মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

উপ সম্পাদকীয়

শুধুমাত্র ইংল্যান্ড যুক্তরাজ্য নয় : শুধুমাত্র ব্রিটেনও যুক্তরাজ্য নয় : চার ইউনিট মিলেই যুক্তরাজ্য

প্রকাশের সময় : ২৮ জুন, ২০১৬, ১২:০০ এএম

মোবায়েদুর রহমান
সারা দুনিয়ায় এখন আলোচনার বিষয় একটিই। আর সেটি হলো ‘ব্রেক্সিট’। এই ব্রেক্সিট নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে আমি দেখেছি, আমাদের দেশের মানুষ দুই-তিনটি মারাত্মক বিভ্রান্তিতে ভুগছেন। একটি হলো, ব্রেক্সিট মানে কি, সেটি অনেকের কাছে ধোঁয়াশা। ব্রেক্সিট শব্দটি কীভাবে এলো সেটা নিয়েও অনেকে অন্ধকারে আছেন। আরেকটি বিষয় নিয়েও আমাদের দেশে বিভ্রান্তি আছে। সেটি হলোÑ লন্ডন, ইংল্যান্ড, ব্রিটেন, গ্রেট ব্রিটেন, ইউকে, যুক্তরাজ্য ইত্যাদি নিয়ে। বিভ্রান্তিটা কত ব্যাপক তার একটি উদাহরণ দিচ্ছি। ঢাকার একটি নাম করা ও পুরাতন পত্রিকায় ব্রেক্সিট সম্পর্কে সম্পাদকীয় লেখা হয়েছে। এই সম্পাদকীয়ের অনেক জায়গায় বলা হয়েছে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে ব্রিটেন বেরিয়ে যাচ্ছে। এই কথাটি অনেক জায়গায় লেখা হয়েছে। ইইউ থেকে কি শুধু ব্রিটেন বেরিয়ে যাচ্ছে? নাকি গোটা ইউকেই বেরিয়ে যাচ্ছে? আমার এই প্রশ্নে আপনাদের অনেকেও অবাক হচ্ছেন, তাই না? অবাক হওয়ারই কথা। তবে আমি শীঘ্রই বিষয়টি পরিষ্কার করে দেব। তার আগে ব্রেক্সিট শব্দ নিয়ে দুটি কথা।
বেশ কয়েক বছর আগে একটি শব্দ নিয়ে কিছু শিক্ষিত মানুষের মধ্যেও বিভ্রান্তি লক্ষ্য করেছিলাম। ইংরেজি এই শব্দটি হলো, Stagflation. অনেকে A T Dev এর ডিকশনারি, সংসদ ডিকশনারি, বাংলা একাডেমির ইংলিশ টু বেঙ্গলি ডিকশনারি নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করেছেন। কিন্তু কোথাও এ শব্দটি খুঁজে পাননি। আর পাবেন কীভাবে? এটি যে দুটি শব্দের অপভ্রংশ। সেই অপভ্রংশ যোগ করে একটি শব্দ করা হয়েছে। একটি শব্দ হলো, Stagnation, আরেকটি হলো Inflation. Stagnation মানে স্থবিরতা। আর Inflation মুদ্রাস্ফীতি। Stagnation এর Stag এবং Inflation এর flation, এই দুটি শব্দ যোগ করে বানানো হয়েছে একটি নতুন শব্দ। সেটি হলো Stagflation. শব্দটি অর্থনীতির পরিভাষা হিসেবে এখন চালু হয়েছে। অর্থ হলো, অর্থনীতিতে স্থবিরতা এবং মূল্যস্ফীতি বিদ্যমান থাকা। কোনো দেশের অর্থনীতি যখন স্থবিরতা এবং মূল্যস্ফীতিতে আক্রান্ত হয় তখন বলা হয় যে, সেই অর্থনীতিতে এখন ঝঃধমভষধঃরড়হ চলছে। এখন অবশ্য আপনি এই শব্দটি বিশেষ বিশেষ ডিকশনারিতে পাবেন। সেগুলো হলো, Chambers, Webster, Collins, Cambridge প্রভৃতি ডিকশনারির লেটেস্ট সংস্করণ।
ব্রেক্সিটও এমন একটি শব্দ। ইইউ থেকে ইউকের বেরিয়ে যাওয়ার ইস্যুটিকে বলা হয় ব্রেক্সিট। ইংরেজিতে Brexit. সবাই জানেন, Exit মানে বেরিয়ে যাওয়া। Britain এর Br এবং ExitÑ এই দুটি ইংরেজি সিলেবল যোগ করে বানানো হয়েছিল ইৎবীরঃ.
এবার দ্বিতীয় বিভ্রান্তি নিয়ে দুটি কথা। আজ অনেক পত্রিকাই লিখেছে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা ইইউ থেকে ব্রিটেন বেরিয়ে যাচ্ছে। আসলে ব্রিটেন নয়, গণভোটের রায়ের ফলে সমগ্র ইউকের বেরিয়ে যাওয়ার কথা। সমগ্র ইউকে বেরিয়ে যাবে কিনা সেটি নিয়ে এখন চলছে নানান জল্পনা-কল্পনা, নানান শঙ্কা ও ভয়। ইউকের পূর্ণরূপ হলো ইউনাইটেড কিংডম। এটির বাংলা হলো যুক্তরাজ্য। সমগ্র যুক্তরাজ্যকে আমরা একেকজন একেক নামে ডাকি। অনেকে মনে করেন, ইংল্যান্ড মানেই হলো যুক্তরাজ্য। আবার কেউ কেউ মনে করেন গ্রেট ব্রিটেন মানে যুক্তরাজ্য। আবার অন্যরা মনে করেন ব্রিটেন মানেই যুক্তরাজ্য। আসলে কোনোটিই ঠিক নয়। আসল নাম হলো, যুক্তরাজ্য। একটি বিষয় জানা দরকার যে, চারটি প্রদেশ বা অঞ্চল নিয়ে যুক্তরাজ্য গঠিত। এগুলো হলো ইংল্যান্ড, ওয়েলস, স্কটল্যান্ড এবং উত্তর আয়ারল্যান্ড। ব্রিটেন বলতে বোঝায় ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস। গ্রেট ব্রিটেন বলতে বোঝায় ইংল্যান্ড, ওয়েলস এবং স্কটল্যান্ড। আর যুক্তরাজ্য বা ইউকে বলতে চারটি প্রদেশকেই অর্থাৎ ইংল্যান্ড, ওয়েলস, স্কটল্যান্ড ও উত্তর আয়ারল্যান্ডকে বোঝায়। স্কটল্যান্ডের রাজধানী এডিনবার্গ। প্রসিদ্ধ শহর গ্ল্যাসগো। উত্তর আয়ারল্যান্ডের রাজধানী বেলফাস্ট। ওয়েলসের রাজধানী কার্ডিফ। ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডন। এখানে বিশেষভাবে বলা দরকার, সমগ্র আয়ারল্যান্ড ইউকের অংশ নয়।
॥ দুই ॥
এবার তাহলে ভোটাভুটি নিয়ে কিছু কথা বলি। এই গণভোটে মোট ভোট পড়ে ৩ কোটি ৩৫ লক্ষ ৫১ হাজার ৯৮৩টি। ইইউতে থাকার পক্ষে ভোট পড়ে ১ কোটি ৬১ লাখ ৪১ হাজার ২৪১টি। অর্থাৎ প্রদত্ত ভোটের ৪৮.১ শতাংশ। পক্ষান্তরে ইইউ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে ভোট পড়ে ১ কোটি ৭৪ লাখ ১০ হাজার ৭৪২টি। অর্থাৎ প্রদত্ত ভোটের ৫১.৯ শতাংশ। অর্থাৎ পক্ষে এবং বিপক্ষে ভোটের ব্যবধান মাত্র ৩.৮ শতাংশ। সংখ্যার হিসেবে পক্ষে যত ভোট পড়ে তার চেয়ে বিপক্ষে ভোট পড়ে মাত্র ১২ লাখ ৬৯ হাজার ৫০১টি।
ইইউতে থাকা না থাকা নিয়ে যে ভোটাভুটি হলো তার ফলে যুক্তরাজ্য বা ইউকের সংহতি বিপন্ন হওয়ার উপক্রম হয়েছে। কারণ ইউকের চারটি কম্পোনেন্ট ইউনিট বা প্রদেশের মধ্যে দুটি ভোট দিয়েছে ইইউতে থাকার পক্ষে। আর দুটি বিপক্ষে। ইংল্যান্ডে ইইউতে থাকার পক্ষে ভোট পড়েছে ৪৬.৬ শতাংশ। আর বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে ভোট পড়েছে ৫৩.৪ শতাংশ। ওয়েলসে থাকার পক্ষে পড়েছে ৪৭.৫ শতাংশ, আর বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে ৫২.৫ শতাংশ। স্কটল্যান্ডে থাকার পক্ষে ৬২ শতাংশ এবং বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে ৩৮ শতাংশ। অনুরূপভাবে উত্তর আয়ারল্যান্ডে থাকার পক্ষে ভোট পড়েছে ৫৫.৮ শতাংশ আর বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে ভোট পড়েছে ৪৪.২ শতাংশ।
গণভোটের ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পরপরই দেখা যাচ্ছে, ইউকের বেরিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তের ফলে প্যানডোরার বাক্স উন্মোচিত হচ্ছে। ইইউতে রয়েছে ২৮ জন সদস্য। না হয় সেখান থেকে একজন সদস্য অর্থাৎ ইউকে বেরিয়ে যাওয়ায় রইল বাকি ২৭ জন সদস্য। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, সেটি বড় কথা নয়। ইউকের নিজের ঘরেই আগুন লাগতে যাচ্ছে। স্কটল্যান্ড নাকি স্বাধীনতার দাবি তুলবে বলে শোনা যাচ্ছে। কারণ স্কটল্যান্ড ইইউতে থাকতে চায়। এমনও শোনা যাচ্ছে যে, লন্ডনিরাও স্বাধীনতার আওয়াজ তুলতে পারে। আমি বাংলাদেশে বসে আছি। তাই লন্ডনিদের মানসিকতার সঠিক খবর হয়তো আমি নাও রাখতে পারি। কিন্তু লন্ডনে আমার যেসব আত্মীয়স্বজন এবং বন্ধুবান্ধব আছে তারা বলছে, তাদের ৯০ শতাংশই নাকি ইইউতে থেকে যাওয়ার জন্য ভোট দিয়েছে। অন্যদিকে লন্ডন হলো ইংল্যান্ডের রাজধানী। ইংল্যান্ড ৫৪ শতাংশ ভোটে ইইউ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে রায় দিয়েছে। সেই ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডন স্বতন্ত্র থাকতে চায়।
॥ তিন ॥
এখন সামগ্রিকভাবে যুক্তরাজ্যের অবস্থাটি কি দাঁড়াচ্ছে? স্কটল্যান্ড এবং উত্তর আয়ারল্যান্ড ইইউ তে থাকতে চায়। ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস বেরিয়ে আসতে হচ্ছে। আইনটি এমন যে, তারা যদি দুই বছরের মধ্যে বেরিয়ে না আসে তাহলে দুই বছর শেষে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই তাদের ইইউ সদস্যপদ খারিজ হয়ে যাবে। তাহলে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসকে বেরিয়ে আসতে হচ্ছেই। কিন্তু স্কটল্যান্ড এবং উত্তর আয়ারল্যান্ড দৃঢ়ভাবে ইইউতে থাকতে চায়। ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসকে বেরিয়ে আসতে হবে বলেই ওরা বেরিয়ে আসতে রাজি নয়। তাহলে কীভাবে তারা সেখানে থাকবে?
যদি তারা ইইউতে থাকার জন্য বদ্ধপরিকর হয় তাহলে তাদের একটি রাস্তাই খোলা আছে। আর সেটি হলো যুক্তরাজ্য থেকে বেরিয়ে এসে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠন করা। অতঃপর স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে ইইউর সদস্য পদের জন্য দরখাস্ত করা। সুতরাং দেখা যাচ্ছে, এই ভোটাভুটির মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের ভৌগোলিক অখ-তা এবং জাতীয় সংহতি বিপন্ন হওয়ার পথে উঠেছে।
স্কটল্যান্ডের প্রথম মন্ত্রী (First Minister) নিকোলা স্টারজেন বলেছেন, এটি এখন পরিষ্কার যে, দ্বিতীয় গণভোট আসন্ন এবং সেটিই হতে যাচ্ছে। এই গণভোট বলতে মন্ত্রী বুঝিয়েছেন যে, ইউকে থেকে স্কটল্যান্ড বেরিয়ে আসবে কিনা তার ওপরই গণভোট।
নর্দান আয়ারল্যান্ড বা উত্তর আয়ারল্যান্ডের অবস্থাও স্কটিশদের মতো। তাদের অপরাংশ দক্ষিণ আয়ারল্যান্ডের সাথে তারা দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ এবং সংঘর্ষে লিপ্ত ছিল। এক সময় এই বিরোধ সহিংস রূপ ধারণ করে। এমনকি আইরিশ রিপাবলিকান আর্মি গঠন করে ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধ পরিচালনা করে। তবে ১৯৯৮ সালের পর থেকে তাদের মধ্যে শান্তি স্থাপিত হয়। ইউকের অন্তর্ভুক্ত উত্তর আয়ারল্যান্ডের বিপুল সমৃদ্ধি ঘটে। এখন তারা মনে করছে যে, ইউরোপীয় ইউনিয়নে থাকলে তাদের সমৃদ্ধি আরো বৃদ্ধি পাবে। ২৩ জুনের গণভোটের পর উত্তর আয়ারল্যান্ডও ইইউতে থাকার জন্য গণভোটের মাধ্যমে স্বাধীনতার পথ বেছে নেবে কিনা, সেটি একমাত্র সময়ই বলতে পারবে।
তবে ২৬ মার্চের এক শ্রেণীর অনলাইন পোর্টাল এবং বিদেশি টিভি চ্যানেলে একটি নতুন খবর দেখলাম। ওই খবরে বলা হয়েছে, উত্তর আয়ারল্যান্ডের আইরিশরা দক্ষিণ আয়ারল্যান্ডের আইরিশদের সাথে আবার মিলিত হবে কিনা, এই চিন্তা তাদের মাথায় নতুন করে হানা দিচ্ছে।
॥ চার ॥
শুধুই কি স্কটল্যান্ড এবং উত্তর আয়ারল্যান্ড? এখন তো দেখছি বাঘের ঘরে ঘোগ। ৫৩.৪ শতাংশ ভোটে ইংল্যান্ড ইইউ থেকে বেরিয়ে আসার পক্ষে রায় দিয়েছে। কিন্তু ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বলছেন, তারা ইইউতেই থাকতে চান। লন্ডনিদের ৬০ শতাংশ ভোটের রায় হচ্ছে তারা ইইউতে থাকবেন। এ তো দেখছি ঘরের মধ্যে ঘর। ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষ তাদের স্বাক্ষর দিয়ে লন্ডনের মেয়র সাদিক খানের কাছে একটি স্মারকলিপি পাঠিয়েছেন। ওই স্মারকলিপিতে তারা বলেছেন, হে মেয়র সাদিক খান, আপনি লন্ডনকে স্বাধীন ঘোষণা করুন এবং ইইউর সদস্য হওয়ার জন্য দরখাস্ত করুন। অন্যদিকে মেয়র সাদিক খানও বলেছেন, ইইউ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে যে আলোচনা সরকার করবে সেখানে লন্ডন মহানগরীর অবশ্যই ভয়েস থাকতে হবে।
ওই স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘লন্ডন একটি আন্তর্জাতিক নগর। আমরা ইউরোপের হৃৎপি-ে থাকতে চাই। দেশের অবশিষ্ট অংশ আমাদের সাথে একমত না হলেও আমরা আমাদের অবস্থানে থাকতে চাই। ভোটাভুটির মাধ্যমে নিজেরা ঝগড়াঝাটি না করে আসুন, আমরা চিরদিনের জন্য বিচ্ছেদ নিয়ে নেই এবং এই মহাদেশের অন্যান্য বন্ধুর হাতে হাত মিলিয়ে এগিয়ে যাই। আমরা ইইউ এর বাইরে থাকলেও আমরা ইইউর অন্তর্গত সিঙ্গল মার্কেটে থাকতে চাই। ৫০ কোটি লোকের অবাধ বাণিজ্যের বাজার ছেড়ে আসা হবে একটি বিরাট ভুল।
একাধিক আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থার খবরে বলা হয়েছে, এই গণভোট যুক্তরাজ্যকে সংহত করার পরিবর্তে তছনছ করার উপক্রম করেছে। আগামী দিনে যুক্তরাজ্য তথা ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভাগ্যে কী ঘটে সেটি দেখার জন্য আমাদেরকে ফিঙ্গার ক্রস করে বসে থাকতে হবে।
Email: journalist15@gmail.com

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (11)
সেলিম ২৮ জুন, ২০১৬, ২:২৪ পিএম says : 0
সময়ই বলে দিবে এই সিদ্ধান্তটা সঠিক না ভুল।
Total Reply(0)
Robiul ২২ নভেম্বর, ২০১৭, ৫:৩৬ পিএম says : 0
Very nice to meet up doynik inkilab
Total Reply(0)
মিজান ১৯ এপ্রিল, ২০১৮, ১০:৫২ এএম says : 0
এই পোষ্টটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম
Total Reply(0)
মোঃ ইমাম হোসাইন। ১৩ জুলাই, ২০১৮, ১২:৩২ পিএম says : 0
তথ্যবহুল বর্ণনার জন্য লিখক কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Total Reply(0)
Shohag ১০ আগস্ট, ২০১৮, ২:০৮ পিএম says : 0
মনে হয় না যুক্তরাজ্য ভাঙ্গবে
Total Reply(0)
Parvez Mosharraf ২৫ জুন, ২০১৯, ৯:২৫ পিএম says : 0
gd
Total Reply(0)
Rezaul Islam ১৯ জুলাই, ২০১৯, ১১:৪৪ এএম says : 0
লেখাটি খুবই চমৎকার।ব্রেক্সিট সম্পর্কে জানতে পেরে খুবই উপকৃত হলাম।
Total Reply(0)
Rezaul Islam ১৯ জুলাই, ২০১৯, ১১:৪৪ এএম says : 0
লেখাটি খুবই চমৎকার।ব্রেক্সিট সম্পর্কে জানতে পেরে খুবই উপকৃত হলাম। আপনাকে অজস্র ধন্যবাদ।
Total Reply(0)
Nurul Kaisar ৬ এপ্রিল, ২০২০, ১১:৪৬ এএম says : 0
লিখাটির জন্য অনেক ধন্যবাদ!
Total Reply(0)
Muhammad Abdullah Rafi ১৫ জুন, ২০২০, ৬:১০ পিএম says : 0
যুক্তরাজ্যকে নিয়ে বর্ণনা নিয়ে যে ক্রিটিক্যাল ম্যাটারটাকে সলভ করে দিয়েছেন, তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। মূলত আমি যুক্তরাজ্যকে নিয়ে একটু বিভ্রান্তিতে ছিলাম। বলতে গেলে যুক্তরাজ্যকে নিয়ে জানার জন্যই লেখাটাকে পড়েছিলাম।
Total Reply(0)
Muhammad Abdullah Rafi ১৫ জুন, ২০২০, ৬:১১ পিএম says : 0
যুক্তরাজ্যকে নিয়ে বর্ণনা নিয়ে যে ক্রিটিক্যাল ম্যাটারটাকে সলভ করে দিয়েছেন, তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। মূলত আমি যুক্তরাজ্যকে নিয়ে একটু বিভ্রান্তিতে ছিলাম। বলতে গেলে যুক্তরাজ্যকে নিয়ে জানার জন্যই লেখাটাকে পড়েছিলাম।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন