ঘূর্ণিঝড় আমফানের প্রভাবে জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। মেঘনাবেষ্টিত হাতিয়া উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে জোয়ারের পানি প্রবেশ করে।
দুপুরের দিকে মেঘনায় জোয়ার শুরু হয়। প্রচণ্ড বাতাস ও আমফানের প্রভাবে সমুদ্রে স্বাভাবিক জোয়ারের চাইতে ৫/৬ ফুট বেশী জোয়ার হয়। ঘূর্ণিঝড় আমফানে নোয়াখালী সদর, সূবর্ণচর, হাতিয়া, কোম্পানীগঞ্জ, কবিরহাট, সেনবাগ, চাটখিল, সোনাইমুড়ি ও বেগমগঞ্জ উপজেলায় শতাধিক কাঁচা ঘর বিধ্বস্থ হয়। ঝড়ে গাছপালা ও বিদ্যুত খুঁটি ভেঙ্গে পড়ে। এসময় বিভিন্ন উপজেলাায় ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুত সরবরাহ বিঘœ ঘটে।
হাতিয়া ্উপপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম জানান, উপজেলার ২৮৮টি সাইক্লোন শেল্টারে ২০ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। ঝড়ে ৪০টি ঘর বিধ্বস্ত এবং দুই শতাধিক ক্ষতিগ্রন্ত হয়েছে। ৮টি মাছের প্লাবিত হওয়ায় কয়েক লাখ টাকার মাছ ভেসে গেছে। হাতিয়ায় এক কিলোমিটার বেড়ীবাঁধ বিধ্বস্ত হয়েছে এবং ৫একরের বরিশস্য ক্ষতিগ্রন্ত হয়েছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন