চলতি বছর জাপানের টোকিওতে বসবে 'দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ' অলিম্পিকের আসর। ২৪ জুলাই থেকে টুর্নামেন্ট শুরু হবে। চলবে ৯ আগস্ট পর্যন্ত। আর মাত্র ৫ মাস পরেই টোকিও অলিম্পিক ২০২০ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু চীনে ভয়াবহ আকার ধারণ করা করোনাভাইরাসের আতঙ্কে পড়েছে টোকিও অলিম্পিক।
বর্তমানে করোনা আতঙ্কে কাঁপছে গোটা বিশ্ব। ব্যতিক্রম নয় জাপানও। চীন থেকে উদ্ভূত ভাইরাসের সংক্রমণ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ছে। খেলার জগতেও তা থাবা বসাচ্ছে।
তবে টোকিও থেকে অলিম্পিকস সরিয়ে নেওয়ার বা বন্ধ করে দেওয়ার কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি)। আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির কর্মকর্তা জন কোয়েটস শুক্রবার (১৪ ফেব্রæয়ারি) বলেছেন, টোকিও অলিম্পিক যথাসময়েই অনুষ্ঠিত হবে। আমরা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে পরামর্শ পেয়েছি। খেলা বাতিল, বা সময় পরিবর্তনের কোনো কারণই নেই।
পুনর্বিবেচনা কমিটির সভা শেষে জন কোট্স বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যা তথ্য দিয়েছে, তার ভিত্তিতে অলিম্পিকস হওয়া নিয়ে কোনো সংশয় নেই। সবচেয়ে বেশি অ্যাথলেট (৬০০) চীন থেকে আসছে। তবে চীনের বেশির ভাগ অ্যাথলেটই এখন দেশে নেই। ফলে জানা নেই, করোনা ভাইরাস পরীক্ষায় কয়জন যোগ দেবেন। যদিও অন্য দেশের ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা নেই।
সারা বিশ্বের প্রায় ২৫টি দেশে করোনা ভাইরাস আক্রান্তের খবর পাওয়া গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবে এখন পর্যন্ত এক হাজার পাঁচশতাধিক লোক মারা গেছে। আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৬৬ হাজার। এর মধ্যে বেশির ভাগই চীনের নাগরিক।
উল্লেখ্য, ইতিমধ্যে করোনাভাইরাস আতঙ্কে চীনা মাস্টার্স ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট স্থগিত হয়েছে। ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে সেটি শুরু হওয়ার কথা ছিল। তবে তা এখন মাঠে গড়াচ্ছে না। স্থগিত করা হয়েছে চাইনিজ ফুটবল লিগও। যেখানে খেলে থাকে বিশ্বের তারকা ফুটবলাররা।
পুনর্বিবেচনা কমিটির সভা শেষে জন কোট্স বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যা তথ্য দিয়েছে, তার ভিত্তিতে অলিম্পিকস হওয়া নিয়ে কোনো সংশয় নেই। সবচেয়ে বেশি অ্যাথলেট (৬০০) চীন থেকে আসছে। তবে চীনের বেশির ভাগ অ্যাথলেটই এখন দেশে নেই। ফলে জানা নেই, করোনাভাইরাস পরীক্ষায় কয়জন যোগ দেবেন। যদিও অন্য দেশের ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা নেই।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন