায়ী নেতার ভ‚মিকা নিয়ে দলের মধ্যে এখন ক্ষোভ এবং অসন্তোষ দেখা দিচ্ছে। তারা সরকারের সাথে গোপন আঁতাত করে দলের এই ভরাডুবি ডেকে এনেছেন এমন গুঞ্জনও শুরু হয়েছে।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী এমপিরা আজ শপথ নেবেন। নির্বাচনে বিজয়ী ঐক্যফ্রন্টের সাতজন এমপি শপথ নেবেন কি না তা নিয়ে বিএনপি এবং গণফোরামের মধ্যে কিছুটা মতপার্থক্য দেখা দিয়েছে। ঐক্যফ্রন্টের সাতজন এমপির মধ্যে ছয়জন ধানের শীষ প্রতীকে এবং একজন গণফোরামের উদীয়মান সূর্য প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন। যে ছয়জন ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছেন, তার মধ্যে পাঁচজন বিএনপির দলীয় প্রার্থী এবং একজন নাগরিক ঐক্যের প্রার্থী। বিএনপি ইতোমধ্যে দলীয়ভাবে নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখান করে নির্বাচিতদের শপথ না নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ বিষয়ে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্পষ্ট করে বলেছেন, যেহেতু আমরা নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখান করেছি; তাই শপথ নেয়ার তো প্রশ্নই আসে না। অন্য দিকে গণফোরাম এবং নাগরিক ঐক্যের যে দুইজন নির্বাচিত হয়েছেন; তারা শপথ নেবেন কি না সে বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। গণফোরাম সূত্র জানায়, আগামী ৫ তারিখ দলের বর্ধিত সভায় নির্বাচিত এমপির শপথ নেয়া না নেয়ার বিষয় সিদ্ধান্ত হবে। তবে গণফোরামের কার্যনির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, এই নির্বাচন কেমন হয়েছে তা গোটা দেশবাসী জানে। পুলিশ-প্রশাসনকে ব্যবহার করে ভোট চুরি করা হয়েছে। এই নির্বাচনে যদি গণফোরাম তথা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের কেউ শপথ গ্রহণ করে বা সংসদে যায় তা হলে তারা হবেন সবচেয়ে ঘৃণিত ব্যক্তি। কারণ এই নির্বাচনের ফলাফল শুধু জাতীয় ঐক্যফ্রন্টই নয়, দেশবাসী প্রত্যাখ্যান করেছে।
বগুড়া-৪ আসন থেকে ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচিত বিএনপির প্রার্থী মো. মোশাররফ হোসেন শপথ গ্রহণের বিষয়ে বলেন, আমি আজকে বিজয়ী হয়েছি দল ও ধানের শীষের কারণে। দল যদি আমাকে ধানের শীষ মনোনয়ন না দিত, তা হলে কেবল ব্যক্তি হিসেবে আমি কখনোই বিজয়ী হতে পারতাম না। তাই দল যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে, আমি সেটিই পালন করব। দল যদি বলে শপথ নিতে হবে, আমি শপথ নেবো। দল যদি বলে শপথ নেয়া যাবে না, আমি শপথ নেয়ার কথা চিন্তাও করব না। দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (27)
Gazi Farok ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:২২ এএম says : 1
Different opinions will come: that's why it is democracy.
Total Reply(0)
Gazi Farok ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:২২ এএম says : 1
Different opinions will come: that's why it is democracy.
Total Reply(0)
jewel ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৪ এএম says : 3
এই ৭ জনের শপথ নিয়ে সংসদে যাওয়া উচিত।
Total Reply(0)
Abu Bakar Siddique ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৫ এএম says : 2
I am not political expert, but i think they should consider- BNP and Jamat should separate for betterment of both party. Mr. Tareq Rahman should leave from party and his wife or others should come to front. All senior leaders should go for LPR. Honest, meritorious and devoted to BNP leaders should come to front. They should go for government help to bring all arrested peoples from custody With Khaleda Zia. Next 5 years they should build their part as strong opposition.
Total Reply(0)
Mahedi Hasan ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৫ এএম says : 0
"আমারে তোরা বেইজ্জতি করিস না , আমার পোলাপাইন আমাকে মা বলে ডাকবে না" গণধর্ষণের সময় এটাই ছিল একটা বাংলাদেশের আর্তনাদ
Total Reply(0)
Sahariar Hasan ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৬ এএম says : 0
vote to hoi ni..abar kiser vordubi
Total Reply(0)
Nazmul Ayub ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৬ এএম says : 3
দ্রুত আন্দোলনের ডাক দিন, কালক্ষেপণ করা যাবেনা,
Total Reply(0)
Md Naim ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৬ এএম says : 0
কে এই তিন ব্যক্তি ?? নাম বললে ভালো হতো
Total Reply(0)
Mr Rayman ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৭ এএম says : 2
Accept a political system like China. One country, one party, one leader.
Total Reply(0)
Shubhro Ahmed ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৮ এএম says : 1
বিএনপি রীতিমত এবারকার নির্বাচনে গ্যাম্বলিং করেছে। নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত ছিল না। লন্ডন থেকে নির্দেশ এসেছিল নির্বাচন করো। তারা পরিচিত অপরিচিত, রাজনৈতিক অরাজনৌতিক সকলের কাছে বলতে গেলে নিলামে সীটা বিক্রী করেছে।
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৮ এএম says : 1
জিতেছে আ.লীগ, সফল হয়েছে বিএনপি।
Total Reply(0)
Md. Momin Ulalh ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৮ এএম says : 0
মওদুদ আহমদ সঠিক কথা বলেছে...
Total Reply(0)
মেহেদি হাসান ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৯ এএম says : 2
আপাতত ২০৪১ সালের পুর্বে বিএনপির আর কিছুই করার নাই। যতই দিন যাবে ততই বিএনপির অবনতি হবে। অতএব যারা বিএনপির সমর্থক তারা পরিস্থিতি বুঝে বিএনপি থেকে বিদায় নিয়ে আওয়ামিলীগে যোগ দিন। সেটা না পারলে অন্তত আওয়ামিলীগের সাথে প্রকাশ্য শত্রুতায় জড়াবেন না। জামাত কিন্তু অলরেডী উক্ত টেকনিক ব্যবহার করা শুরু করেছে আরো আগে থেকেই। অতএব শ্রোতের প্রতিকুলে নয় বরং শ্রোতের অনুকূলে পাল খাটিয়ে লক্ষে পৌছানোই সবার উত্তম।
Total Reply(0)
Azizul Hoque ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:১০ এএম says : 1
এইসব মতপ্রার্থক্য সামন্য বিষয়।যেকোন কিছুই ফাইনাল করার পূর্বে একাধিক মতামত আসতে পারে। মতপ্রার্থক্যের পর যে সিদ্ধান্তটা এক্সিকিউট করার জন্য চূড়ান্ত হবে, নিউজ তো সেটা নিয়ে হওয়া উচিত। এর চেয়েও অনেক জটিল বিপদ আসছে, সেটার তুলনায় এই মতপ্রার্থক্য কিছুই না। ওয়াশিংটন পোস্ট মার্কিন এই সংবাদমাধ্যমের অনলাইন সংস্করণে প্রকাশিত বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে বিপুল ব্যবধানে একটি রাজনৈতিক দল জয়লাভ করেছে। বিজয়ী ও বিজিত দলের মধ্যে পার্থক্যসূচক এমন চিত্র উত্তর কোরিয়ার মতো দেশে আশা করা যায়। সিএনএন : আওয়ামী লীগের ‘অত্যন্ত প্রশ্নবিদ্ধ উপায়ে’ ক্ষমতা লাভের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ ‘প্রায় একদলীয় রাষ্ট্রে’ পরিণত হওয়ার পর্যায়ে চলে গেছে। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ এখন অস্পষ্ট। এরই মধ্যে শেখ হাসিনা নিজেকে ’’সবার প্রধান মন্ত্রী’’ হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন ।
Total Reply(0)
রুবেল ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:১০ এএম says : 1
স্মারকলিপি দিয়ে কোন কাজ হবেনা।। সময়, মেধা, কাগজকলম এর অপচয় ছাড়া কিছুই হবে না।। উচ্চ আদালতে বিচার চেয়েও কোন লাভ নেই কেননা আমরা সম্প্রতি বিএনপি'র মুল প্রার্থী আর আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হতে দেখেছি।। আমরা এসকে সিনহা'র সাজানো অসুস্থতা নিয়ে দেশ ত্যাগ ও সিনিয়র বিচারপতি ওয়াহাব মিয়া সাহেবের অবসরে যাওয়ার প্রেক্ষাপটও বুঝতে শিখেছি৷ তাই বিরামহীন আন্দোলনের করা ছাড়া গনতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পাওয়ার আর কোন গ্রহনযোগ্য পথ খোলা নাই।। তাতে জনগণের সাময়িক কষ্ট হলেও ভোট না দেবার কষ্টের মতো জনগণ মেনে নেবে৷
Total Reply(0)
Mustafiz ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:১০ এএম says : 1
Bnp should collect signatures from the voters who did not vote (to proof that 80% vote casting is false) and who could not vote. After collecting 2-3 crore signatures, go to high court and ask for the election to be declared invalid. This 2-3 crore signatures (witnesses) will be enough to prove the irregularities in election. They can also go to international media and organizations to put pressure on the government
Total Reply(0)
￰মোহাম্মদ হান্নান ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ২:৪০ এএম says : 1
সাম্প্রতিক এই নির্বাচনে ভোট চুরি হয়েছে,ডাকাতি হয়েছে ও হামলা করে মামলা দিয়ে ভীতি প্রদর্শন করা হয়েছে! অনেককে ভোট কেন্দ্রে যেতে দেয়া হয়নি! দেশবাসী তাহা জানে! যারা চুরি,হামলা,মামলা ও ভীতি প্রদর্শন করে বিজয়ী হয়েছে তাদের কাছে ফরিয়াদ করে সময় ক্ষেপন ছাড়া কোন ফল হবে না! হিন্দুস্থানের করিডোর হয়ে যাবার আগে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনে তাহাই করতে হবে যাহা জনদুর্ভোগ আনবে না!
Total Reply(0)
মোয়াজ্জেমহোসেনসাহেদ ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ২:৫৯ এএম says : 1
জনগণ তিন ঘন্টায় যে রায় দিয়েছে,সেই রায়ের প্রতি সন্মান প্রদর্শনের জন্যে অবশ্যই আসন ভিত্তিক মামলা করা উচিত, কেননা প্রতি আসনের ভোটের ফলাফলে গড়মিল আছে।
Total Reply(0)
মোহাম্মদ হান্নান ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ৭:০০ এএম says : 1
ভোট চুরি হয়েছে, ডাকাতি হয়েছে, সাধারণ ভোটারদের ভোট দিতে না দিয়ে ফিরিয়া দেয়া হয়েছে সত্য| জনগনের মতামত পায়নি যারা, সরকার গঠন করতে পারে না তারা| জনগনের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য জনদরদী রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সকলে মিলে আনদোলন করবেন ঠিক| তবে আন্দোলন যেন জনগনের ভোগান্তির কারণ না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে| তদনুযায়ী গঠন মূলক পরিকল্পনা দরকার| সে রকম কিছু সৃষ্টি করতে না পারলে আন্দোলনে না যাওয়াই ভালো | মনে রাখতে হবে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের বিপক্ষে আন্দোলনের ডাক দিয়ে মহাত্মা গান্ধী, জহর লাল নেহেরু, সর্দার পটেল আর মৌলানা আবুল কালাম আজাদ ঘরে বসে ছিলেন না| সাম্রাজ্যবাদী শক্তির সম্মুখীন হয়ে মোকাবেলা করেছেন, তাই তারে বিজয়ী হয়েছিলেন|
Total Reply(0)
Abu yousuf ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ৭:৪১ এএম says : 0
ধর্ষণ ই হউক বাংলার আলীগের কর্মফল এরা।
Total Reply(0)
Amy Lao ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ৯:০০ এএম says : 0
ঐক্যফ্রন্টের একটি অংশ আওয়ামী লীগ দ্বারা নিয়ন্ত্্রীত ওরা কখনই আনদোলন করতে দিবেনা ।খোড়া যুক্তি দাড় করিয়ে আন্দোলন করতে বাধা দিবে ।নাশকতা না করেও হাজার হাজার নেতা, নিরীহ মানুষ এখন জেলে বন্দি। মামলা থেকে বাচতে পারেনি। লাভ কি হলো । ভয় কে জয় করে মাঠে না নামলে অস্তিত্ব বিলীন হবে। দালাল চক্তটি তা ই চায় । ওদের প্রতিহত করুন। আন্দোলন ছাড়া মুক্তি আসে কোন পাগলও একথা বিশ্বাস করেনা। আওয়ামী লীগ থেকে শিক্ষা নিন। জয় বাংলা
Total Reply(0)
Mohammed Kowaj Ali khan ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ৯:০৯ এএম says : 0
It's most important go to international court for proper jujment. If is 2018 30 December election free and fair Bnp get 80% parsent vote no dought. There is no dought. Insallah. ********
Total Reply(0)
Md. Anis ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১০:০৬ এএম says : 0
ফখরুলের মেন্দা কথা কিসু হবেনা
Total Reply(0)
Engr. Mizanur Rahman ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১১:৪৮ এএম says : 0
Without any delay - BNP should call for AUNDOLON immediately. BNP should remember - OKKO FRONT, Dr. Kamal Hossain.....they have nothing to loss, But BNP have highest responsible for the nation, their thousands and millions of Nata kormi those are still in jail, disappeared, homeless....after all for Chairperson Madam Khaleda Zia, Tareq Rahman. So pls don't waste time, call for tough movement immediately. If they do delay - all will be came in normal, already EC is thinking for Upozilla election just to forgotten this MP election VOTE DAKATI.
Total Reply(0)
অনিচ্ছুক ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১০:৫৩ পিএম says : 0
নুরুল হুদা বেহুদা আসলে বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের ক্ষতি করলনা, বরং জাতির সাথে বেইমানি করল'শেখ হাসিনার সরকার পুনরায়"পাকিস্তানের"জন্ম দিল!আল্লাহ তুমি একদিন এর বিচার কর,
Total Reply(0)
বিবেক ৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১১:০০ পিএম says : 0
দেশটাকে আবার পাকিস্তান হয়ে গেল
Total Reply(0)
Muhammad Alam ৮ জানুয়ারি, ২০১৯, ৩:২৪ এএম says : 0
I think BNP should start movement with JAMAT/Khelafot Mojlis/Andolon/ Chor Monai hujur/ Hefajot er Allama Babu nogori/Mamunul Haque other Hakkani olama plus ookkofront er dol guli nieye/ Shate namate hobe shorbo dolio chatro oikko porishad(Dal/Shibir/Chatro Mojlis/ Chatro andolon soho onno chatro shongghoton) tahole andolon begmaan hobe. Shudu Kamal/Rob/Jaforullah jader 3 jon mile shara deshe 1000 lok nai tader diya andolon hobe nah. Arek ta karon holo era shobai ek shomoy AL korto, ekhon kore nah karon halua roti pai nah, halua roti dile abar era shobai AL e jabe; tai tara dhir ghotite andolon korte chaibe aar vitore AL er den dorbar chalabe
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন