যুগে যুগে ইতিহাসের পট পরিবর্তনে যুবকদের রয়েছে অনন্য অবদান। ভাষা আন্দোলন, স্বাধীনতা আন্দোলন সিপাহী বিপ্লব ও ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানসহ সকল আন্দোলন-সংগ্রামে যুবকদের ভূমিকা ছিল অনস্বীকার্য। কিন্তু আজকের যুব সমাজ যৌবনের মূল্যবান সময়কে মাদক, ইভটিজিং, ধর্ষণসহ সকল অন্যায়-অত্যাচারে নিমজ্জিত। অথচ এ যৌবনকে কাজে লাগিয়ে নিজেদেরকে আদর্শ যুবক হিসেবে গড়ে তুলতে পারে। সুস্থ সুন্দর সমাজ নির্মাণে যুবকদের ভূমিকা থাকতে হবে। অপসংস্কৃতির দেয়াল ভেঙে সুস্থ সংস্কৃতি ও সভ্যতা নির্মাণ করতে পারে যুবকরা। তাই ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় যুবকদেরকে এগিয়ে আসতে হবে।
গত সোমবার রাতে ফেনী শহরে ইসলামী যুব আন্দোলন ফেনী জেলা শাখার আয়োজনে সাবেক দায়িত্বশীল, বিশিষ্টজন ও সাংবাদিকদের সাথে ‘মতবিনিময় সভায়’ বক্তারা এসব কথা বলেন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহযোগী সংগঠন ‘ইসলামী যুব আন্দোলন’। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ‘ইসলামী যুব আন্দোলন’ দেশে যুব সমাজে সাড়া জাগাতে সক্ষম হয়েছে। অল্প সময়ে দেশের সকল জেলা, মহানগর, উপজেলা সমূহে সংগঠন বিস্তার লাভ করেছে।
মুফতি আবদুল কাইয়ুম সোহাইলের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মুফতি সালাহ উদ্দিন আইয়ুবীর সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি ফেনী জেলা সদর মুফতি আবদুর রহমান গিলমান, ইসলামী আন্দোলনের ফেনী শাখার উপদেষ্টা লেখক ও গবেষক মাওলানা আবদুর রাজ্জাক, ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাওলানা নূরুল করীম ও সেক্রেটারি একরামুল হক ভূঁঞা, ওমান কমিটির সহ-সভাপতি মাওলানা মীর আহমদ মীরু ও সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মীর হোসেন মীরু, ফেনী প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুহিব্বুল্লাহ ফরহাদ, দৈনিক ইনকিলাব ফেনী জেলা সংবাদদাতা মো. ওমর ফারুক, ফেনীর শক্তির সম্পাদক শেখ ফরিদ রতন প্রমুখ। এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন ফেনী সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি, শাহাদাত হুসাইন, এশিয়ান টিভির ফেনী জেলা প্রতিনিধি কাজী হাবীবুল্লাহসহ জেলা যুব আন্দোলনের সাবেক ও বর্তমান দায়িত্বশীল নের্তৃবৃন্দ।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন